WATCH | U19 Asia Cup: হা হতোস্মি! উদ্দাম উদযাপনের এমনই ধুম, শেষে কাঁধে চেপে মাঠ ছাড়লেন নেপালি

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বয়স অল্প তাই তাঁর প্রাণশক্তিও ভরপুর, আর উত্তেজনার বশেই ডেকে আনলেন বিপদ! যুব এশিয়া কাপে (U19 Asia Cup) খবরে নেপালি স্পিনার যুবরাজ খত্রী (Yuvraj Khatri)! উইকেট নিয়ে এমন উদ্দাম উদযাপনে মাতলেন, যে শেষে চোট পেয়ে সতীর্থের কাঁধে চেপে ফিরতে হল সাজঘরে। গত রবিবার দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ মুখোমুখি হয়েছিল নেপালের। খত্রী ৬ ওভার হাত ঘুরিয়ে ২৩ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়ে নজর কেড়েছেন, তেমনই মাঠে তাঁর কাণ্ডও তুমুল চর্চায়।

আরও পড়ুন: ১৫.৫ ওভারে ১০ মেডেন! আরও ভূরি ভূরি নজির, উইন্ডিজ পেসারের ইতিহাসে কাঁপছে বাংলাদেশ…

নেপালের ইনিংসের ২৮ নম্বর ওভারের ঘটনা। রিজান হোসেনকে প্লাম্ব এলবিডব্লিউ করে দেন খত্রী। আর এরপরেই তিনি আনন্দে ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটতে থাকেন। শুধু ছুটলেনই না, খানিক লাফালেনও আনন্দে। আর এরপরেই তাঁর পা ঘুরে যায়। খত্রী পা ধরে মাটিতে সঙ্গে সঙ্গে লুটিয়ে পড়েন। যন্ত্রণায় ছটফট করতে শুরু করেন তিনি। এরপর সাজঘরে তিনি ফেরেন সতীর্থের কাঁধে চেপে। 

খত্রীই কিন্তু প্রথম না যিনি সাম্প্রতিক সময়ে সেলিব্রেশনের ধুমে চোট পেয়েছেন। অজি পেসার জাই রিচার্ডসন সম্প্রতি শেফিল্ডে শিল্ডে খেলছিলেন। তিনিও উইকেট নেওয়ার পর সেলিব্রেট করতে গিয়ে কাঁধে চোট পয়েছিলেন। যদিও রিচার্ডসন আধ ঘণ্টা পরেই মাঠে ফিরেছিলেন। খত্রীর পারফরম্য়ান্স যদিও দাম পায়নি ম্য়াচে। নেপালে প্রথমে ব্য়াট করে ৪৫.৪ ওভারে ১৪১ রানে অলআউট হয়েছিল। জবাবে বাংলাদেশিরা ৫ উইকেটে হেসে খেলে ম্য়াচ বার করে নেয়।

আরও পড়ুন: তাজা রক্তে নীল বিপ্লব, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দলে বাদ মহাতারকারা ! তরুণদের হাতেই মশাল

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল) 

  





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours