NOW READING:
Coronavirus New Strain: যত বুস্টার ডোজই নিন, কাজ করবে না ভ্যাকসিন! কোভিডের ভয়ংকর সংক্রামক নয়া স্ট্রেইনে আতঙ্কে চিকিৎসকরা…
July 10, 2025

Coronavirus New Strain: যত বুস্টার ডোজই নিন, কাজ করবে না ভ্যাকসিন! কোভিডের ভয়ংকর সংক্রামক নয়া স্ট্রেইনে আতঙ্কে চিকিৎসকরা…

Coronavirus New Strain: যত বুস্টার ডোজই নিন, কাজ করবে না ভ্যাকসিন! কোভিডের ভয়ংকর সংক্রামক নয়া স্ট্রেইনে আতঙ্কে চিকিৎসকরা…
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: করোনা (Coronavirus) যেন ভয়ের আরেক নাম। কারণ সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, কোভিডের (Covid) নয়া সংক্রামক স্ট্রেইন দমাতে টিকাও ফেল করবে। মার্কিন মুলুক জুড়ে ছড়িয়ে পড়া এই নতুন প্রজাতিটির নাম ‘স্ট্রেটাস’ (Stratus), যা মূলত গলা ভেঙে যাওয়ার মতো কণ্ঠস্বর তৈরি করে। এমনটা আগের কোনও প্রজাতিতে দেখা যায়নি। 

আরও পড়ুন, Niph Virus: ছড়াচ্ছে নিপা ভাইরাস, ফের কি ঘরবন্দি দশা, জানুন এই রোগের উপসর্গ

যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য সুরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, বর্তমানে ইংল্যান্ডে কোভিড-১৯-এর সংক্রমণের প্রায় ৩০ শতাংশের জন্য দায়ী দুটি SARS-CoV-2 ভ্যারিয়েন্ট, যা হল XFG ও XFG.3। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর মধ্যে XFG.3-ই সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের জন্য দায়ী, যদিও এর লক্ষণগুলি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, গত মাস পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ সংক্রমণের প্রায় ২৩ শতাংশই এই স্ট্রেটাস প্রজাতির কারণে ঘটেছে।

তবে হার্লি স্ট্রিটের চিকিৎসক ও হান্না লন্ডন ক্লিনিকের প্রতিষ্ঠাতা ডঃ কায়ওয়ান খান জানিয়েছেন, ‘অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় স্ট্রেটাসে স্পাইক প্রোটিনে কিছু ভিন্ন ধরনের মিউটেশন রয়েছে, যা পূর্বের সংক্রমণ বা টিকা থেকে গঠিত অ্যান্টিবডিগুলিকে এড়িয়ে যেতে সক্ষম হতে পারে।’ চিকিৎসকদের বিশ্বাস, সম্প্রতি বুস্টার ডোজ নেওয়ার হার কমে যাওয়া এবং সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সংক্রমণ হ্রাস পাওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত প্রতিরোধক্ষমতা কমে গিয়েছে। এর ফলে যারা আগে থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ, তারা XFG এবং XFG.3 ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনায় বেশি।

গত মাস পর্যন্ত ‘নিম্বাস’ (Nimbus) প্রজাতির সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছিল, যা রেজার-ব্লেডের মতো গলা ব্যথা সৃষ্টি করত। এই ভ্যারিয়েন্টের সরকারি নাম NB.1.8.1, যা প্রথম ছড়িয়েছিল চীন ও হংকং-এ। এটি ওমিক্রন (Omicron) প্রজাতি থেকে উদ্ভূত এবং বর্তমানে এটি আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়াতেও শনাক্ত হয়েছে। 

নতুন লক্ষণে যা বোঝা যাচ্ছে-

যদি অনেক সময় ধরে হালকা জ্বর থাকে, তাহলে তা JN.1 ভাইরাস সংক্রমণের ইঙ্গিত হতে পারে। দেখা গিয়েছে, এই ধরনের জ্বর সাধারণত তীব্র হয় না বরং স্থিরভাবে কিছুটা উঁচু তাপমাত্রা বজায় রাখে, যা হাইপারথার্মিয়ার মতো। হালকা ক্লান্তি এবং শরীরে দীর্ঘমেয়াদি উষ্ণতার অনুভূতি থাকলে দ্রুত পরীক্ষার পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।নতুন প্রজাতিতে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে পেটের সমস্যা বেশি প্রকট হয়ে দেখা দিচ্ছে । যেমন ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব, বমি, খিদে কমে যাওয়া এবং পেটে অস্বস্তি।

আরও পড়ুন, Stomach Cancer: ২০০৮ এর পর জন্ম? ভবিষ্যতে হতে পারে মারণরোগ!

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link