গাজা ছাড়বে ইসরাইলি বাহিনী? নতুন চুক্তিতে এবার স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন? | Gaza | Israel | BanglaVision

#GazaCeasefire #MiddleEastCrisis #TrumpPlan #Israel গাজা ছাড়বে ইসরাইলি বাহিনী? নতুন চুক্তিতে এবার স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন? | Gaza | Israel | BanglaVision…
1 Min Read 39 20



#GazaCeasefire #MiddleEastCrisis #TrumpPlan #Israel

গাজা ছাড়বে ইসরাইলি বাহিনী? নতুন চুক্তিতে এবার স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন? | Gaza | Israel | BanglaVision

#banglavision is the most popular TV channel in Bangladesh, offering unbiased & authentic news and entertainment programs.

Subscribe to to get updated about the latest Bangla News, Infotainment, Drama, Telefilm, Movie, Series, Talk Show, Bulletin, Sports News, International News, Health and Lifestyle Programs, and more. Owned by Shamol Bangla Media Limited, it commenced official broadcasts on 31 March 2006.

Chief Editor & Head of News & Current Affairs: Dr. Abdul Hai Siddique
Controller F&A and Head of HR & Admin Mohammad Amjad Amin

Read more News:

Our Official YouTube Channels:
BanglaVision:
BanglaVision News:
BanglaVision Drama:
BanglaVision Entertainment:
BanglaVision Program:
BanglaVision Talk Show:
BVNEWS24:
BanglaVision North America:
BanglaVision Sports:

24/7 YouTube LIVE TV:
BanglaVision Live:

Our Official Facebook Pages:
BanglaVision:
BanglaVision News:
BanglaVision Entertainment:
BVNEWS24:
BanglaVision North America:
BanglaVision World:
BanglaVision Sports:
BanglaVision Drama:

Other Social Media:
TikTok:
Twitter:
Instagram:
Linkedin:

Download Our Mobile Apps!
Android:
IOS:

Disclaimer:
BanglaVision (Shamol Bangla Media Ltd.) has the sole rights to all contents, and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except BanglaVision. This Channel is based on Infotainment and news. Every single piece of content is created by the BanglaVision NCA & Program team and managed by the BanglaVision Digital team. And if needed, Third-Party materials were also being used with specific authorization and permission to use this on YouTube.

Fair Usage Policy:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but the contents used here fall under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13, Section 72. According to that law, allowance is made for “fair use” for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. “Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for -fair use- for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use.”

BanglaVision HQ:
Shamol Bangla Media Ltd. (BanglaVision)
Noor Tower, 110 Bir Uttam C. R. Dutta Road,
Dhaka-1205, Bangladesh.
Phone: 9632030-45

source

BVNEWS24

39 thoughts on “গাজা ছাড়বে ইসরাইলি বাহিনী? নতুন চুক্তিতে এবার স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন? | Gaza | Israel | BanglaVision

  1. ফিলিস্তিনে যে যুদ্ধ বিরতি হলো এটা একটা ট্রাপ মনে হচ্ছে। কারন চুক্তিতে ফিলিস্তিনকে স্বাধীনতা দেওয়া সম্পর্কে কোন কথা উল্লেখ নেই। তাছাড়া ফিলিস্তিনে এখনও অবস্থান করবে ই*রাইলের সামরিক বাহিনী। এ চুক্তি করতে বাধ্য করিয়েছে ট্রাম্প কেননা সামনে তার শান্তিতে নোবেল পাওয়ার দিন।আর তার শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পাওয়া যেন বিতর্কিত না হয় তাই এ পরিকল্পনা আর নেতানিয়াহুর গদি বর্তমান দুর্বল থাকায় সে মানতে বাধ্য হয়েছে। চুক্তিতে হামাস বাহিনীর অস্ত্র জমা দেওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে অপর দিকে হামাস পূর্বেই ঘোষণা করেছে ফিলিস্তিন মুক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত তারা অস্ত্র ছাড়বে না। আমার মনে হয় নোবেল পুরষ্কার অনুষ্ঠানটি শেষ হলেই এই ক্লুটি নিয়ে আবার গাজায় আক্রমণ করবে ই*রায়েল। আর চুক্তি অনুযায়ী এখন সব ই*সরাইলি জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে। সব মিলিয়ে এটা ফিলিস্তিনের জন্য একটা ট্রাপ নকশা বলে মনে হচ্ছে।
    তবে যাই হোক আল্লাহ চাইলে সব পারেন দোয়া করি এ বিরতির মাধ্যমে চিরস্থায়ী যুদ্ধ বন্ধ হোক গাজায় আমিন।

