<p><strong>চণ্ডীগড়:</strong> এটা ছিল প্রতিশোধের ম্য়াচ আরসিবির জন্য। অন্তত ম্য়াচের প্রথম অর্ধের পর খুশিই হবে রজত পাতিদার। তাঁর বোলাররা নিজেদের কাজটা নিঁখুতভাবেই করেছেন। পাঞ্জাবের শক্তিশালী ব্য়াটিং লাইন আপকে ১৬০-এর নীচেই আটকে দিলেন আরসিবির বোলাররা। পেসাররা উইকেট না পেলেও রান খরচ করলেন কৃপণভাবেই। বিশেষ করে ভুবনেশ্বর কুমার। অন্যদিকে বল হাতে পাঞ্জাবের ব্য়াটিংকে ভয় দেখালেন ক্রুণা পাণ্ড্য ও সুয়াশ শর্মা। এতটাই আঁটোসাঁটো বোলিং যে গোটা ইনিংসে সেভাবে রানই করতে পারেননি পঞ্জাবের ব্যাটাররা।</p>
<p>টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আরসিবি অধিনায়ক রজত পাতিদার। পঞ্জাবের হয়ে ওপেনিংয়ে নেমেছিলেন ২ তরুণ প্রভসিমরন ও প্রিয়াংশ। দুজনেই চালিয়ে খেলা শুরু করেছিলেন। মাত্র ৪ ওভারেই ৪১ রান বোর্ডে তুলে নিয়েছিল পঞ্জাব। তবে এরপরই ৪.২ ওভারে প্রথম উইকেট হারায় পঞ্জাব। ক্রুণাল পাণ্ড্যকে আক্রমণে নিয়ে আসেন রজত পাতিদার। আর বঢোদরা অলরাউন্ডার এসেই উইকেট তুলে নেন। ৩টি বাউন্ডারি ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৫ বলে ২২ রান করে প্রিয়াংশ টিম ডেভিডের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান। পাওয়ার প্লে-তে ৬০ রান বোর্ডে তুলে নেওয়ার পর দ্বিতীয় উইকেট হারায় পঞ্জাব। ফের ক্রুণালের বল আর ফের ডেভিডের হাতে ক্যাচ। এবার প্রভসিমরন ফিরলেন ১৭ বলে ৩৩ রান। <a title="শ্রেয়স আইয়ার" href="https://bengali.abplive.com/topic/shreyas-iyer" data-type="interlinkingkeywords">শ্রেয়স আইয়ার</a> এদিন রান পাননি। লিভিংস্টোনের পরিবর্তে আরসিবি একাদশে খেলা শেফার্ডের বলে ৬ রান করে আউট হয়ে ফেরেন পঞ্জাব অধিনায়ক। নেহাল ওয়াধেরা ও মার্কাস স্টোইনিস এদিন রান পাননি। একটা সময় মনে হচ্ছিল যে পঞ্জাবের রানের গতি এতই কমে গিয়েছে যে আদৌ দেড়শো রানের গণ্ডিও তারা পেরতে পারবে কি না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শশাঙ্ক সিংহ ও মার্কো ইয়েনসেন মিলে দেড়শোর গণ্ডি পার করিয়ে দেন পঞ্জাবের। শশাঙ্ক ৩১ রানে ও ইয়েনসেন ২৫ রানের অপরাজিত থাকেন। </p>
<p>আরসিবি বোলারদের মধ্যে ভুবনেশ্বর, হ্যাজেলউড ও যশ দয়াল কেউই উইকেট পাননি।</p>
<p> </p>
Source link
ক্রুণাল, সুয়াশের জুগলবন্দিতে পাঞ্জাবকে অল্প রানেই বেঁধে রাখল আরসিবি
