NOW READING:
১৬ বছর আগে যেমন ছিল, আজও তাই, রোহিতের প্রাক্তন সতীর্থের দরাজ সার্টিফিকেট
September 7, 2024

১৬ বছর আগে যেমন ছিল, আজও তাই, রোহিতের প্রাক্তন সতীর্থের দরাজ সার্টিফিকেট

১৬ বছর আগে যেমন ছিল, আজও তাই, রোহিতের প্রাক্তন সতীর্থের দরাজ সার্টিফিকেট
Listen to this article


মুম্বই: তিনি একটা সময় ছিলেন রোহিত শর্মার (Rohit Sharma) সতীর্থ। একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আইপিএলে (IPL) লড়াই করেছেন। জিতেছেন ট্রফি।

১৬ বছর পর স্কট স্টাইরিসের মনে হচ্ছে, রোহিত শর্মা এখনও একইরকম রয়ে গিয়েছেন। ঠিক যেমন দেখেছিলেন ২০০৯ সালে। যখন তাঁরা ডেকান চার্জার্সের হয়ে আইপিএলে খেলেছিলেন। 

২০০৮ সালের আইপিএলের নিলামের সময় ড্রাফটিংয়ে রোহিত শর্মাকে নিয়েছিল ডেকান চার্জার্স। ২০০৯ সালে আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয় ডেকান চার্জার্স। সেই দলে ছিলেন রোহিত ও নিউজ়িল্যান্ডের প্রাক্তন অলরাউন্ডার স্কট স্টাইরিস। 

ডেকান চার্জার্সের পর মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে যোগ দিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। দলের অধিনায়ক হিসাবে রেকর্ড পাঁচবার আইপিএল চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে। যে নজির মহেন্দ্র সিংহ ধোনি ছাড়া আর কারও নেই।

আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটেও ঈর্ষণীয় রেকর্ড রোহিত শর্মার। সবচেয়ে বেশি ছক্কা মারার নজির রয়েছে তাঁর। সদ্য তাঁর নেতৃত্বে টি-২০ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। রোহিতের নেতৃত্বে দুবার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলেছে ভারত। রানার আপ হয়েছে ওয়ান ডে বিশ্বকাপেও।

সম্প্রতি একটি সাক্ষারকারে নিউজ়িল্যান্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার স্কট স্টাইরিস বলেছেন, ‘২০০৮ সালের আইপিএলে সতীর্থ হিসাবে ওকে পাওয়ার প্রথম সুযোগ হয়েছিল। ডেকান চার্জার্সে দুজনে একসঙ্গে খেলেছিলাম। সেই সময় ওর বয়স ১৯ কী ২০ বছর হবে। তখনই মনে হয়েছিল এই বাচ্চা ক্রিকেটারটি স্পেশ্যাল।’

তারপরই স্টাইরিস যোগ করেছেন, ‘সদ্য শ্রীলঙ্কায় ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা সিরিজে ধারাভাষ্য করে এলাম। সেখানে রোহিতের সঙ্গে দেখা হল, কথা হল। ১৬ বছর আগে ও যেমন ছিল, এখনও ঠিক সেরকমই রয়েছে।’

২০০৮ সালের আইপিএলে সকলের নীচে শেষ করেছিল ডেকান চার্জার্স। আট দলের টুর্নামেন্টে অষ্টম স্থান পেয়েছিল। পরের বছরই চ্যাম্পিয়ন হয়। অ্যাডাম গিলক্রিস্টের নেতৃত্বে। স্টাইরিস বলেছেন, ‘প্রথম বছর আমরা ট্রফি জয়ের ব্যাপারে ফেভারিট ছিলাম আর সকলের শেষে শেষ করি। কারণ আমাদের দলের ভারসাম্যটা ঠিক ছিল না। আমাদের দলটি খাতায় কলমে দারুণ ছিল। কিন্তু মাত্র চারজনই বিদেশি ক্রিকেটার খেলানো যেত। আমাদের দলে হয়তো ব্যাটিং শক্তিশালী হতো, কিন্তু বোলিং দুর্বল হয়ে পড়ত। বা শক্তিশালী বোলিং হতো কিন্তু ব্যাটিং দুর্বল হয়ে পড়ত। অলরাউন্ডার দিয়ে একাদশ ভরানোর চেষ্টা করেও লাভ হয়নি। সেই কারণেই শেষ জায়গা পেয়েছিলাম।’

আরও দেখুন



Source link