JK MLA Qaiser Jamshaid Lone: ‘সেনার অত্যাচারে জঙ্গি হতে চেয়েছিলাম, তবে…’ স্বীকারোক্তি কাশ্মীরি বিধায়কের

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্য়ুরো: জঙ্গি হতে গিয়েও শেষপর্যন্ত রাজনীতির মূল স্রোতে ফিরে এসেছেন। প্রকাশ্যে এবার সেকথা জানালেন জম্মু ও কাশ্মীরের বিধায়ক কাইসার জামশেদ লোন। এবারই তিনি ন্যাশনাল কন্ফারেন্সের টিকিটে বিধায়ক হয়েছেন।

আরও পড়ুন-রাজনৈতিক খুন নাকি পেছনে মহিলাঘটিত কারণ, পার্টি অফিসেই মিলল বিজেপি নেতার রক্তাক্ত দেহ

জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভায় লেফটেন্যান্ট গভর্নরের বক্তব্য়ের ধন্যবাদসূচ্ক বক্তব্য রাখতে গিয়ে লোন বলেন, তিনি যখন ছোট ছিলেন সেইসময় সেনাবাহিনী এক অপারেশনের সময় তাঁর উপরে অত্যাচার করে সেনা। তার পরেই তিনি ঠিক করে ফেলেন যে তিনি জঙ্গি হয়ে যাবেন। কিন্তু সেনারই এক সিনিয়র অফিসার সেনাকে বকাবকি করেন তাঁর উপরে অত্যাচার করার জন্য। সেই ঘটনাই গণতন্ত্রের উপরে আস্থা ফিরিয়ে আনে।

বিধানসভায় কাইসার বলেন, যখন ছোট তখন আমাদের এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিল সেনা। সেইসময় ক্লাস টেনে পড়ি। প্রায় ৩৬ জনকে ধরে এক জায়গায় জড়ো করা হয় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। তাদের মধ্যে আমিও ছিলাম। এলাকার এক তরুণ জঙ্গি হয়ে গিয়েছিল। তার খোঁজ চলছিল। আমাদের জিজ্ঞাসা করা হল ওই কোথায় রয়েছে তা জানি কিনা। আমি বলেছিলাম জানি না। তার পরেই আমাকে মারধর করা হয়।  

ওই ঘটনার পর ঘটনাস্থালে সেনার এক সিনিয়র অফিসার আসেন। তিনি কাইসারকে জিজ্ঞাসা করেন তিনি বড় হয়ে কী হতে চান। কাইসার বলেন, আমি বলেছিলাম আমি জঙ্গি হব। ওই অফিসার জিজ্ঞাসা করেন কেন জঙ্গি হতে চাই। আমি বলেছিলাম, সেনার অত্যাচারের জন্যই জঙ্গি হতে চাই। ওই কথা শোনার পর তিনি সেনা জওয়ানদের বকাবকি করেন। তাতেই আমার গণতন্ত্রের উপরে আস্থা ফিরে আসে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours