<p>ABP Ananda Live: ‘এই বিতর্কিত স্যালাইন নিয়ে যা চলছে তা কর্ণাটক সরকার অনেক আগেই ব্ল্যাকলিস্ট করে দিয়েছিল। সেটা প্রায় গত বছরের মার্চ মাসে। এবছরে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি তার প্রোডাকশান বন্ধ করতে বলা হয়েছিল। সবাই যখন জানত এই স্যালাইনে গোলমাল হচ্ছে অন্য একটা রাজ্যে, যে রাজ্য বন্ধ করে দিয়েছে, আমাদের রাজ্যেও প্রোডাকশান বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা, ব্ল্যাকলিস্ট করার কথা তারপরেও কী স্বার্থে, কার স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে তার জবাব স্বাস্থ্য দফতরকে দিতে হবে। এই মৃত্যুর দায় তারা নেবে তো?’ বললেন চিকিৎসক মানস গুমটা।</p>
<p>&nbsp;</p>
<p><strong>এবিপি আনন্দে খবর সম্প্রচারের জের, সমস্ত হাসপাতালকে এই নির্দেশ পাঠাল স্বাস্থ্য ভবন</strong></p>
<p>&nbsp;</p>
<p>এবিপি আনন্দে খবর সম্প্রচারের জের। সমস্ত হাসপাতালকে নির্দেশ পাঠাল স্বাস্থ্য ভবন। অভিযুক্ত ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার তৈরি ওষুধ ব্যবহার না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমস্ত সরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। যতক্ষণ না তদন্ত শেষ হচ্ছে এবং ল্যাব টেস্টের রিপোর্ট আসছে ততক্ষণ ব্যবহার করা যাবে না ওই সংস্থার ওষুধ । স্বাস্থ্য ভবন থেকে নির্দেশ গেল সমস্ত সরকারি হাসপাতালের কাছে। নির্দেশ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা অনিরুদ্ধ নিয়োগীর।</p>
<p>আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের MSVP সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের কাছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের থেকে এই মর্মে একটি নোটিস এসেছে। একটি কোম্পানি যারা স্ক্যানারে রয়েছে, আমি নোটিস করে প্রত্যোকটি ওয়ার্ডের এইচওডি ও সিস্টার ইন-চার্জ এবং সব মেডিক্যাল স্টাফকে নির্দেশ দিয়েছি, ওই প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যাবে না। ১০টি যে প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যাবে না, তা নিয়ে কড়া নির্দেশ দিয়েছি। মোট ১০টি জিনিস আর জি করে সরবরাহ হয়, সেগুলো স্টকে থাকলেও ব্যবহার করা যাবে না বলে দিয়েছি। এগুলো আমরা আপাতত আর জি করে পুরোপুরি বন্ধ করে দিলাম। এগুলো অন্য জায়গা থেকে নিচ্ছি। রোগীদের কোনও অসুবিধা হবে না।"&nbsp;</p>



Source link