NOW READING:
এজবাস্টনে অনবদ্য সিরাজ, ঠিক কোন ফর্মুলায় সাফল্য পেলেন তারকা ফাস্ট বোলার? ধরিয়ে দিলেন সচিন
July 5, 2025

এজবাস্টনে অনবদ্য সিরাজ, ঠিক কোন ফর্মুলায় সাফল্য পেলেন তারকা ফাস্ট বোলার? ধরিয়ে দিলেন সচিন

এজবাস্টনে অনবদ্য সিরাজ, ঠিক কোন ফর্মুলায় সাফল্য পেলেন তারকা ফাস্ট বোলার? ধরিয়ে দিলেন সচিন
Listen to this article


বার্মিংহাম: ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টের (India vs England 2nd Test) প্রথম ইনিংসে বল হাতে আগুন ঝরান মহম্মদ সিরাজ। ৭০ রানের বিনিময়ে ছয়টি উইকেট নেন মহম্মদ সিরাজ (Mohammed Siraj)। যশপ্রীত বুমরা এই টেস্টে খেলেননি। তাঁর অনুপস্থিতিতে সিরাজের কাঁধেই কিন্তু দলের বোলিং বিভাগকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়ভার ছিল। তিনি যে সেই দায়িত্ব সফলভাবে পালন করেন, তা বলাই বাহুল্য।

সিরাজের বোলিং সকলকেই প্রভাবিত করেছে। সেই তালিকায় সামিল ‘মাস্টার ব্লাস্টার’ও। সিরাজের প্রশংসা করে সোশ্য়াল মিডিয়ায় সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar) লেখেন, ‘সিরাজের মধ্যে আমি সবথেকে বড় বদল যেটা লক্ষ্য করেছি সেটা হল ওর ধারাবাহিকতা ও সঠিক জায়গায় বল করার দক্ষতা। ওর হার না মানা মনোভাবই ওকে ছয়টি উইকেট নিতে সাহায্য করেছে। আকাশ দীপও কিন্তু ওকে একেবারে যোগ্য সমর্থন দিয়েছে। ভাল খেলেছ।’

ইংল্যান্ড কিন্তু ম্যাচের তৃতীয় দিন প্রথম সেশনে পরপর বলে দুই অভিজ্ঞ ইংল্যান্ড ব্যাটার জো রুট ও বেন স্টোকস সাজঘরে ফেরেন। ৮৪ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ইংল্যান্ড। বিরাট রানের লিড নেওয়ার স্বপ্ন দেখছিল টিম ইন্ডিয়া। সেই স্বপ্নে অবশ্য জল ঢেলে দেন জেমি স্মিথ ও হ্যারি ব্রুক। দুই ইংরেজ ব্যাটার তিনশো রানের পার্টনারশিপ গড়েন। ব্রুকদেরও কিন্তু প্রশংসা করতে পিছপা হননি সচিন। ‘চাপের মুখে ব্রুক ও স্মিথ প্রতিআক্রমণের পথ বেছে নেন যেটা ইংল্যান্ডকে ভারতের রানের অনেকটা কাছে পৌঁছতে সাহায্য করে। ওরা যে এতটা দূর যাবে, সেটা কেউ ভাবেননি।’ লেখেন কিংবদন্তি।   

 

৪০৭ রানে ইংল্যান্ডকে প্রথম ইনিংসে অল আউট করে দেওয়ার পর তৃতীয় দিনের শেষ বেলায় ব্যাট করতে নামে ভারত। তৃতীয় দিনের শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতের স্কোর ৬৪/১। সব মিলিয়ে ২৪৪ রানে এগিয়ে ভারত। ২২ বলে ২৮ রান করে জশ টাংয়ের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে গেলেন যশস্বী জয়সওয়াল। শুক্রবার দিনের শেষে রাহুল ২৮ রানে ও করুণ নায়ার ৭ রানে ক্রিজে রয়েছেন। আপাতত ২৪৪ রানে এগিয়ে রয়েছে ভারত। টিম ইন্ডিয়ার হাতে আরও নয় উইকেট রয়েছে। 





Source link