NOW READING:
EXPLAINED Fighter Jet Night Landing Ganga Expressway: রাতের আকাশ চিরে ল্যান্ড করছে ভয়ংকর ফাইটার জেট! কেন গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েই বেছে নিল ভারত?
May 3, 2025

EXPLAINED Fighter Jet Night Landing Ganga Expressway: রাতের আকাশ চিরে ল্যান্ড করছে ভয়ংকর ফাইটার জেট! কেন গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েই বেছে নিল ভারত?

EXPLAINED Fighter Jet Night Landing Ganga Expressway: রাতের আকাশ চিরে ল্যান্ড করছে ভয়ংকর ফাইটার জেট! কেন গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েই বেছে নিল ভারত?
Listen to this article


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পহেলগাঁও জঙ্গি হানার পর প্রতিশোধের দাবিতে ফুঁসছে গোটা দেশ। এরকম এক পরিস্থিতিতে সব ধরনের সামরিক কুচকাওয়াজ শুরু করে দিয়েছে ভারতের তিন বাহিনী। তারই অঙ্গ হিসেবে উত্তরপ্রদেশের সাহজাহানপুরের গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে শুরু হয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার নাইট ড্রিল। সন্ধে হতেই বিকট শব্দে ওঠানামা করছে রাফাল, সুখোই, জাগুয়ার, মিরাজ ২০০০ এর মত ভয়ংকর ফাইটার জেট। কেঁপে উঠছেন এলাকার মানুষজন।

সাহাজাহানপুরের পুলিস সুপার রাজেশ দ্বিবেদী সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, রাতে অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি হিসেবে ফাইটারজেটগুলি ওঠানামা করছে। একইসঙ্গে একাধিক জেটের উড়ান অভ্যাস করা হচ্ছে। ওইসব ফাইটার জেটের মধ্যে রয়েছে রাফাল, মিরাজ, সুখোই ও জাগুয়ারের মতো জেট।

রাতের এক্সপ্রেসওয়েতে নিরাপত্তার উপরে নজর রাখতে ২৫০টি সিসিটিভি বসানো হয়েছে। যুদ্ধ বিমানের ওঠানামা সুষ্ঠুভাবে করতে বরেলি থেকে এটাওয়া পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে রাখা হচ্ছে সন্ধেবেলা প্রায় ৩ ঘণ্টা।

আরও পড়ুন-চোখ টানছে দীঘার জগন্নাথ মন্দির, মানতে পারছে না ওড়িশা সরকার! তদন্তের নির্দেশ…

আরও পড়ুন-আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় বাড়ছে বিপদ, গত এক সপ্তাহে বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা জানলে চমকে যাবেন

রাজেশে দ্বিবেদী আরও বলেন, খারাপ আবহাওয়া ও অন্যান্য সমস্যা থাকার পরও অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে ফাইটার জেটগুলি ওঠানামা করছে। টানা দুদিন ধরে ওই ড্রিল হওয়ার কথা ছিল কিন্তু এয়ার ফোর্স মাত্র এক রাতেই তা সম্পন্ন করছে।

সাহাজাহানপুরের অতিরিক্ত জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার বলেন, যুদ্ধবিমানগুলি যাতে মসৃণভাবে ওঠানামা করতে পারে তার জন্য পঞ্চায়েতি রাজ ডিপার্টমেন্ট থেকে মোট ১০০০ কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে মোট ৪০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যাতে কোনও পশু রানওয়েতে চলে না আসে।

হঠাত্ করে যুদ্ধ বা কোনও আপাতকালীন পরিস্থিতি তৈরি হলে এক্সপ্রেসওয়েকেও যাতে রানওয়ে হিসেবে ব্যবহার করা যায় তার জন্য তৈরি হয়েছিল গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ৩.৫ কিলোমিটার এলাকা। এখন দেখা যাচ্ছে রাত ও দিনে বিমান ওঠানামার জন্য তৈরি গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে।

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পহেলগাঁও জঙ্গি হানার পর প্রতিশোধের দাবিতে ফুঁসছে গোটা দেশ। এরকম এক পরিস্থিতিতে সব ধরনের সামরিক কুচকাওয়াজ শুরু করে দিয়েছে ভারতের তিন বাহিনী। তারই অঙ্গ হিসেবে উত্তরপ্রদেশের সাহজাহানপুরের গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে শুরু হয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার নাইট ড্রিল। সন্ধে হতেই বিকট শব্দে ওঠানামা করছে রাফাল, সুখোই, জাগুয়ার, মিরাজ ২০০০ এর মত ভয়ংকর ফাইটার জেট। কেঁপে উঠছেন এলাকার মানুষজন।