  2. আরব বিশ্বের ক্ষোভ আজ যেন অর্থহীন মনে হয়।
    কারণ, সেই দিনই ফিলিস্তিনের মর্যাদা হারিয়ে গিয়েছিল, যেদিন আরব বিশ্ব নিজেদের স্বার্থের জন্য খ্রিস্টান ও পশ্চিমা শক্তির সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল।
    আজ যখন ইসরায়েলি নেতারা প্রকাশ্যে বলে “আল-আকসার মালিক এখন ইসরায়েল” তখন শুধু ক্ষোভে নয়, লজ্জায়ও মাথা নত হয়ে যায়।

    আসলে পতন একদিনে আসে না,
    পতন শুরু হয় সেদিন থেকেই,
    যেদিন মুসলিমরা একে অপরের বিশ্বাস বিক্রি করে দেয় দুনিয়ার চুক্তির বিনিময়ে।

    ১৯১৬ সালের Sykes-Picot চুক্তি ছিল এমন এক “গোপন দলিল” যা মুসলিম বিশ্বের ভাগ্যকে চিরদিনের জন্য বদলে দিয়েছিল।
    ব্রিটেন ও ফ্রান্স মিলে ওসমানীয় (অটোমান) সাম্রাজ্যের ভূমি কেটে ভাগ করে নিলো নিজেদের প্রভাবের অঞ্চল হিসেবে, কেউ নিল সিরিয়া-লেবানন, কেউ নিল ইরাক-জর্দান-ফিলিস্তিন।
    আর এই চুক্তির মূল লক্ষ্য ছিল, মুসলিম খিলাফতের কেন্দ্র ইস্তাম্বুল-কে দুর্বল করা, আর ফিলিস্তিনকে মুসলিম ভূমি থেকে আলাদা করে নেওয়া।

    কিন্তু এর চেয়েও বেদনাদায়ক হলো, সেই সময়ের কিছু আরব নেতা নিজেরা ব্রিটেনের মিষ্টি প্রতিশ্রুতির ফাঁদে পড়ে গেলেন।
    তারা ভেবেছিলেন, “ইংরেজরা আমাদের স্বাধীন আরব রাষ্ট্র দেবে।” অথচ ইতিহাস সাক্ষী, ইহুদি-খ্রিস্টানরা কখনোই মুসলিমদের প্রতি প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি।
    আরবরা সেটা জানতও, তবু তারা নিজেদের ক্ষণস্থায়ী স্বার্থের জন্য অটোমান খেলাফতের বিপক্ষে গিয়ে মুসলিম ঐক্যের মূল ভিত্তিই ভেঙে দেয়।

    ফলাফল?
    খিলাফতের পতন, মুসলিম ভূমির বিভাজন, আর ফিলিস্তিনের বুক চিরে জন্ম নেয় ইসরায়েল নামের দখলদার রাষ্ট্র।
    আজও সেই ভুল সিদ্ধান্তের খেসারত দিচ্ছে ফিলিস্তিনের মায়েরা, শিশুরা, আর রক্তে ভেজা মসজিদের মিম্বরগুলো।

    ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা এখানেই,
    যখন মুসলমানরা নিজেদের মধ্যেই বিভক্ত হয়ে যায়, তখন শত্রুর হাতে শুধু “চুক্তির কলম” দিলেই যথেষ্ট হয় পুরো দুনিয়া কাঁপাতে।

  3. বিশ্ব বাসীকে চুপ করাতে এবং গোপনে যারা তাদের অংশ নিছে ফিলিস্তিন কে সাহায্য করার তাদের হত্যা করার ধান্দা। নিশ্চয়ই ইজরায়েল নতুন কোন ফাঁদ তৈরি করছে। সব মানুষ কে এক সাথে করে সহজেই বোমা ফেলে মারবে। আর না হয় ফিলিস্তিন কে অচল করে এখন অন্য দেশে আক্রমণ করবে। এভাবে তাদের টার্গেট প্রতিটি দেশ একটা একটা করে হামলা করবে। এখন যদি ফিলিস্তিন কে পুরো পুরি শেষ করে তাহলে বিশ্ব বাসি ঐক্য হয়ে যাবে। তাই তাদের চুপ করিয়ে আবার অন্য দেশকে দূর্বল করবে। এই জন্য সব দেশকে সর্তক থাকতে হবে এবং আরো শক্তিশালি হতে হবে। এমন কি এই সুযোগ এ মুসলিম বিশ্ব ঐক্য হয়ে আরো শক্তিশালি হতে হবে যেন চায়লেই যে কেউ আক্রমণ করতে না পারে।

