NOW READING:
সোমবার পর্যন্ত রাজ্যকে ডেডলাইন চাকরিহারা শিক্ষকদের ‘সরকারের তরফে যোগাযোগ করা না হলে..’
May 24, 2025

সোমবার পর্যন্ত রাজ্যকে ডেডলাইন চাকরিহারা শিক্ষকদের ‘সরকারের তরফে যোগাযোগ করা না হলে..’

সোমবার পর্যন্ত রাজ্যকে ডেডলাইন চাকরিহারা শিক্ষকদের ‘সরকারের তরফে যোগাযোগ করা না হলে..’
Listen to this article



<p><strong>কলকাতা:&nbsp;</strong> সোমবার পর্যন্ত রাজ্য সরকারকে ডেডলাইন বেঁধে দিলেন চাকরিহারা শিক্ষকরা। তাঁদের দাবি, ‘এখনও পর্যন্ত শিক্ষামন্ত্রী বা অন্য কোনও মন্ত্রী দেখা করেননি। সোমবারের মধ্যে সরকারের তরফে যোগাযোগ করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন হবে।'</p>
<p>আরও পড়ুন,<a title=" হচ্ছিল শ্বাসকষ্ট, হাসপাতালে যেতেই রিপোর্ট এল পজিটিভ, মগরাহাটে এক কিশোর-সহ ২ কোভিড আক্রান্তের হদিস !" href="https://bengali.abplive.com/district/covid-19-update-south-24-parganas-news-magrahat-two-resident-tested-corona-positive-1136686" target="_self"> হচ্ছিল শ্বাসকষ্ট, হাসপাতালে যেতেই রিপোর্ট এল পজিটিভ, মগরাহাটে এক কিশোর-সহ ২ কোভিড আক্রান্তের হদিস !</a></p>
<p><strong>সাংবাদিক:</strong> আজকে আপনারা সোমবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিলেন সরকারপক্ষকে ?</p>
<p><strong>চাকরিহারা শিক্ষক:</strong> আমরা সময় বেঁধে আজকে দিইনি। আমরা ৬ তারিখ থেকে এখানে অবস্থান বিক্ষোভ করছি। বারবার করে বলেছি যে আমাদের সঙ্গে দেখা করা হোক। সেটা শিক্ষামন্ত্রী করতে পারেন। মুখ্যমন্ত্রী করতে পারেন। বা আরও কোনও বৃহত্তর আধিকারিক করতে পারেন।যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, সেটা আমাদের সঙ্গে পূর্ণ করা হয়নি। তাই আপাতত আমরা একটা সময়সীমা বেঁধে দিয়েছি।</p>
<p><strong>আপনারা কি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কোথায় সরে যাবেন ?</strong></p>
<p>প্রশ্নের উত্তরে এক চাকরিহারা বলেন, হ্যাঁ সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে, সিদ্ধান্ত এই মুহূর্তে জানানো যাচ্ছে না। সিদ্ধান্ত প্রথমে পুলিশের কাছে জানানো হবে। তারপরে আমরা সবাইকে জানাবো। আমরা চাইছি বিকাশ ভবনের সামনেই বসি। তবে জায়গাটা খুবই সংকীর্ণ। আমরা জানি যে, রাত্রিবেলা গাড়ি চলাচল করে। বিভিন্ন ধরণের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে। এবার রাত্রিবেলায় পুলিশ কতটুকু নিরাপত্তা দিতে পারবে, তার উপর…’। কথা শেষের আগেই ধেয়ে এল অবধারিত সেই প্রশ্ন।</p>
<p>আদালতের তো নির্দেশ চলে এসেছে, যে আপানারা বিকাশভবনের সামনে আর বসতে পারবেন না। এই প্রসঙ্গে ওই চাকরিহারা শিক্ষক বলেন, হ্যাঁ, আদালতের নির্দেশ ছিল যে, এই রাস্তাটা ছেড়ে দিতে হবে। রাস্তা ছেড়ে দিয়ে আমরা যদি ফুটপাতে বসতে পারি, তাহলে আদালতের কোনও অসুবিধা নেই।আমরা আদালত অবমাননা করছি না। আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েই এগোব। দেখা যাক, পুলিশ কী ব্যবস্থা করে, তার উপর আমাদের স্থান ত্যাগ নির্ভর করবে।<br />&nbsp;</p>



Source link