0
0
Listen to this article
Read Time:4 Second
sheikhhasina #bangladesh #worldnews #aajtakbangla #aajtak আফা আমরা আছি, আমরা শক্ত ৷ আপনি …
source
About Post Author
Aaj Tak Bangla
Post Views: 19
সাখাওয়াত হোসেনের বিচার চাই সাখাওয়াত হোসেন এ দেশের রক্তের সাথে বেইমানি করতেছে,
Good 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
"india" stop this F***ing and stupid things. Don't pork you f***ing durty nose about our Bangladesh.
পুলিশরে মাইরা ঝুলাইয়া দিছে অনেক কষ্ট হচ্ছে তাই না । জামোয়ারদের নিদর্শন অনুযায়ী কত মায়ের বুক খালওনহয়েছে সেটাতে কোম মাথা ন্যাথা না ।আট লজ্জা ছাাড়া নেত্রি বলে বিভতস কাযকলাপ এ কথা বলতে লজ্জা করলো না নেত্রি নিজে তো আয়নাঘর তরি করেছে আর কত গুম খুন করেছে আর সে কি না বলে বিভতস কাযকলাপ শরম নাই বেয়াদবটার একবার বাংলার মানুষের সম্মুখে আবার আসিস তুই মায়া কান্না নিয়া জালেম মহিলা কোথাকার
ভারতের একমাত্র সত্য চ্যানেল এইটা
সাখাওয়াত সাহেব সত্যি কথাই বলেছেন। অনেকের তো আবার সত্য পেটে হজম হয় না।
🤲
😢😊😅😮😂🥰🤑🤪😝😍🥰👠🐈🙀🩴🩴🩴🩰🩴🩴
লাভ নেই মরার পাখা উঠেছে তো এই জন্য ফোন আলাপ
জাহাঙ্গীর কে গ্রেফতার করা হোক
ছাএ মরেছে তাতে আপনার কস্ট লাগেনি কিন্তু পুলিশের জন্য খুব কস্ট আপনার নাটক বাজ মহিলা
শেখ হাসিনার কথা শুনে ওদের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যায়
Protita oyada oyada tadar sokto hata domon krar prodathan poyan tadar sob kicu rasitiyo khata bajaatto korahok notoba tara matha ladaba
ঠিক আছে। মতলব পরিস্কার। উপদেষ্টা কি আওয়ামীলীগ বানিয়েছে?
জাহাঙ্গীর ও তার সাথে লোকগুলো, কে আইনের আওতায় আনা হোক। আর যে ভিডিও টা করেছে তারে কম পেটানো হক।
হাসিনা দাদি তুমি কল্ৎকিত মহিলা ছিঃ ছিঃ ছিঃ ধিক্কার জানাই তোদের নিষিদ্ধের দাবি করছি খুনিদের রেহাই দেয়া উচিত হবে না
❤🇧🇩🤲🤲🤲🤲
world culture she is.
বাংলাদেশের নাৎসিপার্টি হলো আওমিলিগ,,, তাদের জাতী কখনোই ক্ষমা করবে না।
Indiar citizen !torato bolbiee.agrasi desh hisabe India to sab somoy totpor.
Police. Karen???
ঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে এই বক্তব্য অত্যন্ত অন্তঃসারশূণ্য’ | Nurul Kabir |
True, Mujib was in Pakistan, away from the battlefield in Bangladesh. How did he lead the freedom movement?
সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদ সংস্থা PTI বিশ্ব সন্মানিত ড ইউনুছ সাহেবের একটা সাক্ষাৎকার প্রচার করেছেন।উক্ত সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা অনূরোধ করেছিলেন যতক্ষণ না বাংলাদেশ বাংলার ইতিহাসের দ্বিতীয় পলাতক সরকার প্রধান হাসিনাকে ফিরিয়ে আনছেন,ততক্ষণ যেন হাসিনা ভারতে বসে কোন রাজনৈতিক বক্তব্য না দেন। এটা ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে দেবে।
একদা বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার বিণা শিক্রি প্রশ্ন তূলেছেন কিসের ভিত্তিতে ইউনুস সাহেব ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে যাবে বলছেন?
ম্যাডাম বিণা শিক্রি,বাংলাদেশের মানুষ সব সময়েই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে গুরুত্ব ও সন্মানের চোখেই দেখে।আর বাংলার মানুষ ১৯৪৬ সাল থেকে ভোটের অধিকার কে খাদ্যের মত জীবনের প্রয়োজনীয় উপাদান হিসেবে গণ্য করে। সেই জন্য শেখ মুজিবকে ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে জয়ী করেছিল।কিন্তু শেখ মুজিব বাংলার মানুষকে চিরতরে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছিল।
ম্যাডাম ইন্দিরা গান্ধী হাসিনা ও তার বোনকে ছয় বছর ধরে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র এর ধারা দিল্লীতে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন। যাই হোক সেনা শাসক জিয়া হাসিনা ও তার পরিবারকে আবার বাংলাদেশে নিয়ে আসেন।
২০০১ সালে বি,এন,পি ক্ষমতায় আসয়ার পর আওয়ামি লীগের উঁচুস্তরের গুন্ডা আজম তার বোনের স্বামীর সহায়তায় সারা বাংলায় একত্রে সব জেলায় বোমা হামলা চালিয়ে অপ প্রচার চালায় যে,এটা হল বি,এন,পি এর ইসলামি জঙ্গিপনার প্রমান।
বাংলার জনগণ ইহা বিশ্বাস করে ২০০৮ এর নির্বাচনে পূণরায় হাসিনাকে ক্ষমতা প্রদান করেন। বিনিময়ে হাসিনা ক্ষমতায় বসেই ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার কয়েশ গোয়েন্দাকে নিয়ে এসে প্রত্যেক সেনানিবাসে তার চোখ হিসেবে অলিখিতভাবে নিয়োগ দেন।
সেই গোয়েন্দাদের পরামর্শে হাসিনা দেশ রক্ষার শপত নেওয়া জেনারেল মঈন ইউ আহমদ,গুন্ডা আজিজ,তারেক সিদ্দিকি,জিয়াউল আহসান,মুজিবর নামীয় মিরজাফরদের দ্বারা ডিজিএফআই এর অফিসে আয়নাঘর নামীয় ঘুম ঘর তৈরী করেন।সেই আয়না ঘরের এক একটা কক্ষের আকার ছিল ৭ ফুট বাই তিন ফুট।যেখানে কোন আলোবাতাস প্রবেশ করতোনা। সেখানে হাসিনার বিরুদ্ধে সামান্য একটা ফেসবুক স্ট্যাটাস দিলে সেই ব্যাক্তি থেকে কোন সাংবাদিক বা সংবাদ পত্রে বিবৃতিদাতা থেকে রাজনৈতিক বিরোধিদের তূলে এনে বছরের পর বছর নির্যাতন করতো।ম্যাডাম আপনি যদি নাস্তিক হয়েও থাকেন,তাহলেও আপনি নিশ্চয়ই জানেন ভারত,বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভরসার জায়গা সেই ভগবান বা আল্লাহই। ভয়ে কোন বন্দী পবিত্র কোরানের আয়াত শব্দ করে আবৃতি করলে আপনাদের সেই র এর গোয়েন্দা ও হাসিনার গুন্ডা অফিসারেরা তাকে ইসলামি জঙ্গি হিসেবে আখ্যা দিয়ে আল্লাহর কাছে পাঠিয়ে দিত। এভাবে প্রায় ৮ হাজার বন্দীকে হত্যা করে সেই র এর সহায়তায় প্রতি লাসের জন্য ২০ হাজার টাকা দিয়ে মেঘালয়ে অবস্থিত বিএসএফের কাছে মাটিতে পুতে দেওয়ার জন্য হস্তান্তর করতো।সেই তালিকায় বিএনপি নেতা ইলিয়াছ আলিও সম্ভবত আছে।গ্রামীন টেলিকমের একজন সাধারণ শ্রমিক শ্রেণির কর্মচারিকে ধরে এনে সেই শপত ভংগকারি অফিসাররা তাকে ড ইউনুস সাহেবের বিরুদ্দ্বে সাক্ষী দেওয়ার জন্য কয়েক বছর সেই অন্ধকার জগতে বন্দী রেখেও তাকে রাজি করাতে না পারায় শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে পাঠিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন কিন্তু হত্যার আগে আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা এসে যায়। হাসিনা সারা দেশকে তার পায়ের নীচে নিয়ে আসার জন্য সেই র এর সহায়তায় আর্মি, পুলিশ,র্যাব,বিচার বিভাগ ও প্রশাসনকে একেবারে লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত করেছিলেন। এমন কি বাইরে কাঁধের তারকা প্রদর্শণকারি জেনারেলরা তাকে পায়ে ধরে সালাম করতেন।যে অফিসার বা জেনারেল প্রথম হাসিনার কাছে এসে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতেননা তাদের সবাই সেই আয়না ঘরের বাসিন্দা হয়েছিলেন। আয়না ঘর থেকে ফিরে আসা সেই ভিকটিমদের সেই যন্ত্রণার কাহিনী এখন মিডিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে আপনি দেখে নেবেন। আর শপতভঙ্গকারি জেনারেলরা একেকজন বিলিয়ন ডলারের মালিক।আটক হওয়া জেনারেল জিয়াউল হাসানের ঘর থেকে জব্দ নামার মাধ্যমে ৭৭৭ মিলিয়ন ডলার উদ্দ্বার করা হয়। আমেরিকায় তার আছে ২ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি। পলাতকা পুলিশ প্রধান বেনজীরের আছে ১৪ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি। ডিবি হারুন নামের একজন পুলিশ অফিসারের ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আছে ১২ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি।নিউইয়র্কের জ্যাকসান হাইট ও টরেন্টোর বেগম পাড়ায় আছে কয়েকটা বাড়ী।বাকীদের সম্পত্তির হিসেবও অচিরেই জানা যাবে।
আপনিই বলুন ম্যাডাম ভারতের এই নোংরা সহযোগিতাটা কি বিশ্বাসঘাতকতা নয়। এসব কারণ কি সম্পর্ক তলানিতে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?
সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদ সংস্থা PTI বিশ্ব সন্মানিত ড ইউনুছ সাহেবের একটা সাক্ষাৎকার প্রচার করেছেন।উক্ত সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা অনূরোধ করেছিলেন যতক্ষণ না বাংলাদেশ বাংলার ইতিহাসের দ্বিতীয় পলাতক সরকার প্রধান হাসিনাকে ফিরিয়ে আনছেন,ততক্ষণ যেন হাসিনা ভারতে বসে কোন রাজনৈতিক বক্তব্য না দেন। এটা ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে দেবে।
একদা বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার বিণা শিক্রি প্রশ্ন তূলেছেন কিসের ভিত্তিতে ইউনুস সাহেব ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে যাবে বলছেন?
ম্যাডাম বিণা শিক্রি,বাংলাদেশের মানুষ সব সময়েই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে গুরুত্ব ও সন্মানের চোখেই দেখে।আর বাংলার মানুষ ১৯৪৬ সাল থেকে ভোটের অধিকার কে খাদ্যের মত জীবনের প্রয়োজনীয় উপাদান হিসেবে গণ্য করে। সেই জন্য শেখ মুজিবকে ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে জয়ী করেছিল।কিন্তু শেখ মুজিব বাংলার মানুষকে চিরতরে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছিল।
ম্যাডাম ইন্দিরা গান্ধী হাসিনা ও তার বোনকে ছয় বছর ধরে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র এর ধারা দিল্লীতে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন। যাই হোক সেনা শাসক জিয়া হাসিনা ও তার পরিবারকে আবার বাংলাদেশে নিয়ে আসেন।
২০০১ সালে বি,এন,পি ক্ষমতায় আসয়ার পর আওয়ামি লীগের উঁচুস্তরের গুন্ডা আজম তার বোনের স্বামীর সহায়তায় সারা বাংলায় একত্রে সব জেলায় বোমা হামলা চালিয়ে অপ প্রচার চালায় যে,এটা হল বি,এন,পি এর ইসলামি জঙ্গিপনার প্রমান।
বাংলার জনগণ ইহা বিশ্বাস করে ২০০৮ এর নির্বাচনে পূণরায় হাসিনাকে ক্ষমতা প্রদান করেন। বিনিময়ে হাসিনা ক্ষমতায় বসেই ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার কয়েশ গোয়েন্দাকে নিয়ে এসে প্রত্যেক সেনানিবাসে তার চোখ হিসেবে অলিখিতভাবে নিয়োগ দেন।
