# Tags
#Blog

Medicine Price Reducing: ভোট-পর্বেই প্রাপ্তি! নিত্য প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ সব ওষুধের দাম কমল! দেখে নিন, কী কী…

Medicine Price Reducing: ভোট-পর্বেই প্রাপ্তি! নিত্য প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ সব ওষুধের দাম কমল! দেখে নিন, কী কী…
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সুখবর! ভোটঘোষণার মুখে দাম বেড়েছিল, ভোটপর্ব প্রায়-সাঙ্গ হয়ে ভোটের ফল বেরনোর উপক্রম– এবার দাম কমল ওষুধের! সরকার এ বিষয়ে ঘোষণাও করে দিল। জানিয়ে দিল ক’টি এবং কোন কোন বর্গের ওষুধের দাম তারা কমাতে চলেছে। 

আরও পড়ুন: Thunderstorm Deaths: ভয়ংকর! মর্মান্তিক! বজ্রপাতে একদিনে রাজ্যে মৃত্যু ১২ জনের!

নিয়মিত ব্যবহৃত হয় এমন ৪১টি সাধারণ ওষুধের দাম কমছে। এছাড়াও কমছে ডায়াবেটিস, হার্ট ডিজিজ, লিভার সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ছ’টি ‘ফরমুলেশন’। ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (NPPA)-র তরফে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তে খুবই উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষ। ফার্মা কোম্পানিগুলিকে অচিরেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তারা যেন ডিলার ও স্টকিস্টদের কাছে ওযুধের দাম কমার এই বার্তা দ্রুত প্রেরণ করে এবং তা যথাসম্ভব দ্রুত লাগুও করে।

প্রসহ্গত, এ বছরেরই ১ এপ্রিল থেকে দাম বেড়েছিল ৮০০ ওষুধের। দাম বাড়ার তালিকায় যেমন ছিল প্যারাসিটামল, তেমনই ছিল পেইন কিলারও। দাম বেড়েছিল সুগার থেকে প্রেশারের ওষুধেরও। ভিটামিন, কোলেস্টেরল, অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টি-ইনফেকটিভস ও স্টেরয়েডেরও দাম বেড়েছিল। পুরনো দাম থেকে ০.০০৫৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল দাম।    
   
তখন লোকসভা ভোটের আবহ দেশ জুড়ে। ঘোষণা করা হবে ভোটনির্ঘণ্ট। সমস্ত দলই ছিল প্রচারের তুঙ্গে। কেন্দ্রীয় সরকারও তার নানা প্রকল্প ঘোষণা করছিল। সব দলই নিজের মতো করে ঘুঁটি সাজাচ্ছিল। পেট্রোল-ডিজেলের দাম কমেছিল। তারই মধ্যে বড় ঘটনা ছিল এই ওষুধের দাম বাড়া। ‘হোলসেল প্রাইস ইনডেক্স’ (ডাব্লিউপিআই) অনুসারে সরকার ‘ন্যাশনাল লিস্ট অফ এসেনশিয়াল মেডিসিনসে’র তালিকাভুক্ত ওষুধের দাম .০০৫৫ শতাংশ বাড়ানোর অনুমতি দিয়েছিল সেই সময়ে। দাম বেড়েছিল ৮০০টি ওষুধের। ২০২৩ সালেও ওষুধের দাম বেড়েছিল ১২ শতাংশ। বেড়েছিল ২০২২ সালেও– ১০ শতাংশ। এবার, ২০২৪ সালেও বাড়ল।

ওষুধের দাম যে বাড়তে পারে, এর একটা ইঙ্গিত ছিলই। স্বাস্থ্য় মন্ত্রক এ বছরের গোড়ার দিকে কিছু নির্দেশিকা দিয়েছিল। সেই নির্দেশিকা প্রকাশিত হওয়ার পরে ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি তখনই দুটি বিষয়ে তাদের আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল। তারা বলেছিল, ওষুধের ঘাটতি হবে, এবং ওষুধের দামও বাড়বে। স্বাস্থ্য় মন্ত্রক যে সুপারিশগুলি করেছিল, তার সবগুলিই ওষুধের গুণমান যথাযথ রাখার দিকে তাকিয়ে। তবে, তাতে সংশ্লিষ্ট ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানির খরচ বেশ কিছুটা বাড়বে বলেই অনুমান ছিল।

ওষুধের দাম কম করার উদ্দেশ্যে বিশেষ গুরুত্ব দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। তবে ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটে মাসিক ৯ শতাংশ হারে বৃদ্ধি লক্ষ করা গিয়েছে। বিশেষজ্ঞেরা জানিয়েছেন, ওষুধের বাজারে এই বৃদ্ধির নেপথ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে মূল্যবৃদ্ধি এবং নতুন ওষুধের বাজারে প্রবেশ। স্বভাবতই ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেট প্রসারিত হলেও সাধারণ মানুষের ওষুধ কেনার খরচ বেড়েছে। যদি ওষুধের ক্ষেত্রে মাসিক বৃদ্ধি পরিসংখ্যানের দিকে নজর রাখা যায় তবে জানা যায়, কার্ডিয়াক সেগমেন্ট, অ্যান্টি-ইনফেকটিভ সেগমেন্ট এবং অ্যান্টি-নিওপ্লাস্টি সেগমেন্টের ক্ষেত্রে ভালো বৃদ্ধি ঘটেছে।

আরও পড়ুন: Cyclone Remal: ধেয়ে আসছে ‘রিমাল’! কবে আছড়ে পড়বে, কোথায়? আয়লার চেয়েও ভয়ংকর এই ঝড় কতটা বিধ্বংসী?

যাই হোক, এপ্রিলের শুরুতে দাম বাড়ার পরে এই মধ্য-মে’তে ওষুধের দাম কমার খবরটি রীতিমতো স্বস্তিদায়ক।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Review Your Cart
0
Add Coupon Code
Subtotal