Bengaluru: সদ্যোজাতকে অপহারন! ৩০ ঘণ্টার মধ্যেই মায়ের কোলে ফেরাল পুলিস…

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ২৫ নভেম্বর ভোর ৪টের সময় কস্তুরী এবং রামকৃষ্ণের একটি ফুটফুটে পুত্র সন্তান হয়। খুশির আমেজে মেতে উঠেছিলেন গোটা পরিবার। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই বদলে গেল সব। পরের দিনই নবজাতককে কিডন্যাপ হাসপাতালের এর কর্মচারী। সিসিটিভিতে ধরা পরে সেই রোমহর্ষক মুহূর্তের ছবি। ঘটনার পরেই ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেই সেই সদ্যোজাত নবজাতককে। কিন্তু পুলিসের তৎপরতায় উদ্ধার করা হয় সেই সদ্যোজাতকে। ঘটনার সূত্রপাত সোমবার দুপুরে ফিল্মি কায়দায়, হাসপাতালের দুই মহিলা কর্মচারী মায়ের কাছ থেকে বাচ্চাটিকে সরিয়ে নিয়ে যায়। কস্তুরী জানান, ‘আমরা সবাই অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। বুঝে উঠতেই পারছিলাম না কী হয়ে গেল। আমার বাচ্চা চলে গেল এবং তাকে আমি ঠিক মতন কোলেও নিলাম না।’ কস্তুরী কাঁদতে কাঁদতে এই কথাটি জানাই। 

আরও পড়ুন: Sukhendu Sekhar Roy: তৃণমূল থেকে দূরে? রাজ্যসভায় পিছনের সারিতে বসতে চান সুখেন্দুশেখর!

যদিও গোটা ঘটনার পর কালাবুরাগি থানায় সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ জানানো হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় তল্লাশি। পরিবারকে আশ্বাস দেওয়া হয় তাঁদের নবজাতককে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হাতে তুলে দেবে। যেমন বলা তেমন কাজ। পুলিস কমিশনার এসডি শারানাপ্পা মায়ের হাতে তুলে দিলেন সদ্যোজাতককে। মোট তিনটি পুলিসের টিম বানানো হয়েছিল। একটি টিম কথা কথা বলে অটো রিক্সার সঙ্গে। সেকেন্ড রেলওয়ে স্টেশনে এবং তৃতীয়টিম সিসিটিভি খতিয়ে দেখে। মঙ্গলবার লিড পাওয়া যায়। সন্ধ্যেতে এক মহিলাকে ধরা হয়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সাথে সাথে সব বেরিয়ে আসে। গোটা ঘটনায় ৩ মহিলা জড়িয়ে ছিলেন। ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে বাচ্চাটিকে বিক্রি করা হচ্ছিল।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours