NOW READING:
ভারতের জয়ে ‘মুখ পুড়ল চিনের’, চাইনিজ জে-১০ যুদ্ধবিমানের স্টকে ধস
May 15, 2025

ভারতের জয়ে ‘মুখ পুড়ল চিনের’, চাইনিজ জে-১০ যুদ্ধবিমানের স্টকে ধস

ভারতের জয়ে ‘মুখ পুড়ল চিনের’, চাইনিজ জে-১০ যুদ্ধবিমানের স্টকে ধস
Listen to this article


 

India Pakistan Tension: আগে ধস নেমেছিল চিনা ক্ষেপনাস্ত্র তৈরি (Chinese Defence Stocks) কোম্পানির শেয়ারে। এবার পাকিস্তানকে (Operation Sindoor) দুরমুশ করতেই বড় ধস নামল চাইনিজ জে-১০ যুদ্ধবিমানের স্টকে । বিশ্ববাসীর নজরে পড়ে গেল চিনা ডিফেন্স যন্ত্রপাতির দর। জেনে নিন, ঠিক কী হয়েছে আজ।   

কী হয়েছে চিনের শেয়ার বাজারে
ভারত পাকিস্তানকে উচিত শিক্ষা দিতেই চিনা প্রতিরক্ষা সংস্থা অ্যাভিক চেংডু এয়ারক্রাফ্ট কোম্পানির স্টকে ১২ শতাংশ পতন দেখা গেছে। অপারেশন সিঁদুরের সময় ভারতের বিরুদ্ধে এই কোম্পানির জে-১০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছিল ভারত। যাতে বড় ধস দেখা দিয়েছে। বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও নীচে নামতে পারে এই শেয়ারের দাম। ভারতের পাকিস্তান জয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বক্তৃতার পরই এই শেয়ারের দাম দ্রুত গতিতে নেমেছে।

ভারতের ডিফেন্স স্টকে লাফ, চিনে এত পতন
চলতি সপ্তাহে চিনা প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলির শেয়ারের দাম ব্যাপক বিক্রির সম্মুখীন হয়েছে, যেখানে ভারতীয় প্রতিরক্ষা খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে। সোমবার প্রতি শেয়ারের ৯৫.৮৬ ইউয়ানের সমাপ্তি থেকে অ্যাভিক চেংডু এয়ারক্রাফ্টের শেয়ারের দাম ১১.৫০ শতাংশেরও বেশি কমেছে। বৃহস্পতিবার, চিনা প্রতিরক্ষা সংস্থার শেয়ারের দাম ৮৫.২০ ইউয়ানে লেনদেন হচ্ছে। যা দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন ৮৫ ইউয়ান স্পর্শ করেছে, যা টানা তিন দিনে ১১.৫০ শতাংশেরও বেশি কমেছে।

পাকিস্তানকে কোন অস্ত্র দিয়েছিল চিন

এর আগে, পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সফলভাবে চিনা মিসাইল ধ্বংস করে দেয়। যার ফলে ঝুঝো হংডা ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন লিমিটেডের শেয়ারের দাম তীব্রভাবে কমে যায়। পরে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী নিশ্চিত করে, চিনে পাকিস্তানকে এই মিসাইল সরবরাহ করেছিল, যার নাম পিএল-১৫। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ভাতের বহু-স্তরযুক্ত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করতে ব্যর্থ হয়েছে। পাকিস্তানের জেএফ-১৭ এবং জে-১০ যুদ্ধবিমান ব্যবহৃত পিএল-১৫, একটি বিয়ন্ড-ভিজ্যুয়াল-রেঞ্জ (বিভিআর) এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র। 

কোথা থেকে সংঘাতের শুরু
৯ ও ১০ মে রাতে পাকিস্তান ভারতীয় বিমান বাহিনীর ঘাঁটি ও সামরিক পরিকাঠামো লক্ষ্য করে একাধিক বিমান হামলা চালায়। যার মধ্যে ছিল চিনা পিএল-১৫ ক্ষেপণাস্ত্র এবং তুরস্কের তৈরি বাইকার ইআইএইচএ কামিকাজে ড্রোন সহ উন্নত অস্ত্রশস্ত্র। তবে ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সফলভাবে সমস্ত হুমকি প্রতিহত করে।

পাকিস্তানের জেএফ-১৭ ও জে-১০ যুদ্ধবিমানে ব্যবহৃত পিএল-১৫, একটি বিয়ন্ড-ভিজ্যুয়াল-রেঞ্জ (বিভিআর) এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র। যা সহজেই নিষ্ক্রিয় করে দেয় দেশীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এই বাধা চিনের ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির বাস্তব কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। যেকারণে চিনা কোম্পানির স্টকের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমেছে। ইতিমধ্যেই চিনা ক্ষেপনাস্ত্র ধ্বংসের বিষয়ে জানিয়েছে ভারতের এয়ার মার্শাল এ.কে. ভারতী। 

আরও দেখুন



Source link