কলকাতা: কারা কারা যোগ্য, কারা কারা স্কুলে যেতে পারবেন? DI-দের কাছে তালিকা পাঠাল স্কুল শিক্ষা দফতর, খবর সূত্রে। এদিকে এনিয়ে ক্ল্যারিফিকেশন চাইতে SSC চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন চাকরিহারাদের প্রতিনিধিরা। এবার এই ইস্যুতে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন, প্রাক্তন বিচারপতি তথা বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন, কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় নিহত কলকাতার বিতান অধিকারী, স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন
এদিন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘ব্রাত্য বসুর বক্তব্য আমি শুনেছি। এ সম্বন্ধে আমার বক্তব্য হচ্ছে, এখানে যে শিক্ষক-শিক্ষিকারা জড়ো হয়েছেন, তাঁদের চোখে ধুলো দিয়ে, ব্যাপারটাকে আজকের মতো কোনওরকমে থামিয়ে, চলে যাওয়া, কেটে পড়া। তাঁর কারণ হচ্ছে, সুপ্রিম কোর্টের অর্ডারের সঙ্গে, যোগ্য-অযোগ্যের তালিকা প্রকাশ করতে হবে, এই দাবির কোনও বিরোধ নেই। এর সঙ্গে এটার কোনও সম্পর্কও নেই। এটা একটা demands of transparency. স্বচ্ছতার দাবি। মানুষ যে কোনও সময়ে, তুলতে পারে। অনেকদিন আগেই, স্কুল সার্ভিস কমিশনের অনেকদিন আগেই যোগ্য ও অযোগ্যের তালিকা পাবলিশ করা উচিত ছিল। সেটা তাঁরা করেননি বলেই এখন শিক্ষকরা এগিয়ে এসেছেন। যে এখন আপনারা করুন। এর সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের অর্ডার সম্পর্ক কী ?’
কারা কারা যোগ্য, কারা কারা স্কুলে যেতে পারবেন? DI-দের কাছে তালিকা পাঠাল স্কুল শিক্ষা দফতর, খবর সূত্রে। এদিকে এনিয়ে ক্ল্যারিফিকেশন চাইতে SSC চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকে বসেন চাকরিহারাদের প্রতিনিধিরা। তবে ইতিমধ্যেই SSC চেয়ারম্যানের সঙ্গে সেই বৈঠক শেষ। দাবি মেনে নেওয়া হল কি ? বাইরে বেরিয়ে এসে সাংবাদিক সামনে এসে প্রতিক্রিয়া দিলেন চাকরিহারাদের প্রতিনিধি। চাকরিহারাদের প্রতিনিধি বলেছেন, ;আমরা চেয়েছিলাম, আমাদের দাবিগুলি রাখতে। আজকে যে জন্য হঠাৎ করে যেতে হল, যে DI অফিসের নোটিফিকেশন আমরা পেয়েছিলাম। ..আল্টিমেটলি যেটা আমরা জানলাম, দেখলাম, গতকাল যে বিষয়টা হয়েছিল, যে 3rd কাউন্সিলিংয়ের পর থেকে বাকি কাউন্সিলিংগুলির শিক্ষক-শিক্ষিকারা স্কুল যেতে পারবেন না। টেন্টেড নয়, কিন্তু অবৈধর মধ্যে পড়ছে। এরকমটা উনি ভেবেছিলেন, বা করবেন বলছিলেন। সেই জায়গাতেই আমরা সম্মত হইনি। আজ সেই জায়গাটা ক্লিয়ার করে বললেন, এর মধ্যে আর কাউন্সিলিংয়ের ব্যারিয়ার নেই, সমস্ত যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা, স্যালারি পাবেন। ৩১.১২.২০২৫ অবধি তাঁরা স্কুলে যেতে পারবেন। আমরা শুধু এতেই কি সন্তুষ্ট ? একদমই নই। কারণ আমরা বেতন নেব শুধু মাত্র ৮ মাসের জন্য, তারপর আমাদের তাড়িয়ে দেবে, এটা তো হতে পারে না। ‘
আরও দেখুন