নিষেধাজ্ঞার পরও ওষুধ ব্যবহার! আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের বিজ্ঞপ্তি ঘিরে বিতর্ক
<p><strong>সন্দীপ সরকার, কলকাতা:</strong> আর জি কর (RG Kar News) মেডিক্যাল কলেজের বিজ্ঞপ্তি ঘিরে বিতর্ক। গত মঙ্গলবার ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্য়াল’ কোম্পানির তৈরি ১৪টি ওষুধ ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল স্বাস্থ্য দফতর। তারপর গতকাল, এই কোম্পানির ১০টি ওষুধ বন্ধের নির্দেশিকা দিল আর জি কর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাহলে কী এতদিন এই ওষুধগুলো ব্যবহার করা হচ্ছিল? স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশের পরই তা কেন বন্ধ হল না? প্রশ্ন চিকিৎসকদের একাংশের। </p>
<p>স্বাস্থ্য দফতর ব্যবহার না করার নির্দেশ দেওয়ার পরও, ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্য়াল’ কোম্পানির তৈরি ‘রিঙ্গার ল্যাকটেট স্যালাইন’ ব্যবহার করার অভিযোগ উঠছে<br />ন্য়াশনাল মেডিক্য়াল কলেজ, আর জি কর মেডিক্য়াল কলেজ, SSKM, NRS মেডিক্য়াল কলেজ, দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার মেডিক্য়াল কলেজ, বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্য়াল কলেজ-সহ রাজ্যের একাধিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।<br /><br /><strong>বিজ্ঞপ্তি ঘিরে বিতর্ক:</strong> স্য়ালাইন থেকে সংক্রমণের অভিযোগে, যখন প্রসূতি মৃত্যু ঘিরে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে, তখন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের এই বিজ্ঞপ্তি ঘিরে নতুন করে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। কারণ, গত ৭ই জানুয়ারি, স্বাস্থ্য দফতরের তরফে নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছিল, ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্য়াল’ কোম্পানিকে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের তরফে রাজ্য়ের সমস্ত সরকারি হাসপাতালে এই ‘রিঙ্গার ল্যাকটেট স্যালাইন’-সহ ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্য়াল’ কোম্পানির তৈরি ১৪টি ওষুধ ব্যবহার বন্ধের নির্দেশও গেছিল। কিন্তু, তারপরও কলকাতা-সহ রাজ্যের একাধিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে এই ‘রিঙ্গার ল্যাকটেট স্যালাইন’ ব্যবহার করা হয়েছে। আর, এর মধ্যেই এদিন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের তরফে এই নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। তাতে, রোগীদের সুরক্ষার কথা বলে, ‘রিঙ্গার ল্যাকটেট স্যালাইন’-সহ ১০টি ওষুধ ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যেগুলো সবই ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্য়াল’ কোম্পানির তৈরি।</p>
<p>অর্থাৎ, স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশের পরও, শুধু ‘রিঙ্গার ল্যাক<a title="টেট" href="https://bengali.abplive.com/topic/tet" data-type="interlinkingkeywords">টেট</a> স্যালাইন’ নয়, বাকি নটি ওষুধও ব্যবহার করা হচ্ছিল আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে। আগে কেন ব্যবহার বন্ধ করা হল না? আজ কেন নতুন করে নির্দেশিকা দিতে হচ্ছে? এই প্রশ্ন তুলছেন চিকিৎসকরাই। চার দিন আগে স্বাস্থ্য দফতর নির্দেশিকা দিলেও কেন তা পালন করা হল না? এর দায় কে নেবে? নজরদারি কোথায়? এই সব প্রশ্ন উঠছে।</p>
<p><strong>আরও পড়ুন: <a title="Kolkata Bus Accident: সজোরে গার্ড রেলে ধাক্কা মেরে ফুটপাথে, বেপরোয়া বাসের দৌরাত্ম্যে মৃত্যু একজনের" href="https://bengali.abplive.com/district/kolkata-bus-accident-one-killed-due-to-reckless-driving-1114695" target="_self">Kolkata Bus Accident: সজোরে গার্ড রেলে ধাক্কা মেরে ফুটপাথে, বেপরোয়া বাসের দৌরাত্ম্যে মৃত্যু একজনের</a></strong></p>
Source link