Ranveer-Deepika: আবদার মেটাতে সেটে রণবীরকে বিশেষ নামে ডাক দীপিকার, কথা না মানলেই…

Estimated read time 1 min read
0 0
Listen to this article
Read Time:9 Minute, 17 Second


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সঞ্জয় লীলা বনশালি পরিচালিত ‘ বাজিরাও মস্তানি’ -তে নিজের অভিনয়ের জন্য ছবি সমালোচকদের অকুন্ঠ তারিফ কুড়িয়েছিলেন রনবীর , দীপিকা। কাশীবাঈ ‘চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়ে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। সেই সময় জমিয়ে প্রেম করছেন রণবীর-দীপিকা। আজ তাঁদের বিবাহবার্ষিকীতে বাজিরাও মস্তানি সিনেমা নিয়ে সামনে এলো নয়া তথ্য়। বাজিরাও মাস্তানি চরিত্রের মুখ্য চরিত্র বাজিরাও অর্থাৎ রণবীর সিং অদ্ভুুদ আবদার করেন যাতে শুটিং সেটে কেউ যেন তাঁর নাম ধরে না ডাকে। তাঁকে বাজিরাও’ বলে সম্বোধন করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন তিনি। তাঁর মতে রণবীর বিশদভাবে বলেছিলেন, ‘এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করা খুব কঠিন। আমি আমার চেহারা পরিবর্তন করেছি, আমার শরীর, আমার কণ্ঠস্বর এবং উচ্চারণ পরিবর্তন করেছি… আমি সেটে আসার পর মেক আপ রুমে গিয়ে প্রস্তুত হতে সময় লাগে প্রায় দুই ঘন্টা, চোখের মেকআপ, কানের দুল ,নকল গোঁফ  আমি পরিবর্তন করব। আমার কণ্ঠস্বর এবং শরীরের জন্য ব্যায়াম করি, যাতে আমি শুটিংয়ের আগে আমি চরিত্রে পুরোপুরি ঢুকতে পারি। এর আগে আমার চরিত্রগুলির জন্য তৈরী হতে ৩০ মিনিটের বেশি সময় লাগেনি। সুতরাং, এই দুই ঘন্টা ব্যয় করার পরে এবং আমি মেকআপ রুম থেকে বেরিয়ে আসার পরে যদি এডিবলেন, ‘রণবীর সেটে হাঁটছেন’, ‘মেরে সারা কাম পে আনহোনে পানি ফেক দিয়া।’ তিনি আরও যোগ করেছেন ‘যখন আমি রণবীরকে পিছনে ফেলে এই  চরিত্রে পা রাখার জন্য এই সমস্ত চেষ্টা করেছি, এটি একটি উদ্ভট অনুরোধ ছিল, কিন্তু এটি সত্যিই সাহায্য করেছে।’ সেটের সবাই তারে আবদার মেনে তাকে এই অভিনয়ে সাহায্য করেছিল। 

আরও পড়ুন-সেদিনের শিশুশিল্পী আজকের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয়ী অভিনেতা-অভিনেত্রী…

তাঁদের বিয়ে ছিল স্বর্গের দেব দেবীদের বিয়ের মতো। অনুরাগীরা ভালবেসে সেই বিয়ের নাম দিয়ে ছিলেন ‘রূপকথার বিয়ে’। চলতি বছরের ১৪ নভেম্বর পাঁচ পেরিয়ে ছয়ে পা দিল তাঁদের বিয়ের বয়স। তবে এই বছরটি তাঁদের কাছে একটু বিশেষ, কারণ এটি তাঁদের এই বিবাহবার্ষিকীতে তাঁদের প্রথম সন্তান, মেয়ে দুয়া পাড়ুকোন সিং তাঁদের সঙ্গে আছে, যাঁর বয়স মাত্র কয়েক মাস। অর্থাৎ এবার মেয়েকে নিয়েই বিবাহবার্ষিকী কাটাবেন তাঁরা। ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন ও রণবীর সিংহ। ইতালির লেক কোমোতে  রাজকীয় ভাবে বসেছিল বিয়ের আসর। কঙ্কনি ও সিন্ধি রীতিতে বিয়ে করেছিলেন রণবীর-দীপিকা।

আরও পড়ুন- ডেস্টিনেশন নয়, স্টুডিয়োতে বিয়ে সারবেন নাগা-শোভিতা! প্রকাশ্যে তারিখও…

 বিবাহবার্ষিকীর সকালে তাই সমাজমাধ্যমে রণবীর ভাগ করে নিলেন একটি, দু’টি নয়, একেবারে ১৫টি ছবি। যেখানে শুধু রয়েছেন দীপিকা। বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর সকালে রণবীর তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে এই ভাগ করে নিয়েছেন ১৪টি ছবি এবং একটি ভিডিয়ো। এই সিরিজ়ের প্রথমটিই একটি ছোট ভিডিয়ো, যেখানে দেখা যাচ্ছে হাসিতে ফেটে পড়ছেন দীপিকা। হাসতে হাসতে চোখে জল চলে আসছে তাঁর, তোয়ালেতে মুছে নিচ্ছেন মুখ। পোস্টে রণবীর দীপিকাকে ট্যাগ করে লিখেছেন, ‘প্রতিটি দিনই স্ত্রীর প্রশংসা করার দিন, তবু আজকে প্রধান দিন, শুভ বিবাহবার্ষিকী দীপিকা, তোমাকে ভালবাসি।’ প্রেম হোক বা দাম্পত্য, দীপবীর  সব সময়ই ‘ট্রেন্ড’ তৈরি করে থাকেন। কমেন্ট বক্স ভরে উঠেছে অনুরাগীদের শুভেচ্ছাবার্তায়। 

 

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

 

 





Source link

About Post Author

JagoronBarta

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।
Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
JagoronBarta http://www.jagoronbarta.com

জাগরণ বার্তা হল একটি অগ্রণী অনলাইন সংবাদ পোর্টাল যা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে নিরপেক্ষ, সঠিক এবং সময়োপযোগী সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিবেদিত। আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা বাংলার প্রকৃত কণ্ঠস্বরকে প্রতিফলিত করে এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।

You May Also Like

More From Author

Average Rating

5 Star
0%
4 Star
0%
3 Star
0%
2 Star
0%
1 Star
0%

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *