<p><strong>কলকাতা :</strong> মেদিনীপুর মেডিক্য়ালে প্রসূতি মৃত্য়ুর ঘটনায় ১২ জন চিকিৎসককে সাসপেন্ড। অভিযুক্ত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে FIR- এর প্রতিবাদে, পূর্ণ কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত পরিবর্তন। পূর্ণ কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটল মেদিনীপুর মেডিক্য়ালের জুনিয়র চিকিৎসকরা। হাসপাতালে চালু রয়েছে জরুরি পরিষেবা এবং ওপিডি। মেদিনীপুর মেডিক্যালে গিয়ে পৌঁছল জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট ও সিনিয়র চিকিৎসকদের সংগঠন। </p>
<p>ফের শহরে অগ্নিকাণ্ড। আগুনের জেরে ঘন জনবসতিপূর্ণ এলাকায় আতঙ্ক। ৯ নং হাঙ্গারফোর্ড স্ট্রিটে আবাসনে আগুন। আবাসনের ছাদে আগুন। আগুন নেভাতে লড়াই দমকলের ৮টি ইঞ্জিনের। এদিকে ঘটনাস্থল থেকে কয়েকহাত দূরেই শহরের নামী হাসপাতাল। স্কুল তার পাশেই দক্ষিণ কলকাতার একটি আবাসনের ছাদে ছড়িয়ে পড়ল আগুন। বলাইবাহুল্য, আগুনের জেরে এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। আবাসন থেকে বের করা হচ্ছে বাসিন্দাদের। </p>
<p>অনুপ্রবেশ ঠেকাতে BSF-এর নতুন কৌশল। কাঁটাতারের বেড়ায় লাগানো হল কাচের বোতল। কোচবিহারের মেখলিগঞ্জে কাঁটাতারে লাগানো হল কাচের বোতল। ফুলকাডা বুড়ি ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে কিছুদিন আগেই লাগানো হয় কাঁটাতার। BSF-এর সাহায্যে সেখানে কাচের বোতল লাগালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দুষ্কৃতীরা ওই তার কেটে নিলে সশব্দে ভাঙবে কাচের বোতল। তাতে সতর্ক হবে BSF, দাবি স্থানীয়দের</p>
<p>ফের বাংলাদেশ থেকে এদেশে অনুপ্রবেশের ছক বানচাল করল BSF । মালদার হবিবপুরের লাঙ্গলভাঙ্গার কাছে কাঁটাতার ডিঙ্গিয়ে অবৈধভাবে ঢোকার চেষ্টা করে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশের নাগরিক। আটকাতে তিন রাউন্ড শূন্যে গুলি চালায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী। নদিয়ায় অনুপ্রবেশের অভিযোগে গ্রেফতার ওপারের আরেক বাসিন্দা।</p>
<p>বহুতল বিপর্যয়ে ফিরহাদের নিশানায় বামেরা। ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘দায়িত্ববান পুরসরভার কর্মীদের তত্ত্বাবধানে বাড়ি ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে গোটা বাড়িটাই ভেঙে ফেলা হবে। সিনিয়র ইঞ্জিনিয়াররা ওখানে রয়েছেন। কলোনি এলাকায় অনেকেই নিজেরাই বাড়ি করে নিয়েছেন। কোনও প্ল্যান না করেই। এই পাপের বোঝা আমাদের নয়, বাম আমল থেকে চলছিল। এখন সেটা আমাদের বইতে হচ্ছে। বাম আমলে কিছু তো অনলাইন ছিল না। আমরা যখন ক্ষমতায় এসেছি তখন ওই সব ফাইলই কিছু পাচ্ছি না। আমরা দায় চাপাচ্ছি না। বামেরা ট্র্যাডিশনটা শুরু করেছিল। সেই অভ্যাস তো রয়ে গেছে। সেই সময় কঠোর হলে আজ এসব হত না। অনেক ভুল প্ল্যান মঞ্জুর হয়েছে। এখন এসব ন্যাকা সেজে কী হবে।’ </p>
<p>দু’দিন কেটে গেলেও উত্তর দিনাজপুরের গোয়ালপোখরে পুলিশের ওপর গুলি চালিয়ে পালানোর ঘটনায় এখনও অধরা বিচারাধীন বন্দি। ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, গুলি চালিয়ে দু’-দু’জন পুলিশ কর্মীকে কাবু করে পালাচ্ছে ওই বন্দি। পলাতক বন্দি ও সাহায্যকারীর ছবি দিয়ে ২ লক্ষ টাকা করে পুরস্কার ঘোষণা করেছে পুলিশ। পুলিশ পাহারায় থাকা বন্দির হাতে কীভাবে পৌঁছল অস্ত্র? পুলিশ তাহলে কী করছিল? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। গুলিবিদ্ধ পুলিশকর্মীদের দেখতে গিয়ে, গুলি চালানো নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন রাজ্য় পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার।</p>
Source link
বাঘাযতীনের পর পানিহাটি, এবার ভাঙল নির্মীয়মাণ বহুতলের একাংশ

+ There are no comments
Add yours