<p>ABP Ananda Live: মেদিনীপুর মেডিক্য়ালে প্রসূতি মৃত্য়ুর ঘটনায় ১২ জন চিকিৎসককে সাসপেন্ড। অভিযুক্ত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে FIR- এর প্রতিবাদে সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য় কর্মবিরতির ডাক। কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন মেদিনীপুর মেডিক্য়াল কলেজের ইন্টার্ন, জুনিয়র চিকিৎসক ও হাউস স্টাফরা। তাঁদের কর্মবিরতিকে সমর্থন জানাতে মেদিনীপুর মেডিক্য়ালে যাচ্ছে ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট। যাচ্ছে সিনিয়র চিকিৎসকদের সংগঠন জয়েন্ট ফ্ল্য়াটফর্ম অফ ডক্টর্স এবং মেডিক্য়াল সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধি দল। জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট ও সিনিয়র চিকিৎসকদের সংগঠন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে পৌঁছলে শুরু হবে কর্মসূচি। আসফাকুল্লার নাইয়ার বাড়িতে পুলিশি হানার প্রতিবাদে আজ বিকেলে বিধাননগর কমিশনারেটের সামনে বিক্ষোভ । বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট, অভয়া মঞ্চ। </p>
<p> </p>
<p><strong>তৃণমূল কাউন্সিলরের বহুতল বাড়ি বেআইনি ! গুরুতর অভিযোগ বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষের<br /></strong></p>
<p> </p>
<p>বহুতল বিপর্যয়ে তোলপাড়ের মধ্যেই এবার শাসক দলের কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ। ১০৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলরের বাড়িই অবৈধ। সন্তোষপুরে বাড়ি কিনেছেন তৃণমূল কাউন্সিলর অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাড়ির একটি ফ্লোর অবৈধ, দাবি বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষের। আগে বাড়ি ভাঙার নির্দেশ দিয়েও পরে বৈধ বলে ঘোষণা পুরসভার। এমনই গুরুতর অভিযোগ বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষের। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শাসক দলের কাউন্সিলর অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়। </p>
<p>সজল ঘোষের অভিযোগ, অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় দু’তলা একটি বাড়ি কিনেছিলেন। কোনও বৈধ কাগজপত্র ছিল না। পরবর্তীতে পাঁচতলা হয়ে যায় সেই বাড়ি। সম্ভবত চারতলা অবধি বাড়ি করার অনুমতি ছিল। এরপর বাড়ির পিছনের জমি অনন্যা কিনে নেন বলে অভিযোগ সজল ঘোষের। একত্রীকরণ হয় জমির। সজল ঘোষের আরও অভিযোগ, সন্তোষপুরে অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুরো বাড়িটাই বেআইনি ভাবে দাঁড় করানো হয়েছে। পুরসভার কয়েকদিন আগের এমআইসি মিটিংয়ে এই বাড়িকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। সজল ঘোষের কথায়, মেয়র বলেছেন, পুরসভার বেআইনি নির্মাণের সঙ্গে কাউন্সিলরদের কোনও যোগাযোগ নেই। অথচ কাউন্সিলররা নিজেদের নামে এইসব বেআইনি নির্মাণ করছেন। এটাই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। </p>
Source link
অভিযুক্ত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে FIR-এর প্রতিবাদে কর্মবিরতির ডাক,কী সিদ্ধান্ত চিকিৎসকদের?
