NOW READING:
Kolkata Doctor Rape and Murder Case: ইটের আঘাতে রক্তাক্ত মুখ! ‘রাতটা কি শম্পারও ছিল না’? প্রশ্ন পুলিসের
August 16, 2024

Kolkata Doctor Rape and Murder Case: ইটের আঘাতে রক্তাক্ত মুখ! ‘রাতটা কি শম্পারও ছিল না’? প্রশ্ন পুলিসের

Kolkata Doctor Rape and Murder Case: ইটের আঘাতে রক্তাক্ত মুখ! ‘রাতটা কি শম্পারও ছিল না’? প্রশ্ন পুলিসের
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাস ব্যুরো: আরজিকর কাণ্ডে উত্তাল গোটা রাজ্য়। মেয়ের ‘রাত দখল’ কর্মসূচিতে কর্তব্যরত অবস্থায় আক্রান্ত পুলিসকর্মী। ইটের আঘাতে রক্তাক্ত হলেন যিনি, তিনিই মহিলা! ফেসবুকে ওই মহিলা কনস্টেবলের ছবি পোস্ট করে রাজ্য পুলিসের প্রশ্ন, ‘রাতটা কি শম্পারও ছিল না’? এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার ৫।

আরও পড়ুন:  Kolkata Doctor Rape and Murder Case: ‘জেকিল এবং হাইডের মতো আচরণ করছেন মুখ্যমন্ত্রী’!

তরুণী চিকিত্‍সককে ধর্ষণ করে খুন! আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে কলকাতা-সহ গোটা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় পথে নেমেছিলেন মহিলারা। কবে? বুধবার মধ্যরাতে। কর্মসূচির নাম, ‘মেয়েরা রাত দখল করো’। ফেসবুকে রাজ্য পুলিসের তরফে জানানো হয়েছেন, সেদিন রাতে বাগুইআটি ‘রাত দখল’ কর্মসূচিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন বিধাননগর কমিশনারেটে মহিলার কনস্টেবল শম্পা প্রামাণিক। কর্তব্য়রত অবস্থা ছিলেন তিনি।

পুলিসের দাবি, জমায়েত থেকে হঠাত্‍-র বিনা প্ররোচনায় ইট ছোড়া হয়, যা লাগে শম্পার মুখে! রাজ্য পুলিশের প্রশ্ন, নিজের কর্মক্ষেত্রে কেন আক্রান্ত হতে হবে পুলিশকে। পোস্টে তারা লিখেছে, ‘রাতটা কি শম্পারও ছিল না’?

 

এদিকে ‘রাত দখল’ কর্মসূচির মাঝেই রীতিমতো তাণ্ডব চলল আর জি কর হাসপাতালে। কোথাও বেড, কোথাও আইসিইউ, কোথাও ফ্রিজ তো কোথাও এমআরআই মেশিন ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল দুষ্কৃতীরা। নেপথ্যে কারা? কলকাতার পুলিস কমিশনার বিনীত গোয়েল জানিয়েছেন, ‘২৫ জনকে ইতিমধ্য়েই গ্রেফতার করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় যাদের ছবি দেওয়া হয়েছে, সেই ছবির সঙ্গে ৯ জনের চেহারা মিলে গিয়েছে। তাদের জেরা করে আরও কয়েকজন খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। তাঁদের ছবি হয়তো আমরা প্রকাশ করিনি, কিন্তু তাঁদেরও গ্রেফতার করা হবে’।

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link