হাসিনার নাম উচ্চারণেই টকশোতে কাণ্ড! | মাসুদ কামাল লাইভ #রাজনীতিরগল্প #রাজনীতি

বাংলাদেশের রাজনীতিতে উত্তাপ বেড়েই চলছে! “হাসিনা আসবে এ নিয়ে তুমুল হাতাহাতি হয়ে গেল টকশোতে কাউকেই থামানো গেলো না | Masood…
1 Min Read 32 18



বাংলাদেশের রাজনীতিতে উত্তাপ বেড়েই চলছে!
“হাসিনা আসবে এ নিয়ে তুমুল হাতাহাতি হয়ে গেল টকশোতে কাউকেই থামানো গেলো না | Masood Kamal talkshow” — এই পর্বে মাসুদ কামালের টকশোতে দেখা গেল এক অভূতপূর্ব দৃশ্য!
হাসিনা আসবে কি না, এই প্রশ্নেই দুই অতিথির মধ্যে তুমুল বিতর্ক, এমনকি হাতাহাতিও শুরু হয়ে যায়।

এই ভিডিওতে পাবেন টকশো ইতিহাসের সবচেয়ে উত্তপ্ত মুহূর্তগুলো, যেখানে কেউ কাউকে ছাড়েননি।
রাজনীতির ভবিষ্যৎ, নির্বাচন ২০২৫ এবং হাসিনার সম্ভাবনা নিয়ে বিশ্লেষণ করেছেন বিশিষ্ট বক্তারা।
শেষ পর্যন্ত কে ঠিক, কে ভুল — তা জানতে ভিডিওটি দেখুন সম্পূর্ণটা!

👉 দেখুন “হাসিনা আসবে এ নিয়ে তুমুল হাতাহাতি হয়ে গেল টকশোতে কাউকেই থামানো গেলো না” — এবং জানুন বাংলাদেশ রাজনীতির নতুন দিক!

#SheikhHasina #MasoodKamal ##Political #BangladeshPolitics #AwamiLeague #BNPvsAL #PoliticalTalkshow #BreakingNews2025 #HasinaDebate #ViralTalkshow

🔹 Video Tags
Sheikh Hasina, হাসিনা, হাসিনা আসবে, Hasina coming back, Sheikh Hasina news, Masood Kamal talkshow, political fight Bangladesh, Bangladesh politics 2025, Awami League, BNP debate, political debate Bangladesh, live talkshow fight, talkshow viral video, Masood Kamal live, Bangladesh election 2025, Sheikh Hasina return, political analysis Bangladesh, টক রাজনীতি, viral talkshow 2025,

বাংলাদেশের রাজনীতি, নির্বাচন, ক্ষমতার লড়াই ও রাজনৈতিক বিশ্লেষণ নিয়ে গড়ে উঠেছে আমাদের চ্যানেল “রাজনীতির গল্প”। এখানে আপনি পাবেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় নির্বাচন, দলীয় রাজনীতি ও সংসদ নির্বাচনের সর্বশেষ খবর এবং গভীর বিশ্লেষণ। দেশের ভেতরে ও বাইরে রাজনৈতিক পরিবর্তন, আন্দোলন ও ক্ষমতার পালাবদল নিয়ে প্রতিটি ভিডিও থাকবে তথ্যভিত্তিক ও দর্শকবান্ধব।

আমাদের চ্যানেল নিয়মিত প্রকাশ করে Bangladesh Politics News, Awami League vs BNP Analysis, Election 2025 Update, Political Talkshow এবং সমসাময়িক রাজনৈতিক বিতর্কের ভিডিও। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞদের মতামত, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এবং জনগণের প্রতিক্রিয়া নিয়েও থাকবে বিশেষ প্রতিবেদন। রাজনীতির অন্দরমহল থেকে মাঠপর্যায়ের সংবাদ – সবকিছুই পাওয়া যাবে এখানে।