  4. মুসলমানদের বুদ্ধির সাথে তাদের মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলছে, এই সমস্ত কৌশল করে ইসরাইল তার বন্দিদের উদ্ধার করতে চাচ্ছে উদ্ধার করা শেষ হলেই ফিলিস্তিনদের উপর আবার অতর্কিতভাবে হামলা চালিয়ে পুরো গাজা ফিলিস্তিনকে ধ্বংস করে দেবে, আমরা মুসলিম আমাদের উচিত ছিল যতক্ষণ না পর্যন্ত বিজয় আসে মুসলিমদের অথবা শহীদ হয় সে পর্যন্ত আমাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া উচিত ছিল কাফেরের বাচ্চাদের বিরুদ্ধে।
    এই চুক্তিটা করা আবার নতুন ধরনের পাদ তৈরি করছে আমেরিকা।
    যে সময় সারাবিশ্ব ফিলিস্তিনের পক্ষে সোচ্চার ঠিক সেই সময় নতুন করে পাদ পেতেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
    আরে সেই ফাঁদে আমরা মুসলমানরা পা দিয়ে ফেলেছি আবার ভুল করেছি আমরা।

  5. ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত থমাস আত্মসমর্পণ করবে না ইনশাআল্লাহ

  6. যুদ্ধ বিরতি চাই না চাই সমাপ্ত স্বাধীন রাষ্ট্র গাজা,ফিলিস্তিন।

  7. জিম্মিদের মুক্তি করে জালেমেরা আবার হামলা করবে,ইহুদী – খিষ্টানরা বারবার চুক্তি ভঙ্গ করবে।

  8. মুসলিম বিশ্বের সকল রাষ্ট্রের প্রধানরা বিশ্বের সেরা মোনাফেক বিশ্বাস ঘাতক বেঈমান, এরা জঘন্য ক্ষমতা লোভী তাই সবাই মিলেমিশে আমেরিকা ও ইসরায়েল কে খুশি করতে ব্যাস্ত, কিছু মুসলিম বিশ্বের নেতারা লোক দেখানো লাফালাফি করেছে কিন্তু এদের মুখে এক কথা অন্তর বিষে ভরা । এইসব জঘন্য ক্ষমতা লোভী নেতারা বেচেঁ থাকতে পেলেষ্টাইনের স্বাধীনতা অনেক দুরের বিষয়।

  9. বিশ্বাস করিনা গাজাবাসীর বিশ্বাস ও করা উচিত না। জিম্মি বন্দীদের ছাড়ায় নিয়ে আবার একই রূপে ফিরে আসবে

  10. ফিলিস্তিন হচ্ছে ভুয়া ধর্মের জঙ্গি রাষ্ট্র।
    ওদের দুনিয়া থেকে মুছে ফেলা উচিত।

  11. ফিলিস্তিনের দুর্দশার জন্য অনেক আরব রাষ্ট্রের বিশ্বাসঘাতকতা দায়ী। যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতায় গত তিন বছরে ইসরায়েলের সঙ্গে ছয়টি আরব দেশ নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়িয়েছে। এর মধ্যে ইরানের বিরুদ্ধে যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত। ফাঁস হওয়া মার্কিন নথির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ আরব রাষ্ট্রগুলো গাজা উপত্যকায় যুদ্ধের নিন্দা করলেও, নীরবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সঙ্গে নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়িয়েছে। এই দেশগুলো হলো– বাহরাইন, মিসর, জর্ডান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরব। দেশগুলোর জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তারা বাহরাইন, মিসর, জর্ডান ও কাতারে একাধিক পরিকল্পনা সভায় অংশ নেন। সেখানে আঞ্চলিক নিরাপত্তা-সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়। নথিতে কুয়েত ও ওমানকে সহযোগিতার জন্য সম্ভাব্য অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

Leave a Reply to @MdTapon-l1m Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *