‘বারবার তারিখ পিছিয়ে যাচ্ছে এবং এটা খুবই হাতাশার জায়গা’, মন্তব্য জুনিয়র ডাক্তারের
![‘বারবার তারিখ পিছিয়ে যাচ্ছে এবং এটা খুবই হাতাশার জায়গা’, মন্তব্য জুনিয়র ডাক্তারের ‘বারবার তারিখ পিছিয়ে যাচ্ছে এবং এটা খুবই হাতাশার জায়গা’, মন্তব্য জুনিয়র ডাক্তারের](https://i3.wp.com/feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/11/07/149c56b9694d5b7c2faf811710f452041730978955250968_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&w=991&resize=991,564&ssl=1)
<p>ABP Ananda Live: ‘প্রথম শুনানিতে তাও কিছু আলোচনা হয়েছিল, কিন্তু তারপর থেকে শুধু স্টেটাস রিপোর্ট জমা দেওয়া চলছে। আমরা জানি কেউ বাধ্য নয় আমাদের স্টেটাস রিপোর্ট জানাতে। বারবার তারিখ পিছিয়ে যাচ্ছে এবং এটা খুবই হাতাশার জায়গা। একটা প্রত্যন্ত গুরুতর ঘটনা, তারপরেও বার বার এই কেসের তারিখ পিছিয়ে যাওয়া এবং শুনানিতেও তাৎপর্যপূর্ণ কিছু না বেরিয়ে আসাটা খুবই হতাশাজনক। এরপরে শিয়ালদা কোর্টে যে আইনি লড়াইটা চলবে সেটার দিকে আমরা তাকিয়ে থাকব’, মন্তব্য জুনিয়র ডাক্তারের। </p>
<p>ABP Ananda Live: সুপ্রিম কোর্টে আর জি কর মামলার শুনানি শেষ। আদালতে স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই। সিবিআই-কে তদন্ত চালিয়ে যেতে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। সপ্তম স্টেটাস রিপোর্ট আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে নির্দেশ। আদালতে জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট পেশ কেন্দ্রীয় সরকারের। জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্টে নিজেদের প্রস্তাব পেশ কেন্দ্রীয় সরকারের। দ্রুত তদন্ত চায় রাজ্য, আদালতে সওয়াল রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বলের। দোষী দ্রুত শাস্তি পাক, আদালতে সওয়াল সিব্বলের। দুটি ক্যাটেগরিতে টাস্ক ফোর্সের অন্তর্বর্তী রিপোর্ট পেশ। যৌন হিংসা ও শারীরিক হিংসা বন্ধে প্রস্তাব পেশ রিপোর্টে। ‘এই দুটি প্রস্তাব সমস্ত স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি গ্রহণ করুক’। পরামর্শ দেওয়া হয়েছে টাস্ক ফোর্সের রিপোর্টে, জানালেন প্রধান বিচারপতি। সমস্ত কৌঁসুলি, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিবদের কাছে রিপোর্টের কপি পাঠাতে নির্দেশ। সচিবরা রিপোর্টে নিজেদের মতামত জানাতে পারবেন, জানাল সুপ্রিম কোর্ট। ৩ সপ্তাহের মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। কীভাবে একটি স্বাধীন নজরদারি ব্যবস্থা ভারতজুড়ে প্রয়োগ করা যায়, তা নিয়ে মতামত চাইলেন প্রধান বিচারপতি।</p>
Source link