“রাজনীতির গল্প” রাজনৈতিক ইতিহাস, সমসাময়িক ইস্যু, দলীয় দ্বন্দ্ব ও ক্ষমতার হিসাবনিকাশ তুলে ধরে নিরপেক্ষ কন্টেন্ট তৈরি করে। আমাদের লক্ষ্য হলো দর্শকদের সামনে সত্য তুলে ধরা এবং রাজনীতির প্রতিটি দিক বিশ্লেষণ করে উপস্থাপন করা। এই চ্যানেলে ব্যবহৃত সকল ভিডিও, ছবি এবং অডিও Fair Use Content এর আওতায় শিক্ষামূলক ও তথ্যবহুল কাজের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়।

source

রাজনীতির গল্প

32 thoughts on “হাসিনার নাম উচ্চারণেই টকশোতে কাণ্ড! | মাসুদ কামাল লাইভ #রাজনীতিরগল্প #রাজনীতি

  1. অযোগ্য লোক দেশ পরিচালক হতে পারে না। একথা বলতে কি আপনাদের অসুবিধা আছে ? সত্যি বলতে না পারলে কথা বন্ধ রাখুন।

  2. জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় জননেত্রী দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসছে বাংলাদেশ হাসছে 🌹🌹❤️🌹🌹

