‘স্যালাইনের মধ্যে ছত্রাক ভেসে বেড়াচ্ছে’, বললেন চিকিৎসক বিপ্লব চন্দ্র
<p>ABP Ananda live: মেদিনীপুর মেডিক্যালে এক প্রসূতির মৃত্যু, এবং আরও চার প্রসূতির গুরুতর অসুস্থ হওয়া নিয়ে বড়সড় প্রশ্নের মুখে পড়ে গেল রাজ্য়ের সরকারি স্বাস্থ্য়ব্য়বস্থা। অভিযোগ উঠছে, প্রসূতিদের রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে, নিষিদ্ধ হওয়া ওষুধ, ‘রিঙ্গার ল্য়াকটেট’, স্য়ালাইনের মাধ্য়মে প্রসূতিদের শরীরে দেওয়াতেই এই ঘটনা। ঘটনার তদন্ত করতে, কাল মেদিনীপুর যাচ্ছে স্বাস্থ্য় দফতরের টিম। যে ওষুধ নিয়ে বিতর্ক, সেটার কারখানা আমাদেরই রাজ্য়ে। উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায়। চার থেকে ছয়ই ডিসেম্বর — তিনদিন ধরে চোপড়ার তিনমাইল হাটে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার প্লান্টে অভিযান চালায় কর্নাটক ড্রাগ কন্ট্রোল ও রাজ্য় এবং কেন্দ্রীয় ড্রাগ কন্ট্রোলের টিম। সূত্রের দাবি, স্টেরিলাইজেশন এবং কোয়ালিটি কন্ট্রোলে বড়সড় গাফিলতি ধরা পড়ে। তৎক্ষণাৎ সব রকম উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়। দশই ডিসেম্বর উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ জারি করে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। এই স্য়ালাইনের ব্যবহার এড়ানোর বিজ্ঞপ্তি দেয় রাজ্য সরকার। সমস্ত মেডিক্য়াল কলেজে ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করতে বলা হয়। তারপরও, মেদিনীপুর মেডিক্য়াল কলেজে প্রসূতির শরীরে এই ওষুধ প্রয়োগ এবং মৃত্য়ুর ভয়ঙ্কর অভিযোগ উঠেছে। স্বাস্থ্য়সচিব জানিয়েছেন, আগামীকাল একটা টিম যাচ্ছে। ওখানে একটা ব্যাচে সমস্য়া সেটারও তদন্ত হচ্ছে, রিপোর্টগুলো আসুক। তারপরই বলা সম্ভব হবে।</p>
Source link