সাহাজাহানপুরের পুলিস সুপার রাজেশ দ্বিবেদী সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, রাতে অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি হিসেবে ফাইটারজেটগুলি ওঠানামা করছে। একইসঙ্গে একাধিক জেটের উড়ান অভ্যাস করা হচ্ছে। ওইসব ফাইটার জেটের মধ্যে রয়েছে রাফাল, মিরাজ, সুখোই ও জাগুয়ারের মতো জেট।

রাতের এক্সপ্রেসওয়েতে নিরাপত্তার উপরে নজর রাখতে ২৫০টি সিসিটিভি বসানো হয়েছে। যুদ্ধ বিমানের ওঠানামা সুষ্ঠুভাবে করতে বরেলি থেকে এটাওয়া পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে রাখা হচ্ছে সন্ধেবেলা প্রায় ৩ ঘণ্টা।

আরও পড়ুন-

আরও পড়ুন-

রাজেশে দ্বিবেদী আরও বলেন, খারাপ আবহাওয়া ও অন্যান্য সমস্যা থাকার পরও অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে ফাইটার জেটগুলি ওঠানামা করছে। টানা দুদিন ধরে ওই ড্রিল হওয়ার কথা ছিল কিন্তু এয়ার ফোর্স মাত্র এক রাতেই তা সম্পন্ন করছে।

সাহাজাহানপুরের অতিরিক্ত জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার বলেন, যুদ্ধবিমানগুলি যাতে মসৃণভাবে ওঠানামা করতে পারে তার জন্য পঞ্চায়েতি রাজ ডিপার্টমেন্ট থেকে মোট ১০০০ কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে মোট ৪০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যাতে কোনও পশু রানওয়েতে চলে না আসে।

হঠাত্ করে যুদ্ধ বা কোনও আপাতকালীন পরিস্থিতি তৈরি হলে এক্সপ্রেসওয়েকেও যাতে রানওয়ে হিসেবে ব্যবহার করা যায় তার জন্য তৈরি হয়েছিল গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ৩.৫ কিলোমিটার এলাকা। এখন দেখা যাচ্ছে রাত ও দিনে বিমান ওঠানামার জন্য তৈরি গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে।

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পহেলগাঁও জঙ্গি হানার পর প্রতিশোধের দাবিতে ফুঁসছে গোটা দেশ। এরকম এক পরিস্থিতিতে সব ধরনের সামরিক কুচকাওয়াজ শুরু করে দিয়েছে ভারতের তিন বাহিনী। তারই অঙ্গ হিসেবে উত্তরপ্রদেশের সাহজাহানপুরের গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে শুরু হয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার নাইট ড্রিল। সন্ধে হতেই বিকট শব্দে ওঠানামা করছে রাফাল, সুখোই, জাগুয়ার, মিরাজ ২০০০ এর মত ভয়ংকর ফাইটার জেট। কেঁপে উঠছেন এলাকার মানুষজন।

সাহাজাহানপুরের পুলিস সুপার রাজেশ দ্বিবেদী সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, রাতে অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি হিসেবে ফাইটারজেটগুলি ওঠানামা করছে। একইসঙ্গে একাধিক জেটের উড়ান অভ্যাস করা হচ্ছে। ওইসব ফাইটার জেটের মধ্যে রয়েছে রাফাল, মিরাজ, সুখোই ও জাগুয়ারের মতো জেট।

রাতের এক্সপ্রেসওয়েতে নিরাপত্তার উপরে নজর রাখতে ২৫০টি সিসিটিভি বসানো হয়েছে। যুদ্ধ বিমানের ওঠানামা সুষ্ঠুভাবে করতে বরেলি থেকে এটাওয়া পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে রাখা হচ্ছে সন্ধেবেলা প্রায় ৩ ঘণ্টা।

আরও পড়ুন-

আরও পড়ুন-

রাজেশে দ্বিবেদী আরও বলেন, খারাপ আবহাওয়া ও অন্যান্য সমস্যা থাকার পরও অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে ফাইটার জেটগুলি ওঠানামা করছে। টানা দুদিন ধরে ওই ড্রিল হওয়ার কথা ছিল কিন্তু এয়ার ফোর্স মাত্র এক রাতেই তা সম্পন্ন করছে।

সাহাজাহানপুরের অতিরিক্ত জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার বলেন, যুদ্ধবিমানগুলি যাতে মসৃণভাবে ওঠানামা করতে পারে তার জন্য পঞ্চায়েতি রাজ ডিপার্টমেন্ট থেকে মোট ১০০০ কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে মোট ৪০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যাতে কোনও পশু রানওয়েতে চলে না আসে।

হঠাত্ করে যুদ্ধ বা কোনও আপাতকালীন পরিস্থিতি তৈরি হলে এক্সপ্রেসওয়েকেও যাতে রানওয়ে হিসেবে ব্যবহার করা যায় তার জন্য তৈরি হয়েছিল গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ৩.৫ কিলোমিটার এলাকা। এখন দেখা যাচ্ছে রাত ও দিনে বিমান ওঠানামার জন্য তৈরি গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link