প্রসূতি মৃত্যু তদন্তে কমিটি গঠন স্বাস্থ্য দফতরের।মেদিনীপুর হাসপাতালে চিকিৎসকদের ১৩সদস্যের টিম
<p>ABP Ananda Live: সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ, হাসপাতালে ঢুকে প্রথমে প্রিন্সিপালের অফিসে চলে যান তদন্তকারী দলের সদস্যরা। সেখানে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল-সহ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রায় দু ঘণ্টা বৈঠক হয়। বৈঠকের পর তদন্তকারী দলের সদস্যরা চলে আসেন মেদিনীপুর মেডিক্যালের প্রসূতি বিভাগের CCU-তে। বিষাক্ত স্যালাইনে প্রসূতি মৃত্যুর অভিযোগ, অসুস্থ আরও ৩ প্রসূতি। এক প্রসূতির অবস্থা আশঙ্কাজনক। </p>
<p> </p>
<p><strong>এবিপি আনন্দে খবর সম্প্রচারের জের, সমস্ত হাসপাতালকে এই নির্দেশ পাঠাল স্বাস্থ্য ভবন</strong></p>
<p>এবিপি আনন্দে খবর সম্প্রচারের জের। সমস্ত হাসপাতালকে নির্দেশ পাঠাল স্বাস্থ্য ভবন। অভিযুক্ত ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার তৈরি ওষুধ ব্যবহার না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমস্ত সরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। যতক্ষণ না তদন্ত শেষ হচ্ছে এবং ল্যাব টেস্টের রিপোর্ট আসছে ততক্ষণ ব্যবহার করা যাবে না ওই সংস্থার ওষুধ । স্বাস্থ্য ভবন থেকে নির্দেশ গেল সমস্ত সরকারি হাসপাতালের কাছে। নির্দেশ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা অনিরুদ্ধ নিয়োগীর।</p>
<p>আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের MSVP সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের কাছে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের থেকে এই মর্মে একটি নোটিস এসেছে। একটি কোম্পানি যারা স্ক্যানারে রয়েছে, আমি নোটিস করে প্রত্যোকটি ওয়ার্ডের এইচওডি ও সিস্টার ইন-চার্জ এবং সব মেডিক্যাল স্টাফকে নির্দেশ দিয়েছি, ওই প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যাবে না। ১০টি যে প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যাবে না, তা নিয়ে কড়া নির্দেশ দিয়েছি। মোট ১০টি জিনিস আর জি করে সরবরাহ হয়, সেগুলো স্টকে থাকলেও ব্যবহার করা যাবে না বলে দিয়েছি। এগুলো আমরা আপাতত আর জি করে পুরোপুরি বন্ধ করে দিলাম। এগুলো অন্য জায়গা থেকে নিচ্ছি। রোগীদের কোনও অসুবিধা হবে না।" </p>
Source link