NOW READING:
তেতাল্লিশেও বিদ্যুৎ! ফের অবিশ্বাস্য স্টাম্পিং ধোনির, দেখে কোহলির ঘোর যেন কাটছে না
March 28, 2025

তেতাল্লিশেও বিদ্যুৎ! ফের অবিশ্বাস্য স্টাম্পিং ধোনির, দেখে কোহলির ঘোর যেন কাটছে না

তেতাল্লিশেও বিদ্যুৎ! ফের অবিশ্বাস্য স্টাম্পিং ধোনির, দেখে কোহলির ঘোর যেন কাটছে না
Listen to this article


চেন্নাই: চল্লিশে নাকি চালশে পড়ে। কমে আসে রিফ্লেক্স। দৃষ্টিশক্তি। অনুমানক্ষমতা।

অথচ বিজ্ঞানকে যেন প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জ জানিয়ে চলেছেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি (MS Dhoni)। প্রমাণ করে চলেছেন, বয়স নেহাত একটা সংখ্যা। তেতাল্লিশ বছর বয়সেও একের পর এক অবিশ্বাস্য স্টাম্পিং করে চলেছেন মাহি।

আইপিএলে (IPL 2025) চেন্নাই সুপার কিংসের (CSK) প্রথম ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সূর্যকুমার যাদবকে অবিশ্বাস্য ক্ষিপ্রতায় স্টাম্প করেছিলেন। শুক্রবার ফের তার পুনরাবৃত্তি। শুধু ব্যাটারের নামটা পাল্টে গিয়েছে। স্কাইয়ের পরিবর্তে এবার ফিল সল্ট। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে গত আইপিএলে খেলেছিলেন সল্ট। এবার খেলছেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে। প্রথম ম্যাচে ইডেনে কেকেআরের বিরুদ্ধে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছিলেন। শুক্রবার চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধেও ঝড় তুলেছিলেন ব্যাট হাতে। 

১৬ বলে ৩২ করলেন। আরসিবি (RCB) সমর্থকেরা ভেবেছিলেন, ফের বড় রান আসতে চলেছে সল্টের ব্যাট থেকে। কিন্তু অন্যরকম কিছু ভেবেছিলেন মাহি।

আরসিবি ইনিংসের পঞ্চম ওভার। বল করছিলেন আফগান তারকা নূর আমেদ। তাঁর গুগলি ধরতে পারেননি সল্ট। বাইরের দিকে বেরনো বল ব্যাটে লাগাতে পারেননি। খুব যে স্টেপ আউট করেছিলেন, তাও নয়। ক্রিজে দাঁড়িয়েই সামনের পায়ে খেলতে গিয়েছিলেন। বল তাঁর ব্যাটের কানা এড়িয়ে যায়। পরাস্ত হন সল্ট।

তবে নূরের গুগলি ধোঁকা দিতে পারেনি ধোনিকে। তিনি বিদ্যুতের গতিতে বল ধরেই স্টাম্প ভেঙে দেন। আউটের আবেদন করেন মাহি। তিনি কার্যত নিশ্চিতই ছিলেন। তৃতীয় আম্পায়ার রিপ্লে দেখে সল্টকে আউট ঘোষণা করেন। দেখা যায়, ধোনি যখন স্টাম্পিং করছেন, সল্টের পিছনের পা ছিল বাতাসে।

 

ধোনির স্টাম্পিং দেখার পর হইচই শুরু হয়ে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ধোনিকে নিয়ে হ্যাশট্যাগ ট্রেন্ডিং। সেই সঙ্গে ভাইরাল হয়েছে বিরাট কোহলির চেহারাও। সল্টের স্টাম্পিংয়ের সময় যিনি ছিলেন বিপরীত প্রান্তে। কোহলির চোখমুখে বিস্ময়। যেন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না যে, এত দ্রুততায় কোনও উইকেটকিপার স্টাম্পিং করতে পারেন।

 

আরও দেখুন





Source link