ইস্টবেঙ্গল ৩ (দিয়ামানটাকোস ২, মুসাহ-আত্মঘাতী)
নেজমেহ ২ (ওপারে, মুনজের)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: জিতলেই নকআউট আর ড্র করলে তাকিয়ে থাকতে হবে বাকিদের দিকে! বিদেশে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের (AFC Challenge League 2024-25) এহেন মরণ-বাঁচন ম্য়াচে ইস্টবেঙ্গল দেশের মুখ উজ্জ্বল করল। ভূটানের থিম্পুতে, লাল-হলুদ মশাল জ্বালিয়ে লেসলি ক্লডিয়াস সরণির শতাব্দী প্রাচীন ক্লাব চলে গেল কোয়ার্টার ফাইনালে।
আরও পড়ুন: জাদেজা-সুন্দরের হাতযশ, ২৩৫ রানে শেষ কিউয়িরা, তবে মুম্বই টেস্টের প্রথম দিনেই ভারত…
শুক্রবার গ্রুপের শেষ ম্যাচে অস্কার ব্রুজোঁর টিম ৩-২ গোলে লেবাননের নেজমেহ এফসি-কে হারিয়ে দিল। জোড়া গোলে ম্য়াচের নায়ক হয়ে গেলেন দিমিত্রিয়স দিয়ামানটাকোস। শেষ চার ম্যাচে পাঁচ গোল করলেন লাল হলুদের দিমি। অপর গোলটি আত্মঘাতী। ৩ ম্যাচে ৭ পয়েন্টের সুবাদে গ্রুপ শীর্ষে থেকে শেষ করল ইস্টবেঙ্গল। এখানেই শেষ নয় ১১ বছর পর ইস্টবেঙ্গল কোনও এশীয় পর্যায়ের টুর্নামেন্টের নকআউটে। শেষবার ২০১৩ সালে এএফসি কাপের সেমিফাইনাল খেলেছিল লাল-হলুদ।
ডু-অর-ডাই ম্যাচে এদিন ইস্টবেঙ্গল শুরু থেকেই আগুনে ফুটবল খেলতে শুরু করে দেয়। আট মিনিটে হাতেনাতে ফলও পেয়ে যায় দল। মাদিহ তালালের দুরন্ত কর্নার ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দেন নেজমেহর মুসাহ। এই গোলের সাত মিনিটে ফের এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। আবারও সেই গোলের কারিগর তালাল। তাঁর দুরন্ত পাস থেকে গোল করে ব্য়বধান বাড়ান দিমি। কিন্তু তিন মিনিটে গোল হজম করতে হয় ইস্টবেঙ্গলকে। ওপারে গোল করেন নেজমেহর হয়ে। বিরতির আগেই স্কোরলাইন ২-২ করে ফেলে নেজমেহ। ৪০ মিনিটে মুনজের গোল করে খেলা জমিয়ে দেন। দ্বিতীয়ার্ধের ৭৩ মিনিটে জয়সূচক গোল আসে দিমির পা থেকে। তালালকে বক্সে ইসমাইলি ফেলে দেওয়ায় পেনাল্টি পায় লাল-হলুদ। আর গোল করতে কোনও ভুল করেননি দিমি।
আরও পড়ুন: কীভাবে মাত্র ৪ কোটিতে সিএসকে পেল ধোনিকে? কিংবদন্তির টাকা ছাড়ার অঙ্কটাও জেনে নিন
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)