# Tags
#Blog

New Virus Found In China: করোনার পর ফের মারণ ভাইরাস! ঝাঁজরা করছে মাথা থেকে স্নায়ু, থরথরিয়ে কাঁপছে চিন…

New Virus Found In China: করোনার পর ফের মারণ ভাইরাস! ঝাঁজরা করছে মাথা থেকে স্নায়ু, থরথরিয়ে কাঁপছে চিন…
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: করোনা (COVID-19) নামটা শুনলেই শিরদাঁড়া দিয়ে শীতল স্রোত বয়ে যায়। ২০২০-২১ সালে মহামারিতে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল পুরো বিশ্ব। ৭ লক্ষের উপর মানুষের প্রাণ নিয়েছিল এই চিনা ভাইরাস। ২০১৯ সালে চিনের উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসে আজও আক্রান্ত বিশ্বের প্রায় প্রায় ২ কোটি ২২ লক্ষ মানুষ। করোনা কিন্তু এখনও বিদায় নেয়নি। আর এর মধ্য়েই ফের এক চিনা ভাইরাস কাঁপুনি ধরাচ্ছে বুকে! ওয়েটল্যান্ড ভাইরাস বা ডব্লিউইএলভি ছোট পোকার মাধ্যমে মানুষের মধ্য়ে সংক্রমিত হতে পারে বলেই জানা যাচ্ছে। 

আরও পড়ুন: বিস্ময়কর আবিষ্কার! চোখের ড্রপেই এবার উধাও হবে চালশে, লাগবে না চশমা…

সম্প্রতি দ্য নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, ডব্লিউইএলভি ভাইরাসটি প্রথম দেখা যায় চিনের জিনঝু শহরের ৬১ বছরের এক রোগীর শরীরে! ২০১৯ সালের জুন মাসের ঘটনা। সে সময় করোনারও দাঁত ফোটাতে শুরু করে। মঙ্গোলিয়ার জলা এলাকায় টিক বা এঁটেল পোকার কামড় খেয়ে ওই রোগী বেজায় অসুস্থঅসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। জ্বর-মাথা ব্যথা-বমি হয় তাঁর। এমনকী অ্য়ান্টিবায়োটিক দিয়েও কোনও লাভ হয়নি। এরপর গবেষকরা উত্তর চিনে বিস্তর তদন্ত করেন রোগ নির্ণয়ের জন্য়। বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৪ হাজার ৬০০ এঁটেল পোকা সংগ্রহ করেন তাঁরা। পোকাগুলিকে পরীক্ষা করে দেখেন যে, প্রায় ২ শতাংশ পোকার শরীরে জিনগত এই ভাইরাস হয়েছে। গবেষকরা জানাচ্ছেন যে, শুধু এঁটেল পোকাই নয় ভেড়া, ঘোড়া, শূয়র এবং কিছু ইঁদুরজাতীয় প্রাণীর শরীরেও রয়েছে এই ভাইরাস। তবে এঁটেল পোকার মাধ্যমে সংক্রমণের হার বেশি। ডব্লিউইএলভি ছাড়াও উল্লেখযোগ্য একটি রোগ হলো ক্রিমিয়ান-কংগো হেমোরেজিক ফিভার।

গবেষকরা উত্তর চিনের বাসিন্দাদের রক্তের নমুনাও সংগ্রহ করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, প্রতি ৬৪০ জন মানুষের মধ্য়ে ১২ জনের শরীরে ওই ভাইরাসের অ্যান্টিবডি আছে। এঁটেল পোকার কামড়ে আক্রান্ত এমন ২০ জন রোগীকেও সনাক্ত করা গিয়েছে যে, যাঁদের শরীরে এই ভাইরাস রয়েছে। এসব রোগীর জ্বর, দুর্বলতা, মাথাব্যথা, বমি এবং ডায়ারিয়ার উপসর্গ ছিল। এমনকী রক্তে অতিরিক্ত শ্বেত রক্তকণিকার উপস্থিতি থাকার কারণে এদের এক রোগী কোমাতেও চলে গিয়েছিলেন। গবেষণায় এও দেখা গিয়েছে যে, ভাইরাসটি মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করতে পারে। এমনকী মৃত্যুও হতে পারে। তবে ঠিক সময়ে যথাযথ চিকিৎসার পর সব রোগীই সেরে ওঠেন। দেখতে গেলে সেভাবে ভয়ের কিছু নেই।

আরও পড়ুন: গত ২০ বছরে এত ভয়ংকর ভাইরাস হানা দেখেনি ভারত, শঙ্কিত WHO

 

 

 ( দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

 





Source link

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Review Your Cart
0
Add Coupon Code
Subtotal