# Tags
#Blog

ভাড়াটিয়ার তথ্য থানায় জমা দেওয়ার আবেদন, প্রচারে নামল পুলিশ

ভাড়াটিয়ার তথ্য থানায় জমা দেওয়ার আবেদন, প্রচারে নামল পুলিশ
Listen to this article


কমলকৃষ্ণ দে, পূর্ব বর্ধমান: ভাড়াটিয়ার তথ্য থানায় জমা দেওয়ার আবেদন করে প্রচারে নামল পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ। রাজ্যে একের পর জঙ্গি ও অনুপ্রবেশকারীর গ্রেফতারির আবহে পুলিশ এই প্রচার শুরু করেছে। কারও বাড়িতে ভাড়াটিয়া থাকলে তাদের পরিচয় পত্র, নাম, ফোন নম্বর-সহ সব তথ্য দিয়ে ফর্ম ফিলআপ করে থানায় জমা দিতে বলা হয়েছে।

প্রচারে নামল পুলিশ: ঘর ভাড়া বা বাড়ি ভাড়া দিতে হলে বা দেওয়া থাকলে টেন্যান্ট ফর্ম পূরণ করে বর্ধমান থানায় জমা দিতে হবে। রাজ্যে একের পর জঙ্গি ও অনুপ্রবেশকারীর গ্রেফতারির আবহে আরও সতর্ক প্রশাসন। এবার ভাড়াটিয়ার তথ্য থানায় জমা দেওয়ার আবেদন করে প্রচারে নামল পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ। ঘর ভাড়া বা বাড়ি ভাড়া দিতে হলে বা দেওয়া থাকলে টেন্যান্ট ফর্ম পূরণ করে বর্ধমান থানায় জমা দিতে হবে। বর্ধমানের ডাঙাপাড়া, বিজয়রাম, মালিরবাগান-সহ একাধিক এলাকায় বাড়ি বাড়ি ঘুরে বিলি করা হল “profile of tenant” ফর্ম। কারও বাড়িতে ভাড়াটিয়া থাকলে তাদের পরিচয় পত্র, নাম, ফোন নম্বর-সহ সব তথ্য দিয়ে এই ফর্ম ফিলআপ করে থানায় জমা দিতে বলা হয়েছে।

সম্প্রতি মুর্শিদাবাদ থেকে আনসারুল্লা বাংলা টিমের ২ কুখ্যাত জঙ্গিকে গ্রেফতার করে অসম পুলিশ।ধৃত আব্বাস আলি হরিহরপাড়ায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে অনুমোদনহীন মাদ্রাসা খুলে বসেছিল, সেখানেই জঙ্গি প্রশিক্ষণ চলত বলে সন্দেহ গোয়েন্দাদের। অন্যদিকে পাসপার্ট জালিয়াতি-কাণ্ডের অন্যতম কিংপিন মনোজ গুপ্তকেও গাইঘাটার একটি ভাড়া বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই বাড়িতে কারা থাকতেন সেনিয়ে পঞ্চায়েতের কাছে কোনও তথ্যই ছিল না। এই পরিস্থিতিতে এলাকায় কারা বাইরে থেকে এসে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকছেন, সেবিষয়ে নজরদারি বাড়াতে তৎপর পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ। ২০১৪ সালে বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণকাণ্ডের সময়ও জেএমবি জঙ্গিরা বাড়ি ভাড়া নিয়ে লোকালয়ের মধ্যেই রীতিমতো বোমা, বারুদের কারখানা বানিয়ে ফেলেছিল।

বিহারের মধুবনী জেলায় অস্ত্র কারখানার পর্দাফাঁস করল কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। বিহার পুলিশের এসটিএফের সহযোগিতায় বন্দুক কারখানায় হানা দেয় কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। একটি দোকানে গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরির কারখানার আড়ালে চলছিল অস্ত্র তৈরি। ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে রয়েছে কুখ্যাত অস্ত্র কারবারী ইশতিয়াক আলম, তার ভাই ইফতেকার আলম,  তাদের ব্যবসায়ীক সঙ্গী রাজকুমার চৌধুরী ও কারখানার শ্রমিক বিরজু। কারখানা থেকে ২৪ টি সেভেন এমএম পিস্তলের কাঠামো, ২৪ টি সেভেন এমএম পিস্তলের ব্যারেল, ৩টি সেভেন এমএম পিস্তলের স্লাইডার, একটি করে  লেদ মেশিন, মিলিং মেশিন, গ্রাইন্ডিং মেশিন,ওয়েল্ডিং মেশিন ও ২টি ড্রিলিং মেশিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর আগে একাধিক অস্ত্র কারবারীকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। বেশিরভাগে ক্ষেত্রেই বিহার যোগ মিলেছে। ধৃতদের জেরা করেই মিলেছে নতুন অস্ত্র কারখানার হদিশ। 

আরও পড়ুন: RG Kar News: আর জি কর-কাণ্ডে প্রতিবাদী শিল্পীদের বয়কটের ডাক, এবার পাল্টা চ্য়ালেঞ্জ ছুড়ল সিপিএম

আরও দেখুন



Source link

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Review Your Cart
0
Add Coupon Code
Subtotal