DY Chandrachud: ‘বুলডোজার জাস্টিস’ নিয়ে বড় রায় বিদায়ী প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের…

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ১০ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের কর্মজীবন শেষ হচ্ছে। তবে মাঝখানে শনিবার এবং রবিবার থাকার কারণে শুক্রবার অর্থাৎ ৮ নভেম্বর ছিল সুপ্রিম কোর্টে তাঁর শেষ কর্মদিন। সেদিনই তাঁকে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তার আগে ৬ নভেম্বর ‘বুলডোজার অ্যাকশনের’ বিরুদ্ধে তিনি জানান, ‘বুলডোজার জাস্টিস’ অগ্রহণযোগ্য।

আরও পড়ুন: Meerut Dog Murder: চিৎকারে অতিষ্ঠ হয়ে ৫ কুকুরছানাকেই পুড়িয়ে মারল দুই মহিলা… 

অন্তিম লিখিত ভারডিক্টে চন্দ্রচূড় বলেন, “বুলডোজারের মাধ্যমে ন্যায়বিচার কোনও সভ্য দেশের বিচারব্যবস্থায় অজানা। যদি কোনও রাজ্যে সরকারি আধিকারিক বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই ধরনের অনৈতিক বা বেআইনি কার্জকলাপের অনুমতি কেউ দিয়ে থাকে, তাহলে মানতেই হবে সেটি একটি অত্যন্ত ভয়াবহ বিষয়।” একই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, “নাগরিকের কণ্ঠস্বর কোনদিনই সম্পত্তি এবং আবাস ধ্বংস করার হুমকি দিয়ে থামানো যাবে না। আবাসের নিরাপত্তা জনতার মৌলিক অধিরকার।” 

প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশ সহ মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, দিল্লি বিভিন্ন অন্যান্য রাজ্যেও বুলডোজার দিয়ে বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রবণতার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে শীর্ষ আদালতে। অনেক সময় কেবল সন্দেহের বশেই কোনও অভিযুক্তের বাড়ি বুলডোজার ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সেই সংক্রন্ত বহু মামলা শীর্ষ আদালতে রয়েছে। শেষ যে কেসটি সুপ্রিম কোর্টে সম্পূর্ণ হল সেটি সাংবাদিক মনোজ তীব্রেওয়াল আকাশের। তাঁর একটি পূর্বপুরুষের বাড়ি ছিল। যেটি ২০১৯ সালে কোনরকমের প্রপার নোটিশ ছাড়ায় ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours