গতবারের টি-২০ চ্যাম্পিয়নদের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরির পুরস্কার! চড়া দাম পেলেন বাংলার অলরাউন্ডার

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জেড্ডা: টি-২০ ক্রিকেটে তাঁর কার্যকরী ভূমিকা বারবার সকলের নজর কেড়ে নিয়েছে। বাংলার হয়ে বারবার চাপের মুখে ব্যাটে হোক বা বলে, ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন। যার সাম্প্রতিকতম উদাহরণ হল, পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে ঘরোয়া টি-২০ ক্রিকেটের টুর্নামেন্ট সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে অপরাজিত সেঞ্চুরি করে বাংলাকে রোমহর্ষক ম্যাচে জিতিয়েছেন। 

সেই শাহবাজ আমেদকে (Shahbaz Ahmed) নিয়ে আইপিএল (IPL 2024) নিলামে দর কষাকষি হল। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ২ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় কিনে নিল লখনউ সুপার জায়ান্টস। নতুন দলের জার্সিতে পরের আইপিএলে দেখা যাবে শাহবাজকে।

নিলামে শাহবাজের ন্যূনতম দাম ছিল ১ কোটি টাকা। গত আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে খেলেছিলেন শাহবাজ। সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টে দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন। প্রথম ম্যাচে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স। সেই পাঞ্জাব, যারা গতবার ঘরোয়া টি-২০ টুর্নামেন্টের মুকুট জিতেছিল। বাংলা ১০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপে ছিল, সেই সময়ই রক্ষাকর্তা হয়ে হাজির হয়ে দলকে ম্যাচ জেতান শাহবাজ।

 

সোমবার যখন সৌদি আরবের জেড্ডায় আইপিএলের নিলাম চলছে, তখন সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেছে বাংলা। আর সেই ম্যাচে বল হাতে নজর কেড়ে নিয়েছেন শাহবাজ। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ২ ওভারে ১৪ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন ২ উইকেট।

আরও পড়ুন: ক্যাপ্টেন করতে চেয়ে ফোন, ধরেননি শ্রেয়স? নিলামের দিনই বিতর্কে গতবারের চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক

নিলামেও দড়ি টানাটানি হল শাহবাজকে নিয়ে। গতবার যে দলের হয়ে খেলেছিলেন, সেই সানরাইজার্স হায়দরাবাদ তাঁকে পেতে দর হাঁকতে শুরু করে। ২০২৩ সালের আইপিএলে শাহবাজ খেলেছিলেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের হয়ে। ২০২৪ সালের আইপিএলে তাঁকে ট্রেডিং মারফত নেেয় হায়দরাবাদ। তাঁকে পেতে ঝাঁপায় লখনউ সুপার জায়ান্টসও। শেষ পর্যন্ত ২ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় তাঁকে দলে নেয় লখনউ।





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours