NOW READING:
Indian Origin Mother | Supermom Racheal Kaur: সন্তানদের সময় দিতে সপ্তাহে ৫ দিন ফ্লাইটেই অফিস-বাড়ি ডেইলি প্যাসেঞ্জারি ‘ভারতীয়’ সুপারমমের!
February 12, 2025

Indian Origin Mother | Supermom Racheal Kaur: সন্তানদের সময় দিতে সপ্তাহে ৫ দিন ফ্লাইটেই অফিস-বাড়ি ডেইলি প্যাসেঞ্জারি ‘ভারতীয়’ সুপারমমের!

Indian Origin Mother | Supermom Racheal Kaur: সন্তানদের সময় দিতে সপ্তাহে ৫ দিন ফ্লাইটেই অফিস-বাড়ি ডেইলি প্যাসেঞ্জারি ‘ভারতীয়’ সুপারমমের!
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একদিকে কাজ-কেরিয়ার। আরেকদিকে সংসার-সন্তান। এই দুয়ের টানাপোড়েনে অনেক মেয়ে-ই অনেক সময় বাধ্য হয় কেরিয়ারে ইতি টানতে। আবার অনেকে নেন ‘কেরিয়ার ব্রেক।’ কিন্তু রাচেল কউর সন্তানকে সময় দেওয়ার তাগিদে ও সেইসঙ্গে নিজের কাজও সমান তালে বজায় রাখতে বেছে নিয়েছেন এক অভিনব ‘জার্নি’। ট্রেন-বাস-মেট্রো বা নিজের গাড়িতে ডেইলি প্যাসেঞ্জারি তো অনেকেই করেন। কিন্তু রাচেন ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করেন ফ্লাইটে!

হ্যাঁ, ঠিক-ই পড়েছেন। মালয়েশিয়া নিবাসী ভারতীয় বংশোদ্ভূত রাচেল কউর বাড়ি থেকে অফিস যান বিমানে। আবার অফিস থেকে বাড়ি ফিরে আসেন বিমানে। সপ্তাহের ৫ দিন বিমানেই ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করেন রাচেল। কারণ আর কিছু-ই নয়, নিজের সন্তানদের আরও বেশি সময় কাছে পাওয়ার জন্য-ই এই রুটিন বেছে নিয়েছেন তিনি। যাতে ওয়ার্ক-লাইফ ব্যালেন্স করতে পারেন তিনি। দূরত্ব ও সময়ের জন্য কিছু না আটকায়! 

এয়ার এশিয়ার ফিনান্স ডিপার্টমেন্টে অ্যাসিসট্যান্ট ম্যানেজার রাচেল। কাজ ও সন্তাদের দেওয়া সময়ের মধ্যে ব্যালেন্স করতেই রোজ পেনাং থেকে সেপাং, বিমানে ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করেন রাচেল। রোজ ভোর ৪টেয় ঘুম থেকে ওঠেন। তারপর ফ্লাইট ধরেন। সকাল ৭টা ৪৫-র মধ্যে অফিস পৌঁছন। আবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার মধ্যে পেনাংয়ে বাড়ি ফিরে আসেন। 

মোট দূরত্ব ৪০০ কিলোমিটার। ফ্লাইটে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট লাগে। আগে রাচেল কুয়ালালামপুরে থাকতেন। সপ্তাহান্তে একবার পেনাংয়ে তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যেতেন। রাচেলের কথায়,”২ সন্তান বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি অনুভব করি যে তাদের মায়ের আরও বেশি করে কাছাকাছি থাকা প্রয়োজন।” তাই তাঁর ২ সন্তানের বয়স ১১ ও ১২ বছর হতেই রাচেল সপ্তাহে ৫ দিন বিমানে যাতায়াত করার সিদ্ধান্ত নেন।

রাচেল জানিয়েছেন, ফ্লাইটে ডেইলি প্যাসেঞ্জারি, কুয়ালালামপুরে প্রতি মাসে বাড়িভাড়া গোনার থেকে বেশি সাশ্রয়ী। কারণ থাকা-খাওয়ার খরচ কমেছে। আর সবচেয়ে বড় কথা, দিনের শেষে তিনি বাড়ি ফিরছেন। তাঁর সন্তানদের কাছে ফিরছেন। যদিও ফেস্টিভ্যাল টাইমে মাঝে মাঝে ফ্লাইট পাওয়া একটু চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়ে ঠিক-ই। তবে সন্তানের মুখ চেয়ে এই চ্যালেঞ্জ তিনি সানন্দে গ্রহণ করেছেন।

আরও পড়ুন, Man Collapses at Railway Station: ট্রেনে উঠতে গিয়ে পড়ে ‘মৃত’ যুবক! CPR-এ প্রাণ ফিরতেই বললেন, ‘এখনই অফিস যেতে হবে…’

দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link