তাড়া করে ‘মারধর’ SFI সদস্যকে; কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ধুন্ধুমার, কাঠগড়ায় TMCP

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


সুজিত মণ্ডল, নদিয়া: যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদে SFI-এর কর্মসূচি ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর। ধস্তাধস্তি, মার থেকে গালিগালাজ, বাদ গেল না কিছুই। তাড়া করে মারধর করা হল SFI-এর সদস্যকে। ক্যাম্পাসে থাকা DIB-র অফিসারদের উপরেও চড়াও হওয়ার অভিযোগ উঠল TMCP-র বিরুদ্ধে। অন্যদিকে হাওড়া ময়দান চত্বরে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হল SFI কর্মীদের।

যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদে মঙ্গলবার SFI-এর কর্মসূচির আগেই এভাবে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর। দুপুর দেড়টা নাগাদ কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মসূচি ছিল SFI-এর। তার আগেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদ হামলা চালায় বলে অভিযোগ। এক SFI-সদস্যকে রীতিমতো তাড়া করে এভাবে মারধর করা হয়। অশান্তি এড়াতে আগে থেকেই ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলেন DIB অফিসাররা। অভিযোগ গন্ডগোলের ছবি তোলায় তাঁদের উপরেও চড়ায় হয় TMCP। সিপিএম নেতা ও , কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ছাত্র ও সিপিএম নেতা সবুজ দাসের অভিযোগ, “আমাদেরকে মারধর করে।” TMCP-র রানাঘাট দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলা সহ সভাপতি আকাশ দাস বলেন, “ওরাও আমাদেরকে মেরেছে। এখানে যাদবপুর চাই না। এসএফআই-এর তরফ থেকে গুন্ডাগিরি করে।”

SFI-এর মিছিল ঘিরে এদিন ধুন্ধুমার পরিস্থিতি হয়, হাওড়া ময়দান চত্বরে। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য় বসুর কুশপুতুল পোড়াতে গেলে, বাধা দেয় পুলিশ। এরপরই পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বেঁধে যায় আন্দোলনকারীদের। পুলিশ লাঠি উচিয়ে সরিয়ে দেয় তাঁদের। অসুস্থ হয়ে পড়েন SFI-এর জেলা সম্পাদক সৌরভ মণ্ডল। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন গেট থেকে কলেজ স্ট্রিটের চার রাস্তার মোড় পর্যন্ত মিছিল করে SFI. দক্ষিণ চব্বিশ বারুইপুরেও মিছিল ও পথ অবরোধ করে সিপিএমের ছাত্র সংগঠন।

আরও পড়ুন: Jadavpur University: অধ্যাপককে সাসপেন্ড ও ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার হুঁশিয়ারি, এবার উপাচার্যের দ্বারস্থ ওমপ্রকাশ মিশ্র

আরও দেখুন



Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours