WATCH | Sachin Tendulkar And Glenn McGrath: ‘চোখ দেখাও’… ফের চর্চায় অ্যাডিলেডের আউট, বিমানে ধুন্ধুমার সচিন-ম্যাকগ্রার‌!

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বাইশ গজের দুই কিংবদন্তি, একজন ভারতীয়, আরেকজন অজি। কথা হচ্ছে দুই ক্রিকেটীয় গ্রেট সচিন তেন্ডুলকর ও গ্লেন ম্যাকগ্রাকে নিয়ে (Sachin Tendulkar And Glenn McGrath) নয়ের দশক জানে, তাঁদের দ্বৈরথের মানে। 

সচিন-ম্যাকগ্রা টাইমমেশিনে চড়ালেন ক্রিকেট অনুরাগীরদের, তাঁরা ফের একবার নস্ট্যালজিক হয়ে গেলেন বাইশ গজের দুই প্রতিদ্বন্দ্বীকে ফের একবার একসঙ্গে দেখে। তাঁরা এক বেসরকারি চক্ষু হাসপাতালের বিজ্ঞাপনে ধরা দিয়েছেন। 

আরও পড়ুন: ‘সিনেমা দেখেই কাটাতাম’, মাঝরাতে একজনের ফোন! শ্রেয়স জেনেছিলেন বিরাটের জায়গায় তিনিই

সেই বিজ্ঞাপনে দেখানো হচ্ছে সচিন-ম্যাকগ্রা একই বিমানে সওয়ার হয়েছেন। কিছুটা দূরত্বে তাঁরা বসেছেন। কথোপকথন শুরুই হয় ১৯৯৯ সালের অ্যাডিলেডের বিতর্কিত আউট নিয়ে। যা ক্রিকেটের কুখ্যাত ‘সোল্ডার-বিফোর-উইকেট’! 

বিজ্ঞাপনে ম্যাকগ্রা তাঁর মোবাইলে সেই আউটের ভিডিয়ো সচিনকে দেখিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, সচিন আউট ছিলেন। কিন্তু ক্রিকেট ঈশ্বর সাফ বলে দেন, তিনি আউট ছিলেন না। ম্যাকগ্রাকে চোখ দেখানোর পরামর্শই দেন।

আরও পড়ুন: নাগপুরে ইতিহাস লিখলেন রবীন্দ্র জাদেজা, প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে…

১৯৯৯ সালে ভারত-অস্ট্রেলিয়া অ্যাডিলেড টেস্ট চলাকালীন এই ঘটনাটি ঘটেছিল। ম্যাকগ্রার একটি বলকে সচিন বাউন্সার ভেবে নিয়ে ডাক করেছিলেন, কিন্তু বলটির প্রত্যাশা অনুযায়ী বাউন্স না থাকায়, তা সচিনের বাঁ-কাঁধে এসে আঘাত করে, সচিনের কাঁধ ছিল একেবারে স্টাম্প বরাবর। ম্যাকগ্রা আউটের আবেদন জানাতেই আম্পায়ার ড্যারেল হার্পার এলবিডব্লিউ আউট দেন, যদিও বলটি সচিনের ব্যাট বা পা স্পর্শ করেনি সেদিন।

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours