<p>ABP Ananda LIVE: কসবাকাণ্ডে ওঠা একাধিক প্রশ্নের উত্তর চাইল হাইকোর্ট। ‘কলেজের একজন প্রাক্তনী কীভাবে কলেজে প্রবেশাধিকার পায়?’ ‘কলেজের সময়সীমা শেষ হওয়ার পরেও, কেন কর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন?’ ’অনধিকার প্রবেশ আটকাতে কলেজে কী ব্যবস্থা আছে?’ ‘আগে অভিযোগ জানানো হলেও, কেন কলেজ এবং পুলিশ পদক্ষেপ করেনি?’ ’CCTV বা অন্য নজরদারি ব্যবস্থায় কেন খামতি ছিল?’ হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে রাজ্য সরকার ও কলেজ কর্তৃপক্ষকে। কসবাকাণ্ডে তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট তলব আদালতের। আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে রিপোর্ট দেবে রাজ্য। কেস ডায়রি তলব করল আদালত। SIT আমাদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা করছে, SIT–র উপর আস্থা আছে, জানালেন নির্যাতিতার আইনজীবী।</p>
<p> </p>
<p> </p>
<p><strong>তৃণমূল কর্মীদের হাতেই আক্রান্ত সিদ্দিকুল্লা ! রাজ্যের গ্রন্থাগারমন্ত্রীকে কালো পতাকা- ঝাঁটা-জুতো, ‘প্রয়োজনে দল ছেড়ে দেব..'</strong></p>
<p> নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কর্মীদের হাতেই আক্রান্ত তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী ! এদিন সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। নিজের দলের বর্ষীয়ান নেতাকেই কালো পতাকাও দেখিয়েছে খোদ তৃণমূলকর্মীরাই। এখানে শেষ নয়, ঝাঁটা-জুতো দেখিয়ে মন্ত্রীকে গো ব্যাক স্লোগান দিয়েছে দলীয় কর্মীরা। এই ঘটনার পর গ্রন্থাগারমন্ত্রীর হুঙ্কার, ‘প্রয়োজনে দল ছেড়ে দেব।’ এদিকে, মন্ত্রী তোলাবাজ-চিটিংবাজ, পাল্টা আক্রমণ মন্তেশ্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধানের।এই ঘটনার পর তৃণমূলেরই ব্লক সভাপতির দিকে আঙুল তুলেছেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। বলেন, ও বেতাজ বাদশা। আইন মানে না। দলের শৃঙ্খলা মানে না। ওর চরিত্র হল গুণ্ডামি করা। আর টাকা দিয়ে গুন্ডা পোষা। ১০০ শতাংশ আমি যা বলছি…এলাকার মানুষ উত্তপ্ত হয়ে আছে। দলের কাছে সব রিপোর্ট থাকে না। আমি যেখানে জানানোর, জানিয়েছি। বিশেষভাবে পুলিশের সঙ্গে আমার কথা হবে। এই নৈরাজ্য মেনে নেওয়া যায় না। দলকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে দল কী করবে ? আমি শান্তির পক্ষে। আমাকে টেনে বের করে তো খুন করতে চেয়েছিল। আপনার কোথাও আঘাত লেগেছে ? সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমার কড়ে আঙুলে লেগেছে। এই জামায় দাগ আছে, আরও দুই জায়গায়। ভিতরে কাচ ভাঙচুর হয়েছে। আমাকে আহত করা নয়, নিহত করা তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল।’ </p>
Source link
ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে কী ভাবছে রাজ্য? হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে আদালতকে।
