<p>ABP Ananda Live: SSC-র ২০১৬ সালের পুরো প্য়ানেল বাতিলের পর এবার প্রাথমিকে সিঁদুরে মেঘ! প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে যে, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে বত্রিশ হাজার চাকরি বাতিলের যে নির্দেশ হাইকোর্ট দিয়েছিল তার কী হবে? প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের করা চ্যালেঞ্জ মামলায় কী নির্দেশ দেবে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর ডিভিশন বেঞ্চ? এখন সেদিকেই তাকিয়ে সকলে। আগেই এই মামলা চার্জশিট দিয়েছে সিবিআই ও ইডি।</p>
<p> </p>
<p> </p>
<p>মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) অনুরোধ সাড়া দিয়ে স্কুলে গেলেন না চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকারা। নেতাজি ইন্ডোরের বৈঠকে যোগ্য-অযোগ্য নিয়ে রাজ্য সরকারের অবস্থান এবং তাঁদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে স্পষ্ট দিশা না মেলায় আগামীদিনে আন্দোলনে নামারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চাকরিচ্যুতরা। দুর্নীতির কথা এড়িয়ে কেন অযোগ্যদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী? প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা।</p>
<p><strong>স্কুলে গেলেন না চাকরিহারারা:</strong> স্বেচ্ছাশ্রমের আবেদনে সাড়া মিলল না। মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধের পরেও স্কুলমুখী হচ্ছেন না চাকরিহারারা। আরও একটা রাত কাটালেন শহিদ মিনার চত্বরে খোলা আকাশের নীচে। উগরে দিলেন ক্ষোভ। চাকরিহারা চিন্ময় মণ্ডল বলেন, "আমরা চরমপন্থী আন্দোলনের দিকে যাচ্ছি। স্কুলে তো আমরা যাবই না। প্রথমত, মিরর ইমেজ আপনারা কোথায় লুকিয়ে রেখেছেন, কোথায় আছে, খুঁজে বার করুন, প্রোডিউস করুন যে কোনও মূল্যে। দুই নম্বর, যোগ্য-অযোগ্যের লিস্ট আলাদা করে, সার্টিফায়েড করুক SSC, এটা সুুপ্রিম কোর্টের দায়িত্ব নয়, এটা SSC’র দায়িত্ব আলাদা করা। তৃতীয়ত, আমরা আর কোনও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করব না। কারণ, এটা আমাদের কাছে অসম্মানজনক, আমাদের কাছে ভলান্টারি সার্ভিস দেওয়া অসম্মানজনক।</p>
Source link
SSC-র ২০১৬ সালের পুরো প্য়ানেল বাতিলের পর এবার প্রাথমিকে সিঁদুরে মেঘ!