  3. বাংলাদেশ কিভাবে স্বর্গ অথবা নরক হবে — স্বাধীনতার পর থেকে জনগণের অধিকারের প্রশ্নে নির্বাচিত অনির্বাচিত সকল সরকার সবসময় কমবেশি জনগণের  সাথে প্রতারনা করেছে যদিও উন্নয়ন ,দুর্নীতি , বিচারহীনতা সমান তালে হয়েছে। কিন্তু সমস্যা বেড়েই চলছে । গনতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা, মানবাধিকার, সর্বস্থরের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে যদি এমন কোন সুপুরুষ অথবা নেতত্ব হ্যামীলনের বাশি নিয়ে বাংলাদেশের সকল পক্ষকে নিম্নলিখিত কতগুলো রাজনৈতিক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে তাহলে দেশে সার্বিকভাবে সকল সমস্যার সমাধান হবে এটাই নিশ্চিত। ১)প্রতিবারে জাতীয় নির্বাচনের আগে তিন মাসের জন্য সাংবিধানিক তত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হবে। ঐ সরকার সাংবিধানিক কাঠামোর আওতায় সম্পূর্ণ সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত সুষ্ট নির্বাচন সম্পন্ন করবে । উল্লেখ্য  সুষ্ট নির্বাচন করতে চাইলে জনগণের রায় নেয়া ছাড়া কোন দলকে নিষিদ্ধ করা যাবেনা । ইতিহাস  বলে বিদেশি শক্তি নির্বাচনে বঞ্চিত  জনগনের পাশে দাঁড়ায় ।এমনকি স্বৈরাচারী পহ্নায়ও এদেরকে দমানো যায়না  এবং  এরা এক সময় নারকীয় অবস্থা তৈরি করে। সুতরাং দেশকে  চিরস্থায়ী এবং সার্বিকভাবে স্থিতিশীল করতে চাইলে সর্বস্থরের জনগন যেন তাদের পছন্দর দল/প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে তার নিশ্চয়তা অবশ্যই  দিতে হবে । কারচুপি এড়াতে ভোট গ্ৰহণ ও প্রচার প্রচারণায় ব্যাপক পরিবর্তন  আনতে হবে । ২) নির্বাচনী প্রচারনায় সমসাময়িক কালের আলোচ্য বিষয় তথা যেমন বর্তমান সময়ের জন্য আলোচ‍্য তথাকথিত জুলাই সনদ,নির্বাচন পদ্ধতি, স্বৈরাচার প্রসঙ্গ ,পুলিশ সহ হাজারো হত্যাযজ্ঞ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদের ধংসযজ্ঞ, মেটিকুলাস প্ল্যান, ৬.৭২ গুলির স্নাইপার রাইফেল, জঙ্গিপনার অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ সহ দুর্নীতি,দল নিষিদ্ধ, সংস্কার, আইনের শাসন,স্বাধীন বিচার ব্যাবস্থা, গনতন্ত্র ও সার্বিক উন্নয়ন,দালাল, দোসর, বাকস্বাধীনতা, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা নিয়ে প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল তাদের স্ব স্ব বক্তব্য তুলে ধরে জনগনের কাছে যাবে । যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ রাজনৈতিক বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন এবং পরিপক্ষ সুতারাং  জনগনই প্রত্যেকটি বিষয়কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে  ভালমন্দ বিচার বিশ্লেষণ করে গনরায় দিয়ে ভালকে ক্ষমতায় বসাবে অথবা মন্দকে ক্ষমতা থেকে সরাবে । ৩) গনরায়ে নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে যেকোন আন্দোলন/সংগ্ৰাম/বিপ্লব গড়ে উঠলে এবং সরকার যদি তা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান দিতে না পারে তাহলে অবশ্যই পদত্যাগ করে নতুন করে জনগণের রায় নিবে । ৪) সভ্য সমাজের মত আমাদের বাংলাদেশেও যেকোন সংগ্ৰাম আন্দোলন বিপ্লব দাবিদাওয়ার ফয়সালা হতে হবে প্রতিবার নিয়মতান্ত্রিকভাবে একমাত্র সুষ্ট নির্বাচন এবং নিখুঁত গনরায়ের মাধ্যমে। চর দখলের মত ক্ষমতায় বসা এবং মব সংস্কৃতি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকতে হবে । ৫) গণপ্রজাতন্ত্রে গনতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা, মানবাধিকার, জবাবদিহিতামুলক দুর্নীতিমুক্ত সমাজ,সার্বিক উন্নয়ন এবং সর্বস্থরের জনগণের অধিকার নিশ্চিত করতে প্রতিবারে সুষ্ট নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের নিখুঁত রায় নেয়াই একমাত্র  সমাধান এবং সরকার পরিচালনায় জনগণের রায় ছাড়া অনির্বাচিত অসংবিধানিক সরকার এবং এদের দোসরদের সমস্ত কার্যক্রম অবৈধ–এমন একটি সিস্টেম যদি রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে স্থায়ীভাবে কাজ করতে পারে তাহলে বাংলাদেশ একদম রাতারাতি স্বর্গে পরিণত হবে।  এই সিস্টেম অকার্যকর হলে নিঃসন্দেহে অশশু শক্তি ক্ষমতায়  জুড়ে বসবে,শুরু হবে জনগনের অধিকার নিয়ে বিভিন্ন পান্ডিত্য,তালবাহানা, ছলচাতুরী ও মুন্সিয়ানা । দিন যত গড়াবে তৈরি হবে চারিদিকে অস্থিরতা এবং সবশেষে নারকীয় অবস্থা ।

