কলকাতা: সন্ধ্যা গড়িয়ে মধ্যরাত, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি, আন্দোলনকারীদের চাপে ভাঙল ব্যারিকেড ! আচার্য সদনের সামনে নতুন করে উত্তেজনা। নতুন করে কেন উত্তেজনা ? পুলিশ কর্তার কাছে প্রতিক্রিয়া চাওয়া হলে, বলেন, আমাকে আমার ডিউটি করতে দিন , থ্যাঙ্কু।’ এদিকে ‘যারা যোগ্য বঞ্চিত শিক্ষক, সময়মতোই বেতন পাবেন। এসএসসি বলেছে, সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন মেনেই চলবে। আমরা দ্রুত রিভিউ পিটিশনে যাচ্ছি’,, একটু আগেই জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। তার কথার প্ররিপ্রেক্ষিতে ফের ক্ষোভ উগরে দিলেন চাকরিহারাদের প্রতিনিধি।
চাকরিহারাদের প্রতিনিধি বলেন, দেখুন , অনেক সময়ই চেষ্টা করা হচ্ছে, যদি এখান থেকে কেউ বের করে দেওয়া যায়। তাই একজন সিভিল ড্রেসে ছিলেন। তাই শিক্ষকরা ভেবেছেন, উনি হয়তো, অফিসেরই কেউ। সেই জন্যই একটা এরকম বিশৃঙ্খলা হয়েছে।আমরা দেখতে পেয়েছি, উনি পুলিশেরই লোক। কোনও অসুবিধা নেই। পুলিশের যদি থাকে, সে বের হতে পারে, যেতে পারে। কিন্তু অফিসের কেউ যেনও না চলে যায়।
সাংবাদিক : শিক্ষামন্ত্রী কিছুক্ষণ আগেই, এই ইস্যুতে এবিপি আনন্দ-কে একটি টেলিফোনিক সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। শুনেছেন আপনি ?
চাকরিহারাদের প্রতিনিধি: আমরা সকলেই শুনেছি। কিন্তু দেখুন আমরা শিক্ষক শিক্ষিকারা যোগ্য, আমরা স্কুলে গেলে বেতন পাব, আর তালিকা দেওয়া যাবে না, মানে টেন্টেডদের সঙ্গে আমরা স্কুলে যাব ! আর দুদিন পরে এটাই হবে, যে আমরা সুপ্রিম কোর্টের অর্ডারটাকে ভায়োলেট করছি ! তাহলে আল্টিমেটলি তো চাকরিই চলে যাবে। তাহলে আন্দোলন ভেস্তে দেওয়ার জন্য হয়তো এই দুদিন স্যালারি দেওয়া হবে। আল্টিমেটলি আর স্যালারি আর পাব না। আমরা চাই, সুরাহা করে যোগ্যরা চাকরিতে বহাল থাকুক।
আরও পড়ুন, SSC দফতরের সামনে নতুন করে উত্তেজনা ! শিক্ষকদের পাশে জুনিয়র চিকিৎসকদের একাংশ..
(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)
আরও দেখুন