Gold Price: বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চয়তার মাঝে সোনাকে ঘিরে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ আরও বাড়ছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে দেশের বাজারেও। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে সোনার দাম কিছুটা স্থিতিশীল থাকলেও সামান্য উর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। সপ্তাহান্তে শনিবারে সোনার দাম কিছুটা বেড়েছিল আগের দিনের থেকে। তবে সোমবার ফের কিছুটা কমল সোনার দাম।
এর আগে ১ লাখ পার করেছিল সোনার দাম তা জিএসটি নিয়ে। ২৪ ক্যারেট পাকা সোনার ১০ গ্রামের দাম হল ৯৯ হাজার ৯৫০, GST সমেত ১ লক্ষ টাকার বেশি ছিল। তবে অক্ষয় তৃতীয়ার আগে সোনার দাম কমল কিছুটা। সোনা কেনা কার্যত মধ্যবিত্তের ধরাছোঁয়ার বাইরেই চলে যাচ্ছে। বিপাকে পড়েছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরাও। অক্ষয় তৃতীয়ার আগে সোনার চড়া দাম হলে ব্যবসা মার খাবে বলে আশঙ্কা।
আজকের সোনার দাম ( ২৮ এপ্রিল ২০২৫)
সোনা | ওজন | দাম (টাকায়) |
২৪ ক্যারেট (Fine Gold 995) | ১ গ্রাম | ৯৫২২ |
২২ ক্যারেট (কিনতে গেলে) | ১ গ্রাম | ৯০৫০ |
২২ ক্যারেট (বেচতে গেলে) | ১ গ্রাম | ৮৬৬৫ |
১৮ ক্যারেট | ১ গ্রাম | ৭৪৩০ |
রুপো (৯৯৯) | ১ কেজি | ৯৭,১৫৮ |
*১৯৯৩ সালে তৈরি হয় স্বর্ণশিল্প বাঁচাও কমিটি। গোটা রাজ্যেই কার্যকর এই সংগঠন। স্বর্ণশিল্পী এবং স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের নিয়ে এই সংগঠনের কার্যকলাপ। বর্তমানে এর কার্যনির্বাহী সভাপতি সমর কুমার দে।
সোনা কেনা বা বিক্রির সময় কয়েকটি বিষয় মনে রাখা আবশ্যক:
- সোনার বিশুদ্ধতা: সোনার বিশুদ্ধতা ক্যারেটে প্রকাশ করা হয়। ২৪ ক্যারেট সোনা ৯৯.৯% খাঁটি এবং ২২ ক্যারেট সোনা ৯২% খাঁটি। ১৪ এবং ১৮ ক্যারেটে যথাক্রমে মাত্র ৫৮.৩৩% এবং ৭৫% খাঁটি সোনা থাকে।
- গয়নায় হলমার্ক: হলমার্কে জুয়েলারের শনাক্তকরণ চিহ্ন, হলমার্কিংয়ের বছর, ক্যারেট এবং ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (BIS) এর স্ট্যাম্প উল্লেখ থাকে। BIS স্ট্যাম্প হল একটি সার্টিফিকেট যা নিশ্চিত করে যে গয়নাটি ব্যুরো কর্তৃক নির্ধারিত মান অনুসারে তৈরি করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, জুয়েলারদের ব্যক্তিগত হলমার্কও থাকে। তাতে ধাতুর বিশুদ্ধতা এবং তৈরির বছর লেখা থাকে।
আরও দেখুন