Boxer Dies: বক্সিংই কাড়ল তরতাজা প্রাণ, মাথায় চোট পেয়ে মাত্র ২৮ বছরেই লড়াই শেষ বক্সারের

Estimated read time 1 min read
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্য়ুরো: রিংয়ে মাথায় চোট পেয়েছিলেন এক সপ্তাহ আগে। তার পর থেকেই ছিলেন হাসপাতালের আইসিইউতে। শেষপর্যন্ত শনিবার জীবনযুদ্ধে হার মানলেন আইরিশ বক্সার জন ক্লুনি(২৮)। তাঁর মৃত্যুর কথা ঘোষণা করেছেন তাঁর প্রমোটার মার্ক ডানলপ।

আরও পড়ুন-কৃতী ছাত্র অর্কদ্যুতি কোথায়? জেরক্স করতে বেরিয়ে ‘রহস্যজনকভাবে’ উধাও মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী!

ক্লুনির লড়াই ছিল হাউওয়েলের সঙ্গে। সেই লড়াই নবম রাউন্ডে থামিয়ে দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে ক্লুনিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পরীক্ষা করে দেখা যায় তার শরীরে ইন্টারন্যাল হ্যামারেজ হয়েছে। ক্লুনির প্রমোটার মার্ক ডানলপ বলেন, এক সপ্তাহ মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয়ের পর হার মেনেছেন ক্লুনি। পরিবারে তিনি অত্যন্ত ভালোবাসার একজন মানুষ ছিলেন।

মাত্র ২৮ বছরের এক প্রতিশ্রুতিবান বক্সারের মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। ব্রিটেনের প্রাক্তন অলিম্পিয়ান অডলি হ্যারিসন সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, আরও একজন বক্সারের মৃত্যু খুবই দুঃখের। মাথায় আঘাতের পর তার অস্ত্রোপচার হয়েছিল। কিন্তু কোনও ফল হয়নি। কতটা বিপদ ও ঝুঁকি বক্সাররা নিচ্ছেন তা ফের মনে করিয়ে দিল ক্লুনির মৃত্যু।

২০২৩ সালে ডাবলিনে  লিয়াম গেনোরকে হারিয়ে একটি খেতাব জেতেন। তার পর থেকে প্রায় এক বছর রিংয়ে নামেননি ক্লুনি। হাতের আঘাত সারিয়ে উঠতে পারেননি। ফলে প্রায় এক বছর রিংয়ের বাইরেই ছিলেন। গত অক্টোবর মাসে রিংয়ে নেমেই হারান ট্যাম্পেলা মাহারুসিকে। ব্রিটেনের নামী বক্সার ব্যারি ম্যাকগুয়ান বলেন, খুব ভালো মানুষ ছিল ক্লুনি, ওঁর সঙ্গে যা হয়েছে তার অত্যন্ত কষ্টের।

 (দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours