NOW READING:
Sainthia Municipality: বিরাট জয় সাঁইথিয়া পুরসভার, রাজ্যকে সাড়ে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ
May 25, 2025

Sainthia Municipality: বিরাট জয় সাঁইথিয়া পুরসভার, রাজ্যকে সাড়ে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ

Sainthia Municipality: বিরাট জয় সাঁইথিয়া পুরসভার, রাজ্যকে সাড়ে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ
Listen to this article


অর্ণবাংশু নিয়োগী: রাজ্য সরকার এবং পুরসভার মধ্যে দীর্ঘ লড়াইয়ে শেষমেশ জয় পেল সাঁইথিয়া পুরসভা। রাজ্যকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে ১০ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা। উদ্যান তৈরির জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রায় ৩৯ বছর পর জমি দাতারা ক্ষতিপূরণ পেতে চলেছেন।

যে সময় জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল সেই সময় তা করা হয়েছিল প্রায় ৮৩ লক্ষ টাকা দিয়ে। বর্তমানে রাজ্য সরকার ১০ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেবে। ১৯৮৬ সালে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল সাঁইথিয়ায় কমিউনিটি হল এবং  শিশুদের খেলার জায়গার জন্য। গত বুধবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার ক্ষতিপূরণ বিষয়টি।

এই উদ্যান তৈরির জন্য সাংসদ তহবিল থেকে টাকা দিয়েছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। সাঁইথিয়া পুরসভার আইনজীবী আশীষ চৌধুরী বলেন, “এই মামলাটি দীর্ঘদিন কলকাতা হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট শুনানি হয়েছে। যখন জমিটি অধিগ্রহণ হয় সেই সময় পৌরসভা অধিগ্রহণ বাবদ যা ক্ষতিপূরণ সেটা দিয়ে দিয়েছিল। তাহলে এখন কেন পুরসভা আবার নতুন করে টাকা দেবে। সুপ্রিম কোর্টে আমাদের বক্তব্য গ্রাহ্য হয়। শেষমেষ সুপ্রিম কোর্ট রাজ্যকেই সম্পূর্ণ ক্ষতিপূরণ দিতে বলে।”

আরও পড়ুন-মায়াবী মৌসুমীর মখমলী চাল, বঙ্গে বর্ষামঙ্গলের মঞ্চ প্রস্তুত, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে…

আরও পড়ুন-দাদু-দিদার সঙ্গে নাতি-নাতনির দেখা করা কখনোই ক্ষতিকর হতে পারে না: হাইকোর্ট

পুরসভার দাবি, এই কমিউনিটি হল যাবতীয় কিছু একটা প্রেস্টিজের ব্যাপার। যদি এটা কোন ভাবে প্রাইভেট পার্টি অর্থাৎ জমির মালিকানা গনকে হস্তান্তর করতে হতো তাহলে স্থানীয়ভাবে সমস্যায় পড়তে হত পুরসভাকে। সাধারণ মানুষ যাদের ব্যবহার করতে পারে সেই জন্যই একটা বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়েছিল পুরসভা কে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link