যোগেশচন্দ্র চৌধুরী ল কলেজে TMCP-রই বিক্ষোভের মুখে তৃণমূল সাংসদ !

Estimated read time 1 min read
Listen to this article



<p><strong>কলকাতা :</strong> ‘রাত দুটোর সময় কীভাবে একজন মহিলাকে থানা থেকে চলে যেতে বললেন? আপনাদের কাছে এই প্রক্রিয়ার কোনও নথি আছে?’, DSO নেত্রী সুশ্রীতা সোরেনের মামলায় রাজ্যকে প্রশ্ন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের। সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া শেষ করার পর তাঁদের ছাড়া হয়েছে, জানাল রাজ্য। ‘সন্ধে ৭ টা থেকে রাত ৮ টার মধ্যে ছেড়ে দিতে পারতেন’। রাত ২টো কোনও যুক্তিসঙ্গত সময় নয়, মন্তব্য বিচারপতির। থানার ভেতর অত্যাচারের যে অভিযোগ করা হচ্ছে তার সপক্ষে কোনও প্রমাণ মেডিকেল রিপোর্টে নেই, সওয়াল রাজ্যের। গরম মোম হাতে ঢালার যে অভিযোগ করা হচ্ছে, রিপোর্টে কোনও প্রমাণ নেই, সওয়াল রাজ্যের।</p>
<p>সরস্বতী পুজোর পর ফের উত্তপ্ত যোগেশচন্দ্র চৌধুরী ল কলেজ। গভর্নিং বডির বৈঠকে উপস্থিত মালা রায়। তখনই বহিরাতরা ঢুকেছে, অভিযোগ টিএমসিপি-র একটি অংশের পুলিশ নিরাপত্তায় মালা রায় বেরিয়ে যাওয়ার পর বিক্ষোভকারীদের জোর করে রং মাখিয়ে দেওয়া হয়। কলেজে রং মাখা উপলক্ষে দেখা দেয় সাময়িক বিশৃঙ্খলা।</p>
<p>মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন বিধানসভার ভিতরে বিজেপি বিধায়কদের বিক্ষোভ। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন বিজেপি বিধায়কদের টানা স্লোগান। ‘আমাদের ৪২ জন সাংসদ আছে। ওরা BA কমিটির বৈঠকে যায়, চেয়ারকে সম্মান করতে হয়। সব সময় ওদেরকে বলি লোকসভা বন্ধ করার জন্য নয়। ওদের বলি, আপনারা চেষ্টা করবেন লোকসভা যাতে সচল থাকে। রোজ হাউস ভাঙচুর করাটা আমাদের কর্তব্য হতে পারে না, বিজেপির উদ্দেশে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর। ‘আমার বাড়িতে কালী পূজা হয়, সব ধরনের পূজা হয়, আপনারা ধর্মীয় কার্ড খেলছেন। মানবিকতা সবচেয়ে বড়, ধর্ম নিয়ে কিছু হয় না, মানুষের মতন আচরণ করতে হয়’, কোনও ধর্মকে অপমান করা চলতে পারে না, বিজেপির উদ্দেশে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর।</p>
<p>মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন বিধানসভার ভিতরে বিজেপি বিধায়কদের বিক্ষোভ। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন বিজেপি বিধায়কদের টানা স্লোগান। ‘আমাদের ৪২ জন সাংসদ আছে। ওরা BA কমিটির বৈঠকে যায়, চেয়ারকে সম্মান করতে হয়। সব সময় ওদেরকে বলি লোকসভা বন্ধ করার জন্য নয়। ওদের বলি, আপনারা চেষ্টা করবেন লোকসভা যাতে সচল থাকে’, রোজ হাউস ভাঙচুর করাটা আমাদের কর্তব্য হতে পারে না, বিজেপির উদ্দেশে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর।</p>
<p>’শুভেন্দু অধিকারী বিরোধী দলনেতা, ওঁর সীমা লঙ্ঘন করা মোটেই উচিত নয়। আমি শুভেন্দু অধিকারীকে ৭২ ঘণ্টা সময় দিচ্ছি। এই সময়ের মধ্যে বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে ৪২ জন বিধায়ক আপনাকে বুঝে নেবে’, হুঙ্কার তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের।</p>



Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours