সৌভিক মজুমদার, কলকাতা: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিকে ” দুর্নীতি” বলতেই নারাজ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। নিয়ম না মানলেই সেটা “দুর্নীতি” নয়, সওয়াল প্রাথমিক পর্ষদের।বারবার দুর্নীতি-দুর্নীতি- দুর্নীতি বললেই দুর্নীতি প্রমাণ হয় না, সওয়াল পর্ষদের।
এই মামলার শুরু থেকে আজ ২ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের আইনজীবীরা তাঁরা নিজেদের সওয়াল জবাব পেশ করেছেন। এবং সেই বক্তব্যের যেটা মূল অংশ সেটা হল, প্রাথমিক শিক্ষাপর্ষদের বক্তব্য হল, এটা যে দুর্নীতি , এটা মানতেই তাঁরা এখনও পর্যন্ত তাঁরা প্রস্তুত নন। এবং তাঁরা বলছেন যে, এটা কোনও দুর্নীতি নয়, অভিযোগ যদি এটাও ওঠে যে, কোনও নিয়ম মানা হয়নি, সেটাও কিন্তু দুর্নীতির সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে না। অর্থাৎ এক্ষেত্রে যে অভিযোগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে বারবার উঠছিল যে, এখানে কোনওরকম নিয়ম মানা হয়নি।
নিয়ম না মেনে এই ধরণের একটা নিয়োগ প্রক্রিয়া, সংগঠিত হয়েছে, যার ভিত্তিতে কলকাতা হাইকোর্টের ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল করা হয়েছিল, সেটা কোনও দুর্নীতি হয়নি বলে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে আজ আদালতে সেই বক্তব্য পেশ করা হয়েছে। এবং নিয়ম মানা হয়নি অভিযোগও মানতে নারাজ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এবং পর্ষদের বক্তব্য হচ্ছে, এটা যদি তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেওয়া যায় যে, এখানে শুধুমাত্র নিয়ম না মানার অভিযোগ উঠেছে, নিয়ম না মানার অভিযোগটাও কিন্তু দুর্নীতির সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে না।
আরও পড়ুন, কোনও বহিরাগত নেই, সঠিক OMR শিট প্রকাশ করে, যোগ্যদের চাকরির ব্যবস্থাটা করুক, মমতার ‘লক্ষ্মণরেখা’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া চাকরিহারা শিক্ষকদের
(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)
আরও দেখুন