NOW READING:
Tangra Murder Case: হোমে রাখা যাবে না, পরিবারের কেউ দায়িত্ব নিতে নারাজ! কী ভবিষ্যত্‍ দে পরিবারের নাবালকের?
February 25, 2025

Tangra Murder Case: হোমে রাখা যাবে না, পরিবারের কেউ দায়িত্ব নিতে নারাজ! কী ভবিষ্যত্‍ দে পরিবারের নাবালকের?

Tangra Murder Case: হোমে রাখা যাবে না, পরিবারের কেউ দায়িত্ব নিতে নারাজ! কী ভবিষ্যত্‍ দে পরিবারের নাবালকের?
Listen to this article


অয়ন ঘোষাল: এই মুহূর্তে ট্যাংরা দে পরিবারের দুই ভাই প্রসূন এবং প্রণয় এনআরএস হাসপাতালে ভর্তি। প্রণয়ের নাবালক পুত্রও একই হাসপাতালে ভর্তি। এরমধ্যে প্রণয় এবং নাবালককে আগেই স্থিতিশীল ঘোষণা করেছিল বাইপাস লাগোয়া বেসরকারি হাসপাতাল। সেই তুলনায় ছোট ভাই প্রসূনের আঘাত অনেক বেশি গুরুতর ছিল। তবে তিনিও এখন আগের থেকে অনেকটাই স্থিতিশীল। প্রণয় এখনও পর্যন্ত পুলিসকে বহু তথ্য দিয়েছেন। তার নাবালক পুত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করেও অনেক তথ্য বেরিয়ে এসেছে। প্রসূনকে এখনও পর্যন্ত সেইভাবে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করা যায়নি। 

সরকারি হাসপাতালের অধীনে আসায় এবার দে পরিবারের ৩ সদস্যকেই একসঙ্গে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করা অনেক সুবিধাজনক হবে বলে মনে করছেন তদন্তকারী অফিসাররা। সেক্ষেত্রে তাদের সম্মিলিত বয়ানের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের ৩ জনকে নিয়ে ট্যাংরার চিত্ত নিবাসের বাড়ি অর্থাৎ ঘটনাস্থলে ঘটনার পুনর্নির্মাণের পরিকল্পনা আছে পুলিসের। দুই ভাইয়ের বয়ানে কিছু অংশে মিল থাকলেও একটা বড় অংশে প্রচুর অসঙ্গতি বা মিসিং লিঙ্ক আছে। রি কন্সট্রাকশন এর মাধ্যমে সেই মিসিং লিঙ্ক ক্লিয়ার করতে চাইছেন তদন্তকারীরা। 

আরও পড়ুন:Ahiritola Incident: ট্রলি ব্যাগে মহিলার টুকরো টুকরো দেহ! আহিরীটোলা ঘাটে ফেলতে এসে আটক ২ মহিলা…

পুলিসের মূল মাথাব্যথার কারণ নাবালক। নাবালকের বাবা এবং কাকা দুজন অভিভাবক জীবিত। নাবালক নিজে এদের কারুর জিম্মায় বা কাস্টডিতে থাকতে চায়না। এমনটাই সে পুলিসকে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছিল। ঘটনার খবর পেয়ে মুম্বই থেকে সস্ত্রীক কলকাতায় উড়ে আসা প্রণয়ের শ্যালক, অর্থাৎ নাবালকের মামা এবং মামি নাবালকের দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করায় পরিস্থিতি জটিল হয়েছে। অভিভাবকরা জীবিত থাকায় আইনত সরাসরি নাবালককে হোমে পাঠানো যায়না। ট্যাংরা থানার আধিকারিকরা এই মর্মে রাজ্য চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন।
 
পুলিসকে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটি জানিয়েছে, অভিভাবক জীবিত থাকলে কোনও নাবালককে সরাসরি হোমে পাঠানো যায়না। তাতে কিছু টেকনিক্যাল অসুবিধা আছে। যদি কোনও অভিভাবক দায়িত্ব নেওয়ার মতো অবস্থায় না থাকে (অর্থাৎ যদি দুজনেই আইনী হেফাজতে বা বিচারবিভাগীয় হেফাজতে থাকে) তাহলে পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

Zee ২৪ ঘণ্টার সব খবরের আপডেটে চোখ রাখুন। ফলো করুন Google News

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link