  4. জনগণ কাকে চায়-শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর উনার সরকারের বিরুদ্ধে লক্ষাধিক অভিযোগ উঠেছে ।এই অভিযোগগুলো সত্য না মিথ্যা? জনগন তা কিভাবে নিয়েছে জনপ্রিয় সাংবাদিক মাসুদ কামাল  প্রথমবার ৯৮০০০ জনগণের উপর জরিপ করেছেন। ফলাফল- জনগণের কাছ থেকে আওয়ামী লীগ ৫৬% জামায়াত ২০% বি এন পি ১৮% সমর্থন পেয়েছে। অন্যদিকে ডঃ, ইউনুসকে সমর্থনকারী ছাত্রদের নতুন দল জনমত জরিপে  ৫% সমর্থন পেয়েছে । বর্তমান সময়ে আরো কিছু জরিপেও  আওয়ামী লীগের উল্লেখযোগ্য প্রাধান্য দেখা গিয়েছে । বুঝা যাচ্ছে জনগণ ভাবতেছে অভিযোগ তো দুরে থাক শেখ হাসিনার সরকার জনগনকে যা দিয়েছেন অন্য কোন সরকার তার ছিটেফোঁটাও দিতে পারবেনা । এমনকি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পর সাংবাদিক মাসূদ  কামাল ৭৮০০০ লোকের উপর আর একটি জরিপ করেছেন ।ওখানে তিনি জানতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকলে আওয়ামী লীগের ভোট কিভাবে অন্য দলে যাবে ? ফলাফল- আওয়ামী লীগের ভোট বি এন পি  পাবে ১৯% জামায়াত ইসলাম পাবে ৬% এন সি পি পাবে ৫% এবং ৭০% লোক ভোট সেন্টারে যাবেনা । অন্যদিকে  জাতীয় পার্টি সহ ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করার পায়তারা করা হচ্ছে । এভাবে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের ব্যাবসা প্রসার লাভ করলে জনগনের একটি বড় অংশ তাদের পছন্দের দলকে ভোট দিতে না পারলে তারা ভোট সেন্টারেই আসবেনা এটাই নিশ্চিত। বুঝা  যাচ্ছে ড, ইউনুছ হাটছেন উল্টো পথে । উনি সমাজের মধ্যে হিংসা বিদ্বেষ মব্ সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন । কুটকৌশল মুন্সিয়ানা করে ৫০%-৬০% ভোটারদেরকে তাদের পছন্দের দলকে ভোট দেয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত রেখে অবৈধ নির্বাচন ক‍রে তিনি হয়তো একটি যেনতেন আজ্ঞাবহ সরকার তৈরি করবেন। কিন্তু  তাতে বঞ্চিতরা এবং বিদেশি গনতান্ত্রিক শক্তি কোনভাবেই মেনে নেবেনা। সময় যত গড়াবে  চারিদিকে তৈরি নারকীয় অবস্থা এমনকি রাস্ট্র পরিচালনায় নৈরাজ্য বিশৃঙ্খলা বাড়তে থাকবে। দমন পীড়ন করতে গিয়ে যেনতেন সরকার হয়ে যাবে স্বৈরাচার । দেশের স্বাধীনতা ও  সার্বভৌমত্ব নিয়ে তৈরি হবে সংকট । দেশ এভাবে পিছিয়ে যেতে থাকবে। যেকোন স্বৈরাচারী সরকার এবং তল্পিবাহক সবাইকে মনে রাখতে হবে দমন পীড়ন করে জনগণের অধিকারকে  দাবায়ে রাখতে চাইলে পরিণতি ভয়াবহ হয় । ইতিহাস  থেকে শিক্ষা না নিলে এ ধরনের সরকারকে নিজের হাশর নিজে রচনা করে তল্পিতল্পা সহ বেদনাদায়ক পরিণতি বরণ করে নিতে হয় ।  ড, ইউনুস যদি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক হন খুব দ্রুত পদত্যাগ করে সেনাবাহিনীর কাছে অথবা সাংবিধানিক তত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা উচিত ।  অন্যদিকে কোন দলকে নিষিদ্ধ না করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে তাদের সার্বিক তত্বাবধানে  সংবিধানিক ধারায় সর্বস্থরের জনগণের অংশগ্রহণমূলক একটি সুষ্ট নির্বাচন  সম্পন্ন করতে হবে যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বিভিন্ন পরিকল্পনা, অঙ্গীকার, অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ সহ  বিভিন্ন বক্তব্য নিয়ে জনগণের কাছে যাবে  । জনগন  সবকিছু  বিচার বিশ্লেষণ করে রায় দিয়ে ভালকে ক্ষমতায় বসাবে এবং মন্দকে ক্ষমতা থেকে সরাবে ‌। এভাবে  প্রতিবারে সর্বস্থরের জনগনের অংশগ্রহণে নির্বাচিত  সরকার অথবা সাংবিধানিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমস্থ কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বৈধ অন্যদিকে অনির্বাচিত, অসাংবিধানিক সরকার এবং এর তল্পিবাহকদের সমস্থ কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে অবৈধ বলে নিশ্চিত হলেই বাংলাদেশে সকল সমস্যার সমাধান আসতে বাধ্য । অন্যথায় নিঃসন্দেহে চা্রিদিকে শুধু অশান্তি অরাজকতা , বিশৃঙ্খলা এবং নারকীয় অবস্থা ।

