NOW READING:
‘আপনার মেয়ে হয়ত আত্মহত্যা করেছে,কিছুটা মারা গেছে,এই কথা বলা হয়েছিল ফোনে’,বললেন নির্যাতিতার মা
January 18, 2025

‘আপনার মেয়ে হয়ত আত্মহত্যা করেছে,কিছুটা মারা গেছে,এই কথা বলা হয়েছিল ফোনে’,বললেন নির্যাতিতার মা

‘আপনার মেয়ে হয়ত আত্মহত্যা করেছে,কিছুটা মারা গেছে,এই কথা বলা হয়েছিল ফোনে’,বললেন নির্যাতিতার মা
Listen to this article



<p>ABP Ananda Live: আর জি করে গিয়ে মেয়ের দেহ দেখার জন্য় ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করা থেকে পুলিশের জোর করে মৃতদেহ দাহ করতে নিয়ে যাওয়া। রায় ঘোষণার আগে, গত আটই অগাস্টের ভয়াবহ সেইসব অভিজ্ঞতা, ঘণ্টাখানেক সঙ্গে সুমন অনুষ্ঠানে এসে ফের ভাগ করে নিলেন তিলোত্তমার বাবা-মা।</p>
<p><strong>’আশ্চর্যের বিষয়, সুপ্রিম কোর্টের সামনে এত মিথ্যে বলা যায়,’ CBI প্রসঙ্গে বিস্ফোরক নিহত চিকিৎসকের বাবা</strong></p>
<p>৯ অগাস্ট আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের সেমিনার হল থেকে উদ্ধার হয় তরুণী চিকিৎসকের মৃতদেহ। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্য়ে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। সিবিআই-এর চার্জশিটেও ধর্ষণ ও খুনে মূল অভিযুক্ত হিসাবে দেখানো হয়েছে একমাত্র সঞ্জয় রায়কেই। আগামীকাল এই মামলার রায় ঘোষণা। আর তার আগে ফের সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ নির্যাতিতার বাবার।&nbsp;</p>
<p>এদিন এবিপি আনন্দের ঘণ্টাখানেক সঙ্গে সুমন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, "সত্য এখনও উদঘাটিত হয়নি। একজনের পক্ষে এই কাজ ঘটানো অসম্ভব। আমরা সিবিআইয়ের উপরও ভরসা রাখতে পারছি না। আমরা হাইকোর্টের বিচারপতি তত্ত্বাবধানে ইন্ডিপেন্ডেন্স ইম্পেরিয়াল অফিসারকে দিয়ে তদন্ত করাতে চেয়েছিলাম। হাইকোর্ট সিবিআইকে ভাল মনে করে, সিবিআইকে দিয়েছিল। প্রথম দিকে সিবিআইয়ের উপর ভরসা রেখেছিলাম। আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিল। কলকাতা পুলিশ প্রথম দিন যা করেছে। আমার মেয়ের মৃত্যু আমাদের কাছে শোকের বিষয়। পুলিশের কর্মকাণ্ডে আমরা দুঃখ পেয়েছি। পুলিশের মানসিক অত্যাচার সহ্য করেছি। সেটা পুলিশ কার নির্দেশে করেছিল সেটা পুলিশই জানে। বিচারপতি সব দিক দেখেই সিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন। সিবিআইয়ের কাছ থেকে আজ পর্যন্ত আমরা কিছুই জানতে পারিনি। এই যে রিপোর্ট ভাইরাল হয়েছে সেখান থেকে জানতে পারছি। সিবিআই যোগযোগ করে না। এটাই তো আশ্চর্যের বিষয়,&nbsp;<a title="সুপ্রিম কোর্ট" href="https://bengali.abplive.com/topic/supreme-court" data-type="interlinkingkeywords">সুপ্রিম কোর্ট</a>ের সামনে দাঁড়িয়ে এত মিথ্যে কথা বলা যায়।</p>
<p>&nbsp;</p>
<p>&nbsp;</p>



Source link