NOW READING:
ডাকাতি করতে এসে শিশুকে খুন ! চন্দননগরে যা ঘটে গেল, শিউরে উঠতে হয়
December 5, 2024

ডাকাতি করতে এসে শিশুকে খুন ! চন্দননগরে যা ঘটে গেল, শিউরে উঠতে হয়

ডাকাতি করতে এসে শিশুকে খুন ! চন্দননগরে যা ঘটে গেল, শিউরে উঠতে হয়
Listen to this article


চন্দননগর: এক শিশুর রহস্যমৃত্যু। চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। চন্দননগরের (Chandannagar) কুণ্ডুঘাটে ফাঁকা বাড়িতে ৬ বছরের শিশুর রহস্যমৃত্যু। ছেলেকে শ্বাসরোধ করে খুন করেছে ডাকাতরা, দাবি মৃত শিশুর পরিবারের। আলমারি খোলা, টাকা-গয়না লুঠ হয়েছে বলে দাবি। মৃত শিশুর নাম নিখিল বিশ্বাস। বুধবার শিশুর বাবা কাজে গেছিলেন। শিশুর দিদিকে স্কুল থেকে আনতে যান মা। পরিবারের দাবি, সেই সময় টেলিভিশনে কার্টুন দেখছিল শিশু। মা ফিরে এসে শিশুকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান। পরিবারের দাবি, আলমারি ভাঙা ছিল। টাকা-গয়না লুঠ হয়েছে। ডাকাতি করতে এসে শিশুকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। কীভাবে মৃত্যু, জানতে বৃহস্পতিবারই চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে শিশুর দেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। 

এদিকে, কুলতলিতে নাবালিকা ধর্ষণ ও খুনে দোষী সাব্যস্ত করা হল এক ব্যক্তিকে। দোষী সাব্যস্ত হয়েছে মুস্তাকিন সর্দার। মুস্তাকিনকে দোষী সাব্যস্ত করল বারুইপুর POCSO আদালত। আগামী কাল বারুইপুর POCSO আদালতেই সাজা ঘোষণা হবে দোষী সাব্যস্তের। নাবালিকা ধর্ষণ ও খুনের ৬০ দিনের মাথায় অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করা হল। আগামী কাল শুক্রবার ৬ ডিসেম্বর ৬১ দিনের মাথায় হবে সাজা ঘোষণা। 

গত ৪ অক্টোবর নিখোঁজ হয়ে যায় ওই নাবালিকা। ওই রাতেই তার দেহ উদ্ধার হয়। ৫ অক্টোবর নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনে গ্রেফতার করা হয় মুস্তাকিনকে। ৭ অক্টোবর ঘটনার তদন্তে SIT গঠন করা হয়। এর ২৫ দিনের মাথায়, গত ৩০ অক্টোবর পেশ হয় চার্জশিট। আর বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর মুস্তাকিনকে দোষী সাব্যস্ত করল আদালত।

আর জি করে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় যখন উত্তাল শহর কলকাতা, সেই সময় জয়নগরে ন’বছরের নাবালিকাকে খুন এবং ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। টিউশন পড়তে বেরিয়েছিল মেয়েটি। সেই সময় তার উপর অত্যাচার চালানো হয়। সেই নিয়ে পুলিশের ভূমিকায় প্রশ্ন ওঠে। স্থানীয়রা ফুঁসে ওঠেন। ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি, অগ্নিসংযোগও করা হয় পুলিশ ফাঁড়িতেও।

অবশেষে সেই মামলায় মুস্তাকিনকে দোষী সাব্যস্ত করা হল। কাল সাজা ঘোষণা হবে। ধর্ষণ, খুন-সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের হয়েছিল মুস্তাকিনের বিরুদ্ধে। এর পর চার্জগঠন করা হয়। মোট ৬৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩২ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। আইনজীবীরা জানিয়েছেন, এই মামলায় বৈজ্ঞানিক তথ্যপ্রমাণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সেই তথ্যপ্রমাণই মামলার কিনারা করার ক্ষেত্রে সহায়ক হল।সরকারি আইনজীবী মুস্তাকিনের সর্বোচ্চ সাজা, অর্থাৎ মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন।

আরও দেখুন



Source link