  5. আরে ভাই তুমি তো জানো না ছোট ভাই উনারা খুব ভালোই জানে যেটা একটা জঙ্গি হামলা ছিল সরকারের বিরুদ্ধে একটা জঙ্গি হামলা ছিল উনারা জানে এইজন্যেই

  6. ছাগলের বাচ্চার কাছ থেকে পরামর্শ নিতে হবে আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবীদের

  7. জুলাইয়ে এমন বাল ছিড়ছে ছাত্ররা এখন সাধারণ মানুষ কে কোন নিরাপত্তা দিতে পারে না এবং ওপেন রাস্তাঘাটে কুপিয়ে মানুষ কে হত্যা করতাছে আর জুলাইয়ে বাল ছিড়া কানে লইছে

  8. এই সরকারের দুর্বল ব্যবস্থার কারন ও বি এন পি র চাদাবাজি আওয়ামী লীগ কে আবার ক্ষমতায় আসবে ইনশাআল্লাহ

  9. শেখ হাসিনা বাংলাদেশের আর কোনদিন রাজনীতিতে আসবে না মানুষ কি পাগল হয়ে গেছে

  10. আশা ভুল হইছে তারা তাদের জায়গায় থাকলে দেশের মানুষ তাদের মাথায় করে রাখতো তারাও তো এখন দেখছি লোভী

  11. আওয়ামী লীগ আসবে বাংলাদেশ হাসবে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগান হোক বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আবার আসবে ফিরে বাংলাদেশ মাটিতে ইনশাআল্লাহ

  12. এই শালা কি কয় এই সব? বাংলাদেশে যদি আরেকটা গনঅভ‍্যুথ‍্যানের জন‍্য এরাই ডাক দেয় তাহলে আমরাই আবারও পথে নামবো। এনসিপি আমাদের অনলি হোপ নাউ।

  13. বাংলাদেশের প্রত্যেকটা সচেতন নাগরিক এই জঙ্গিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিতে হবে।
    সবাইকে বুঝতে হবে বাংলাদেশ এখন স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে জিম্মি।
    এই দেশ এই দেশের মানুষকে যে কোন মূল্যে উদ্ধার করতে হবে।
    বাঙালি জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে বাঁচতে হলে এই জঙ্গিবাদীদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে
    তবেই বাঙালি জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবেন সবাই ।

  14. বাংলার মানুষ তোমরা নিজের মৃত্যু কে সিকার করে নেও। কারন বাংলা এখন বিদেশর নিকট বিক্রি করা হয়েছে। আর এখন তারা যেভাবে চালাবে সে ভাবেই চলতে হবে। সকল রাজনৈতিক ব্যাক্তি বিদেশিদের ইচ্ছায় বাক্যলাপ করছে যাতে বাংলার মানুষ একত্রিত না হয়। আর পরিনামে বিদেশিদের দাসত্ব না হয় মৃত্যু

  15. যে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে সে আরও দেশে আসে আপনারা সবাই পাগল এ বিষয় নিয়ে কথা বলাটাই পাগলামি দেশের এমন কোন জিনিস নাই যেটা আওয়ামী লীগ আসলো না তারপরেও শেখ হাসিনাকে বলা লাগলো আবার সে ফিরে আসবে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা ঠিক না

Leave a Reply to @Badshaakon-x2p Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *