Tirupati Temple: তিরুপতি মন্দিরে কাজ করতে পারবেন না কোনও অহিন্দু কর্মচারী, চাকরি যাচ্ছে কয়েকশো কর্মীর

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: তিরুপতি মন্দিরে আর কাজ করতে পারবেন না অ-হিন্দু কর্মীরা। সোমবার এমনই এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম বোর্ড(টিটিডি)। অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারকে এই মর্মে পদক্ষেপ করার আর্জি জানিয়েছে বোর্ড। সংবিধানের ১৬(৫) ধারা উল্লেখ করে বোর্ড বলেছে কোনও ধর্মীয় স্থানে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে একই ধর্মের মানুষকে নিয়োগের অধিকারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন-পঞ্জাব-হরিয়ানার চাষিদের খড় পোড়ানো নয়, দিল্লির নারকীয় দূষণের পেছনে রয়েছে এই কারণ

টিটিডি বোর্ডের প্রথম বৈঠক হয় রাজ্যের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব বি আর নাইডুর সভাপতিত্বে। বৈঠকের পর তিনি বলেন, মন্দিরের সব অ-হিন্দু কর্মচারীদের হয় স্বেচ্ছা অবসর নিতে হবে নয়তো সরকারের অন্য কোনও ডিপার্টমেন্টে বদলি করে দেওয়া হবে। বোর্ড খতিয়ে দেখছে বর্তমানে কতজন অ-হিন্দু কর্মচারী মন্দিরে কাজ করছেন। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে মন্দিরে কাজ করছেন ৩০০ অ-হিন্দু কর্মচারী। তার বাইরেও বহু কর্মী রয়েছেন যারা স্থায়ী নন।

ওই ঘোষণার পর কর্মীদের ইউনিয়ন অবশ্য এনিয়ে কোনও জলঘোল করেনি। তাদের বক্তব্য় যা হয়েছে তা সরকারি ও মন্দিরের আইন মেনেই হয়েছে।

তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম বোর্ড(টিটিডি) সংবিধান তিনবার সংশোধন করা হয়েছে। সংগঠনের বৈঠকে এর আগেও বারেবারেই অ-হিন্দু কর্মচারীদের ব্যাপারে কথা উঠেছিল। ওয়াইএসআর সরকারের আমলে ওইসব কর্মীদের সরিয়ে দেওয়ার কথা হলেও তাকে বাধসাধে রাজ্য সরকার।

উল্লেখ্য, এর আগে তিরুপতির প্রসাদি লাড্ডুতে পশুর চর্বি থাকা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। সেই টেস্টে চর্বির থাকার বিষয়টি ধরাও পড়ে। এনিয়ে তোলপাড় হয়ে গোটা দেশ। এর পরই বোর্ড জানিয়ে দেয় লাড্ডু তৈরির ব্যাপারে সতর্ক নজর রাখা হবে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours