HMPV Infection: কীভাবে বুঝবেন আপনি HMPV আক্রান্ত, সাবধান হবেন কেমন করে

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দেশের একাধিক শহরে এইচএমপিভি আক্রান্তের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কলকাতা-সহ এখনও পর্যন্ত গোটা দেশে ৭-৮ শিশু এইচএমপিবিতে আক্রান্ত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস বা এইচএমপিভি ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই। ভয়ের কোনও কারণ নেই। তবুও সতর্ক হবে আগে থেকেই। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখতে হবে এইসব উপসর্গগুলির উপরেও।

আরও পড়ুন-‘মারাত্বক কিছু নয়’, HMPV ভাইরাস নিয়ে ‘প্রাইভেট চক্র’কে নিশানা মুখ্যমন্ত্রীর…

উপসর্গ

২০০১ সালে এটি প্রথম লক্ষ্য করা যায়। করোনা, সাধারণ ফ্লু বা ইফ্লুয়েঞ্জার মতই হল এইচএমপিভি। তাই বোঝা শক্ত আপনি কীসে আক্রান্ত। তবে এইএমপিভিতে আক্রান্ত হচ্ছে বেশিরভাগ শিশুরাই। বয়স্কদেরও অবশ্য আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উপসর্গ সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতই। নিউমোনিয়ার মতই এর গতিপ্রকৃতি। শ্বাসযন্ত্রের উপর ও নীচের অংশে এটি সংক্রমণ সৃষ্টি করে।

হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস এর সংক্রমণ হলে সাধারণভাবে সর্দি হয়, প্রচুর কফ উঠতে পারে, বারবার নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এর পাশাপাশি গলায় ব্যথা, জ্বর, কোনও কোনও ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট পর্যন্ত হতে পারে। আবার অনেক ক্ষেত্রে কারও যদি ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া বা অ্যাজমা থাকে তাহলে তা বেড়ে যেতে পারে।

সতর্কতা

 এইচএমপিভি করোনার মতোই ছড়ায় হাঁচি-কাশির ড্রপলেটের মাধ্যমে। কোনও রোগীর সংস্পর্শে এলে, তার সঙ্গে হাত মেলালে, হাতের মাধ্য়মে মুখ বা চোখে ভাইরাস গেলে এটি ছড়াতে পারে। এর থেকে বাঁচতে মাঝে মাঝেই সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। হাত না ধুয়ে মুখ চোখে হাত দেওয়া যাবে না। ভিড়ের মধ্য়ে মাস্ক পরতে হবে। যেসব জায়গায় বারবার হাত পড়ে সেইসব জায়গা মুছতে হবে। স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours