NOW READING:
CBI তদন্তে অসন্তুষ্ট, RG কর কাণ্ডে এবার দিল্লি যাচ্ছে নিহত চিকিৎসকের পরিবার
February 24, 2025

CBI তদন্তে অসন্তুষ্ট, RG কর কাণ্ডে এবার দিল্লি যাচ্ছে নিহত চিকিৎসকের পরিবার

CBI তদন্তে অসন্তুষ্ট, RG কর কাণ্ডে এবার দিল্লি যাচ্ছে নিহত চিকিৎসকের পরিবার
Listen to this article


কলকাতা:  বিচারের দাবিতে ৭ মাস পার, এবার দিল্লিতে দরবার । CBI তদন্তে অসন্তুষ্ট, CBI ডিরেক্টরের কাছেই এবার দরবার। বৃহস্পতিবার দিল্লি যাচ্ছে নিহত চিকিৎসকের পরিবার । চিকিৎসকের পরিবারের সঙ্গে যাচ্ছেন জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্সের ৩ প্রতিনিধি । দিল্লি গিয়ে CBI দফতরে যেতে চান নিহত চিকিৎসকের বাবা-মা। CBI অধিকর্তার সঙ্গে দেখা করে অভিযোগ জানাতে চায় চিকিৎসকের পরিবার। এরপরে সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত আইনজীবীর সঙ্গেও দেখা করবেন তাঁরা: সূত্র। 

৭ মাস তদন্ত চলছে। অথচ ৭ মাসে CBI কিছু জানায়নি। আজ পর্যন্ত তদন্তের কোনও অগ্রগতি জানতে পারিনি। আদালতে এই অভিযোগ জানালেন আর জি কর মেডিক্যালের নিহত চিকিৎসকের বাবা। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করে CBI পাল্টা দাবি করে জানিয়েছে, গোটা বিচার প্রক্রিয়াতেই সাক্ষী রয়েছে নিহতের পরিবার।নিহত চিকিৎসকের বাবা বলেন, প্রথম চার্জশিটে তাই লিখে দিয়েছিল, যে আমরা এই দেখব, সেই দেখব। কিছুই দেখেনি। আজকে ৪ মাস হয়ে গেল।… চার্জশিট দিয়েছিল। তারপরেও কিছু করেনি।

 ৯ অগাস্ট থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারি… পেরিয়ে গেছে প্রায় ৭ মাস।দোষী সাব্য়স্ত সঞ্জয় রায়ের আমৃত্য়ু কারাদণ্ড হলেও, নিহত চিকিৎসকের মা-বাবার দাবি, তাঁরা এখনও বিচার পাননি। সোমবার CBI তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়েও চূড়ান্ত ক্ষোভপ্রকাশ করলেন তাঁরা। প্রধান তদন্তকারী অফিসার সীমা পাহুজা তার সঙ্গে শেষবার কবে কথা হয়েছিল? নিহত তরুণী চিকিৎসকের বাবা বলেন, নভেম্বর ১০ তারিখে। আজ পর্যন্ত তাঁর সঙ্গে আর কোনওরকম কথা হয়নি বা যোগাযোগও হয়নি। +DSP কে একদিন ফোন করেছিলাম। DSP বলছেন আমি ইম্ফলে আছি। আর অন্য কেসে আছি একটা এবং তাঁর নীচে একজন ছিল প্রভুজিৎ সিং বলে তাঁকে ফোন করেছিলাম সে বলছে আমি দিল্লিতে আছি। এই অবস্থা হচ্ছে CBI-এর।) 
 

শিয়ালদা আদালতে আর জি কর-মামলার শুনানি চলাকালীন, নিহত চিকিৎসকের বাবা বিচারককে বলেন, ৭ মাস তদন্ত চলছে। কলকাতা পুলিশ ৫ দিন তদন্ত করে একদিন যোগাযোগ করে, কী করছিল সব জানিয়েছিল। CBI ৭ মাসে কিছু জানায়নি। আজ পর্যন্ত কোনও অগ্রগতি জানতে পারিনি। CBI-এর লোকজন কোথায় আছে জানি না। নভেম্বরের ১০ তারিখ তদন্তকারী অফিসারের সঙ্গে বাড়িতে কথা হয়েছিল। উনি সমন দিতে এসেছিলেন। এই ৭ মাসে বলতে পারব না যে, রিপোর্ট দিয়ে কিছু জানিয়েছে। ট্রায়ালের সময়ও ঢুকতে দেওয়া হয়নি।এই কথা শুনে বিচারক নিহতের বাবা-কে বলেন, আপনি নিজেকে ব্রাত্য ভাববেন না? একজনের তো সাজা হয়েছে। প্রতিদিনের আপডেট জানানো সম্ভব নয়। ধৈর্য ধরুন। তখন নিহতের বাবা বলেন – প্রতিদিনের আপডেট চাইনি। আমার মেয়ে খুন হয়েছে। ধৈর্য ধরেই আছি। সাত মাস হয়ে গেল।

আরও পড়ুন, ‘RG করের বোনটি আজও বিচার পাননি, চিকিৎসকদের বেতন বৃদ্ধি আন্দোলনকে ছত্রভঙ্গ করার ছক..’ !

(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)

আরও দেখুন



Source link