বিজেপির ৯০% ভোটার কিন্তু সিপিএমের থেকে পাওয়া। সংখ্যালঘুরা কি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ঠিকা নিয়ে বসে আছে যে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য শুধুমাত্র সংখ্যালঘুরাই প্রান ও রক্ত ঝরাবে আর তারা রাজনৈতিক ফায়দা লুঠতে ব্যস্ত থাকবে অথচ এরা সংখ্যালঘুদের নেতা মানতে নারাজ ? তৃণমূল এদের দুধেল গাই ভাবে আর সিপিএম – কংগ্রেস এদের যেভাবে স্বাধীনতার পর থেকে অপব্যবহার করে এসেছে যেন আবার তারা নূতন কিছু ছক কষছে। তাই এদের কে মুসলিম এলাকায় ঢুকতে না দিয়ে আই এস এফ প্রার্থীদের কে জিতিয়ে আনুন এবং নতুন সমাজ এবং রাজনীতি উপহার দিন রাজ্য তথা দেশ কে। আর ঐ সমস্ত রাজনৈতিক দল গুলো তাদের অসংখ্যালঘু ভোটার তাদের সুবিধা মতো বিজেপির দিকে সুইং করিয়ে দেবে ? তাই এদের ডি এন এ গত মৌলিক ত্রুটি হলো এরা সংখ্যালঘুদের ভোটার হিসেবে এদের পিছনে দেখতে চায় ; পাশে নেতা হিসেবে কখনো চায় না। তাই এটা বলা মোটেও অযৌক্তিক নয় যে বাংলার অমুসলিম সিপিএম নেতা গুলো মারাত্মক ধরনের সাম্প্রদায়িক। আবার কংগ্রেসের বর্তমান সময়ের নেতারা ও আর এস এস এর মতাদর্শে বিশ্বাসী – এর জ্বলন্ত উদাহরণ হলো প্রনব মুখোপাধ্যায় এবং কৌস্তুভ বাগচী। তাই সঠিকভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে প্রথমে উচ্চ শিক্ষার প্রাঙ্গনে আসতে হবে এবং উপযুক্ত নেতা নির্বাচন করতে হবে। তাই আই এস এফ হলো বেস্ট অপশন।
ফেরাতে হাল – ফেরাও লাল – ৩৪ বৎসরের লাল হুড়কো ভুলে গেছে নাকি মুর্শিদাবাদ? বাম তথা সিপিএম আমলে হুগলি, বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ, মেদিনীপুর অঞ্চলে সর্বাধিক লাল হুড়কো খেয়েছে জনসাধারণ। এটা মাথায় রেখে ইভিএমের বোতাম টিপুন, ভাবিয়া দিন ভোট – দিয়ে মাথার চুল ছিঁড়ে জড়ো করবেন না।
সেলিম জিতবেই।
Selim da jite bose ache
Communist,,,,jat vai r kache?
মুর্শিদাবাদের জনগণ বলছে সেলিমদা জিতেছে
Vote for only TMC
সিপিএম অথবা কংগ্রেস জয়ই হক
No vote for BJP
100%asabadi
Isf টা কে বলবে
Lal pherao hal pherao
বিজেপির ৯০% ভোটার কিন্তু সিপিএমের থেকে পাওয়া।
সংখ্যালঘুরা কি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ঠিকা নিয়ে বসে আছে যে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য শুধুমাত্র সংখ্যালঘুরাই প্রান ও রক্ত ঝরাবে আর তারা রাজনৈতিক ফায়দা লুঠতে ব্যস্ত থাকবে অথচ এরা সংখ্যালঘুদের নেতা মানতে নারাজ ?
তৃণমূল এদের দুধেল গাই ভাবে আর সিপিএম – কংগ্রেস এদের যেভাবে স্বাধীনতার পর থেকে অপব্যবহার করে এসেছে যেন আবার তারা নূতন কিছু ছক কষছে। তাই এদের কে মুসলিম এলাকায় ঢুকতে না দিয়ে আই এস এফ প্রার্থীদের কে জিতিয়ে আনুন এবং নতুন সমাজ এবং রাজনীতি উপহার দিন রাজ্য তথা দেশ কে।
আর ঐ সমস্ত রাজনৈতিক দল গুলো তাদের অসংখ্যালঘু ভোটার তাদের সুবিধা মতো বিজেপির দিকে সুইং করিয়ে দেবে ?
তাই এদের ডি এন এ গত মৌলিক ত্রুটি হলো এরা সংখ্যালঘুদের ভোটার হিসেবে এদের পিছনে দেখতে চায় ; পাশে নেতা হিসেবে কখনো চায় না।
তাই এটা বলা মোটেও অযৌক্তিক নয় যে বাংলার অমুসলিম সিপিএম নেতা গুলো মারাত্মক ধরনের সাম্প্রদায়িক।
আবার কংগ্রেসের বর্তমান সময়ের নেতারা ও আর এস এস এর মতাদর্শে বিশ্বাসী – এর জ্বলন্ত উদাহরণ হলো প্রনব মুখোপাধ্যায় এবং কৌস্তুভ বাগচী।
তাই সঠিকভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে প্রথমে উচ্চ শিক্ষার প্রাঙ্গনে আসতে হবে এবং উপযুক্ত নেতা নির্বাচন করতে হবে।
তাই আই এস এফ হলো বেস্ট অপশন।
Didir Unnion e janotar unnion.
Vote for TMC


দয়া করে সাউন্ড টা একটু বাড়াবেন।
Selim
Md Selim

Abu Taher Khan
এটা দেখিয়ে কী বাল বুঝালি সালা কুকুরের বাচ্চা চাটা মিডিয়া
অনলী সেলিম
সিপিএম বন্ধুদের বলবো মুর্শিদাবাদের কংগ্রেসরা কি আপনাদের ভোট দিয়েছে, একটু খোঁজ নেবেন। ভোটের পরে তাহলে বুঝতে পারবেন কে জিতবে।
ফেরাতে হাল – ফেরাও লাল – ৩৪ বৎসরের লাল হুড়কো ভুলে গেছে নাকি মুর্শিদাবাদ?
বাম তথা সিপিএম আমলে হুগলি, বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ, মেদিনীপুর অঞ্চলে সর্বাধিক লাল হুড়কো খেয়েছে জনসাধারণ।
এটা মাথায় রেখে ইভিএমের বোতাম টিপুন, ভাবিয়া দিন ভোট – দিয়ে মাথার চুল ছিঁড়ে জড়ো করবেন না।
সেলিম এক লক্ষ ভটে হবে
সেলিম সাব তুমি ফেইল ডন্ট মাইন্ড আই এস এফ তোমাকে গিলে খাবে। মনে রেক
মুর্শিদাবাদে বাম-কংগ্রেস জিতবে ।