<p>ABP Ananda Live: স্যালাইন উৎপাদন বন্ধ করতে বলা হয়েছিল ২০২৪-এর ডিসেম্বরে। ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি কেন? বৃহস্পতিবার রাজ্য় সরকারের উদ্দেশে সরাসরি এই প্রশ্ন তুলল কলকাতা হাইকোর্ট। অ্যাডভোকেট জেনারেলের উদ্দেশে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ফুড সেফটি অফিসার কোনও রেস্তোরাঁয় গিয়ে যদি দেখেন মাংস নষ্ট হয়ে গেছে, তিনি কী করবেন? সঙ্গে সঙ্গে সেটা বন্ধ করা উচিত। যে মুহূর্তে রোগীর মৃত্যু হল, আপনাদের উচিত ছিল, নোটিস জারি করা। এত দেরি হল! স্যালাইন-সংক্রান্ত মামলায় রাজ্য সরকারকে হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা নিয়েও রিপোর্ট চেয়েছে আদালত। ৩০ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি।</p>
<p> </p>
<p> </p>
<p><strong>তৃণমূল কাউন্সিলরের বহুতল বাড়ি বেআইনি ! গুরুতর অভিযোগ বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষের<br /></strong></p>
<p> </p>
<p>বহুতল বিপর্যয়ে তোলপাড়ের মধ্যেই এবার শাসক দলের কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ। ১০৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলরের বাড়িই অবৈধ। সন্তোষপুরে বাড়ি কিনেছেন তৃণমূল কাউন্সিলর অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাড়ির একটি ফ্লোর অবৈধ, দাবি বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষের। আগে বাড়ি ভাঙার নির্দেশ দিয়েও পরে বৈধ বলে ঘোষণা পুরসভার। এমনই গুরুতর অভিযোগ বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষের। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শাসক দলের কাউন্সিলর অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়। </p>
<p>সজল ঘোষের অভিযোগ, অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় দু’তলা একটি বাড়ি কিনেছিলেন। কোনও বৈধ কাগজপত্র ছিল না। পরবর্তীতে পাঁচতলা হয়ে যায় সেই বাড়ি। সম্ভবত চারতলা অবধি বাড়ি করার অনুমতি ছিল। এরপর বাড়ির পিছনের জমি অনন্যা কিনে নেন বলে অভিযোগ সজল ঘোষের। একত্রীকরণ হয় জমির। সজল ঘোষের আরও অভিযোগ, সন্তোষপুরে অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুরো বাড়িটাই বেআইনি ভাবে দাঁড় করানো হয়েছে। পুরসভার কয়েকদিন আগের এমআইসি মিটিংয়ে এই বাড়িকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। সজল ঘোষের কথায়, মেয়র বলেছেন, পুরসভার বেআইনি নির্মাণের সঙ্গে কাউন্সিলরদের কোনও যোগাযোগ নেই। অথচ কাউন্সিলররা নিজেদের নামে এইসব বেআইনি নির্মাণ করছেন। এটাই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। </p>
Source link
১০ডিসেম্বর স্যালাইন বন্ধ করতে বললেও নিষেধাজ্ঞা জারি হল না কেন?:প্রধান বিচারপতি