সেই গোয়েন্দাদের পরামর্শে হাসিনা দেশ রক্ষার শপত নেওয়া জেনারেল মঈন ইউ আহমদ,গুন্ডা আজিজ,তারেক সিদ্দিকি,জিয়াউল আহসান,মুজিবর নামীয় মিরজাফরদের দ্বারা ডিজিএফআই এর অফিসে আয়নাঘর নামীয় ঘুম ঘর তৈরী করেন।সেই আয়না ঘরের এক একটা কক্ষের আকার ছিল ৭ ফুট বাই তিন ফুট।যেখানে কোন আলোবাতাস প্রবেশ করতোনা। সেখানে হাসিনার বিরুদ্ধে সামান্য একটা ফেসবুক স্ট্যাটাস দিলে সেই ব্যাক্তি থেকে কোন সাংবাদিক বা সংবাদ পত্রে বিবৃতিদাতা থেকে রাজনৈতিক বিরোধিদের তূলে এনে বছরের পর বছর নির্যাতন করতো।ম্যাডাম আপনি যদি নাস্তিক হয়েও থাকেন,তাহলেও আপনি নিশ্চয়ই জানেন ভারত,বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভরসার জায়গা সেই ভগবান বা আল্লাহই। ভয়ে কোন বন্দী পবিত্র কোরানের আয়াত শব্দ করে আবৃতি করলে আপনাদের সেই র এর গোয়েন্দা ও হাসিনার গুন্ডা অফিসারেরা তাকে ইসলামি জঙ্গি হিসেবে আখ্যা দিয়ে আল্লাহর কাছে পাঠিয়ে দিত। এভাবে প্রায় ৮ হাজার বন্দীকে হত্যা করে সেই র এর সহায়তায় প্রতি লাসের জন্য ২০ হাজার টাকা দিয়ে মেঘালয়ে অবস্থিত বিএসএফের কাছে মাটিতে পুতে দেওয়ার জন্য হস্তান্তর করতো।সেই তালিকায় বিএনপি নেতা ইলিয়াছ আলিও সম্ভবত আছে।গ্রামীন টেলিকমের একজন সাধারণ শ্রমিক শ্রেণির কর্মচারিকে ধরে এনে সেই শপত ভংগকারি অফিসাররা তাকে ড ইউনুস সাহেবের বিরুদ্দ্বে সাক্ষী দেওয়ার জন্য কয়েক বছর সেই অন্ধকার জগতে বন্দী রেখেও তাকে রাজি করাতে না পারায় শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে পাঠিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন কিন্তু হত্যার আগে আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা এসে যায়। হাসিনা সারা দেশকে তার পায়ের নীচে নিয়ে আসার জন্য সেই র এর সহায়তায় আর্মি, পুলিশ,র্যাব,বিচার বিভাগ ও প্রশাসনকে একেবারে লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত করেছিলেন। এমন কি বাইরে কাঁধের তারকা প্রদর্শণকারি জেনারেলরা তাকে পায়ে ধরে সালাম করতেন।যে অফিসার বা জেনারেল প্রথম হাসিনার কাছে এসে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতেননা তাদের সবাই সেই আয়না ঘরের বাসিন্দা হয়েছিলেন। আয়না ঘর থেকে ফিরে আসা সেই ভিকটিমদের সেই যন্ত্রণার কাহিনী এখন মিডিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে আপনি দেখে নেবেন। আর শপতভঙ্গকারি জেনারেলরা একেকজন বিলিয়ন ডলারের মালিক।আটক হওয়া জেনারেল জিয়াউল হাসানের ঘর থেকে জব্দ নামার মাধ্যমে ৭৭৭ মিলিয়ন ডলার উদ্দ্বার করা হয়। আমেরিকায় তার আছে ২ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি। পলাতকা পুলিশ প্রধান বেনজীরের আছে ১৪ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি। ডিবি হারুন নামের একজন পুলিশ অফিসারের ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আছে ১২ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি।নিউইয়র্কের জ্যাকসান হাইট ও টরেন্টোর বেগম পাড়ায় আছে কয়েকটা বাড়ী।বাকীদের সম্পত্তির হিসেবও অচিরেই জানা যাবে।
আপনিই বলুন ম্যাডাম ভারতের এই নোংরা সহযোগিতাটা কি বিশ্বাসঘাতকতা নয়। এসব কারণ কি সম্পর্ক তলানিতে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?
ধন্যবাদ বোন
আপা তুমার আয়না ঘর দেকবে না
আয়না ঘরের কি হল খুব তো বুদ্ধি পরামর্শ হচ্ছে
আপা আমরা আছি আমরা
শক্ত আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী
একে কঠিন শাস্তি দাবি করছি ফাঁসি কার্যকর করা উচিত
😜😜😜😜😜😜😜😜😜😜
তার কঠিন বিচার হওয়া উচিৎ
লজ্জা করে না তোদের মত আওয়ামী লীগের এগুলো যে ভাষণ আবার সুনাস