<p><strong>প্রদ্যোৎ সরকার, নদিয়া:</strong> বিচারাধীন বন্দির ‘রহস্য মৃত্যু’, এই ঘটনা প্রথম নয়। আগেও একাধিকবার এমন বিস্ফোরক অভিযোগ উঠেছে বাংলায়। গত <a title="বিধানসভা নির্বাচন" href="https://bengali.abplive.com/topic/assembly-election-2023" data-type="interlinkingkeywords">বিধানসভা নির্বাচন</a>ের আগে প্রেক্ষাপট কিছুটা আলাদা হলেও, সিঁথি থানায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু ঘিরে তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। ঘটনাটি ২০ সালের হলেও, এমন ঘটনা গত দুই বছরেও প্রকাশ্যে এসেছে। আর ছাব্বিশের ভোটের আগে, এবার তেহট্ট সংশোধনাগারে বিচারাধীন বন্দির অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য, ‘মারধরে মৃত্যুর’ অভিযোগ পরিবারের।</p>
<p>[yt]https://www.youtube.com/watch?v=rPpC_pbPoDI[/yt]</p>
<p>তেহট্ট সংশোধনাগারে এক বিচারাধীন বন্দির অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো, পরিবারের অভিযোগ মারধরে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। মৃতের নাম মেহের দফাদার (৪৫)। বাড়ি তেহট্টের দফাদার পাড়ায়।পরিবারের অভিযোগ, অতিরিক্ত মারধোরের কারণেই মৃত্যু হয়েছে। মুখে ও শরীরের একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন থাকার অভিযোগ তুলেছে পরিবারের সদস্যরা। জেলারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের।</p>
<p>পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১২ সালে পারিবারিক অশান্তির কারণে অভিযোগ ছিল। ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে গত সপ্তাহে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপর থেকেই তেহট্ট মহকুমা সংশোধনাগারে ছিল সে। আজ সকালে ফোন করে তাদের মৃত্যুর কথা জানায় পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ তাদেরকে জানানো হয় আত্মহত্যা করেছে মেহের। তবে পরিবারের অভিযোগ আত্মহত্যা নয়, তাকে মারধর করেছে জেলার সহ পুলিশ কর্মীরা।</p>
<p> </p>
<p> </p>
Source link
তেহট্টর জেল থেকে ফোন এল ‘আত্মহত্যা করেছে মেহের’! শরীরে ও মুখে আঘাতের চিহ্ন এল কোথা থেকে ?
